অনলাইন ডেস্ক
সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। বাবলাগাছ থেকে পাওয়া এই আঠা কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আফ্রিকার সাহারা ও উত্তর সুদানের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বাবলাগাছ হয়। এখানকার বাবলার আঠা দিয়ে বিশ্বের ৭০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয়। কিন্তু সুদানের গৃহযুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে; এতে ভুগছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহে বিপর্যয় এলেও বাজারে পেপসি, কোলাসহ কোমল পানীয় এখনো পাওয়া যাচ্ছে। কারণ সুদানের সংঘাত বিবেচনায় কোকাকোলা ও পেপসিকোর মতো কোম্পানিগুলো তিন থেকে ছয় মাসের জন্য কোমল পানীয় মজুত করে রেখেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন রপ্তানিকারকেরা।
এর আগেও সুদানে সংঘাত হয়েছে। তবে সেগুলো বেশির ভাগ দারফুর কিংবা আরও দূরবর্তী অঞ্চলে। কিন্তু এবারের সংঘাত শুরুই হয়েছে রাজধানী খার্তুমে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু এই সংঘাতে কার্যত সবকিছু স্থবির হয়ে পড়েছে। যোগযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অর্থনীতির অবস্থাও মুমুর্ষুপ্রায়।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কেরি গ্রুপের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার রিচার্ড ফিনেগান বলেছেন, ‘ভোগ্যপণ্যের ওপর কতটা প্রভাব পড়বে তা নির্ভর করছে সুদানের সংঘাত কত দিন চলবে তার ওপর। আমার ধারণা, বর্তমান মজুতগুলো পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।’
তবে সুইডেনের বেকারি পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ক্লোয়েটা এবির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে গাম অ্যারাবিকের প্রচুর মজুত রয়েছে।
কেরি গ্রুপের তথ্যমতে, প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয় ১ লাখ ২০ হাজার টন। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ১১০ কোটি ডলার। গাম অ্যারাবিকের বেশির ভাগই আসে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া, চাদ, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়ার বিস্তীর্ণ মরুভূমি অঞ্চল থেকে।
সম্প্রতি ১২ জন রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী ও পরিবেশক রয়টার্সকে বলেছেন, গাম অ্যারাবিকের আমদানি-রপ্তানি আপাতত বন্ধ রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে গাম অ্যারাবিক রপ্তানি করেন মোহাম্মদ আল নূর। তিনি বলেছেন, ‘সুদানের যেসব গ্রামাঞ্চলে অনেক বেশি গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয়, সেসব এলাকায় এখন সংঘাত চলছে। ফলে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
যে কারণে গাম অ্যারাবিক বেশি জরুরি
কেরি গ্রুপ ও গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী সুইডেনের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, সুদানের সঙ্গে স্থলপথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্দরগুলো আপাতত অগ্রাধিকারভিত্তিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বেসামরিক মানুষ স্থানান্তরের কাজে। ফলে সুদান থেকে গাম অ্যারাবিক আনা-নেওয়া করা যাচ্ছে না।
এদিকে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিজয় ব্রোসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিনেশ দোশি বলেছেন, ‘সুদানে চলমান সংঘাতের কারণে আমাদের সরবরাহকারীরা প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সুরক্ষিত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। কখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তা ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ জানেন না।’
সুদানের এজিপি ইনোভেশন কোম্পানি লিমিটেডের মালিক আল ওয়ালিদ আলী জানিয়েছেন, তাঁর গ্রাহকেরা গাম অ্যারাবিক নেওয়ার জন্য বিকল্প দেশ খুঁজছেন।
আল ওয়ালিদ আলী বলেন, ‘ফ্রান্সের নেক্সিরা ও যুক্তরাষ্ট্রের ইনগ্রেডিয়ন ইনকরপোরেশন আমাদের কাছ থেকে গাম অ্যারাবিক কিনত। কিন্তু তারা এখন বিকল্প দেশ খুঁজছে।’
ইনগ্রেডিয়নের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে ইমেইলে বলেছেন, গ্রাহকদের কাছে আমাদের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে আমরা সক্রিয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।
তবে পেপসিকো তাদের সরবরাহব্যবস্থা ও পণ্য নিয়ে রয়টার্সের কাছে মন্তব্য করতে চায়নি। অন্য দিকে কোকাকোলার কাছেও একই বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে মেইল পাঠিয়েছে রয়টার্স। কিন্তু তাদের মেইলের কোনো জবাব দেয়নি কোকাকোলা।
পেপসিকো ও কোকাকোলার মতো খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো গাম অ্যারাবিকের শুকনো সংস্করণ, অর্থাৎ পাউডার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতেও গাম অ্যারাবিক ব্যবহার করা হয়। কোম্পানিগুলো বলছে, প্রসাধনী পণ্যে হয়তো গাম অ্যারাবিকের বিকল্প ব্যবহার করা সম্ভব, কিন্তু পানীয়গুলো তৈরিতে গাম অ্যারাবিকের বিকল্প নেই।
গাম অ্যারাবিক এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যে, ১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্র সুদানের গাম অ্যারাবিকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
বাবলাগাছের আঠা সংগ্রহ করে তা শুকানো হয়। পরে গুঁড়ো করে প্যাকেটবদ্ধ করে পাউডার বিক্রি করা হয়। এই শিল্পের ওপর সুদানের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল।
সুদানের ব্যবসায়ী আল নূর বলেন, সুদানের বাইরেও কয়েকটি দেশে গাম অ্যারাবিক পাওয়া যায়। তবে সেগুলো খুব একটা মানসম্মত নয়। শুধু সুদান, দক্ষিণ সুদান ও শাদের বাবলা গাছ থেকে পাওয়া গাম অ্যারাবিক অধিক মানসম্মত এবং এর চাহিদাই সবচেয়ে বেশি।
খার্তুমের সাভানা লাইফ কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ফাওয়াজ আববারো বলেছেন, তিনি যে পরিমাণ ক্রয়াদেশ পেয়েছেন, তাতে ৬০ থেকে ৭০ টন গাম অ্যারাবিক রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু সংঘাতের কারণে তাঁর রপ্তানি প্রক্রিয়া ঝুলে পড়েছে। তিনি সন্দিহান, আদৌ শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা মাফিক রপ্তানি সম্পন্ন করতে পারবেন কি না।
ফাওয়াজ আরও বলেন, ‘সুদানে এখন খাদ্য ও পানীয় পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি আটকে আছে।’
রয়টার্স থেকে অনুবাদ করেছেন মারুফ ইসলাম
সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। বাবলাগাছ থেকে পাওয়া এই আঠা কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। আফ্রিকার সাহারা ও উত্তর সুদানের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বাবলাগাছ হয়। এখানকার বাবলার আঠা দিয়ে বিশ্বের ৭০ শতাংশ চাহিদা পূরণ হয়। কিন্তু সুদানের গৃহযুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে; এতে ভুগছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহে বিপর্যয় এলেও বাজারে পেপসি, কোলাসহ কোমল পানীয় এখনো পাওয়া যাচ্ছে। কারণ সুদানের সংঘাত বিবেচনায় কোকাকোলা ও পেপসিকোর মতো কোম্পানিগুলো তিন থেকে ছয় মাসের জন্য কোমল পানীয় মজুত করে রেখেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন রপ্তানিকারকেরা।
এর আগেও সুদানে সংঘাত হয়েছে। তবে সেগুলো বেশির ভাগ দারফুর কিংবা আরও দূরবর্তী অঞ্চলে। কিন্তু এবারের সংঘাত শুরুই হয়েছে রাজধানী খার্তুমে। গত ১৫ এপ্রিল থেকে শুরু এই সংঘাতে কার্যত সবকিছু স্থবির হয়ে পড়েছে। যোগযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। অর্থনীতির অবস্থাও মুমুর্ষুপ্রায়।
গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কেরি গ্রুপের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার রিচার্ড ফিনেগান বলেছেন, ‘ভোগ্যপণ্যের ওপর কতটা প্রভাব পড়বে তা নির্ভর করছে সুদানের সংঘাত কত দিন চলবে তার ওপর। আমার ধারণা, বর্তমান মজুতগুলো পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।’
তবে সুইডেনের বেকারি পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ক্লোয়েটা এবির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে গাম অ্যারাবিকের প্রচুর মজুত রয়েছে।
কেরি গ্রুপের তথ্যমতে, প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয় ১ লাখ ২০ হাজার টন। এর বাজারমূল্য আনুমানিক ১১০ কোটি ডলার। গাম অ্যারাবিকের বেশির ভাগই আসে আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়া, চাদ, সোমালিয়া ও ইরিত্রিয়ার বিস্তীর্ণ মরুভূমি অঞ্চল থেকে।
সম্প্রতি ১২ জন রপ্তানিকারক, সরবরাহকারী ও পরিবেশক রয়টার্সকে বলেছেন, গাম অ্যারাবিকের আমদানি-রপ্তানি আপাতত বন্ধ রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে গাম অ্যারাবিক রপ্তানি করেন মোহাম্মদ আল নূর। তিনি বলেছেন, ‘সুদানের যেসব গ্রামাঞ্চলে অনেক বেশি গাম অ্যারাবিক উৎপাদিত হয়, সেসব এলাকায় এখন সংঘাত চলছে। ফলে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।’
যে কারণে গাম অ্যারাবিক বেশি জরুরি
কেরি গ্রুপ ও গাম অ্যারাবিক সরবরাহকারী সুইডেনের কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, সুদানের সঙ্গে স্থলপথে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে বন্দরগুলো আপাতত অগ্রাধিকারভিত্তিতে ব্যবহৃত হচ্ছে বেসামরিক মানুষ স্থানান্তরের কাজে। ফলে সুদান থেকে গাম অ্যারাবিক আনা-নেওয়া করা যাচ্ছে না।
এদিকে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিজয় ব্রোসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিনেশ দোশি বলেছেন, ‘সুদানে চলমান সংঘাতের কারণে আমাদের সরবরাহকারীরা প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সুরক্ষিত রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। কখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তা ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ জানেন না।’
সুদানের এজিপি ইনোভেশন কোম্পানি লিমিটেডের মালিক আল ওয়ালিদ আলী জানিয়েছেন, তাঁর গ্রাহকেরা গাম অ্যারাবিক নেওয়ার জন্য বিকল্প দেশ খুঁজছেন।
আল ওয়ালিদ আলী বলেন, ‘ফ্রান্সের নেক্সিরা ও যুক্তরাষ্ট্রের ইনগ্রেডিয়ন ইনকরপোরেশন আমাদের কাছ থেকে গাম অ্যারাবিক কিনত। কিন্তু তারা এখন বিকল্প দেশ খুঁজছে।’
ইনগ্রেডিয়নের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে ইমেইলে বলেছেন, গ্রাহকদের কাছে আমাদের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে আমরা সক্রিয় পদক্ষেপ নিচ্ছি।
তবে পেপসিকো তাদের সরবরাহব্যবস্থা ও পণ্য নিয়ে রয়টার্সের কাছে মন্তব্য করতে চায়নি। অন্য দিকে কোকাকোলার কাছেও একই বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে মেইল পাঠিয়েছে রয়টার্স। কিন্তু তাদের মেইলের কোনো জবাব দেয়নি কোকাকোলা।
পেপসিকো ও কোকাকোলার মতো খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো গাম অ্যারাবিকের শুকনো সংস্করণ, অর্থাৎ পাউডার হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে প্রসাধনসামগ্রী তৈরিতেও গাম অ্যারাবিক ব্যবহার করা হয়। কোম্পানিগুলো বলছে, প্রসাধনী পণ্যে হয়তো গাম অ্যারাবিকের বিকল্প ব্যবহার করা সম্ভব, কিন্তু পানীয়গুলো তৈরিতে গাম অ্যারাবিকের বিকল্প নেই।
গাম অ্যারাবিক এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য যে, ১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্র সুদানের গাম অ্যারাবিকের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
বাবলাগাছের আঠা সংগ্রহ করে তা শুকানো হয়। পরে গুঁড়ো করে প্যাকেটবদ্ধ করে পাউডার বিক্রি করা হয়। এই শিল্পের ওপর সুদানের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা নির্ভরশীল।
সুদানের ব্যবসায়ী আল নূর বলেন, সুদানের বাইরেও কয়েকটি দেশে গাম অ্যারাবিক পাওয়া যায়। তবে সেগুলো খুব একটা মানসম্মত নয়। শুধু সুদান, দক্ষিণ সুদান ও শাদের বাবলা গাছ থেকে পাওয়া গাম অ্যারাবিক অধিক মানসম্মত এবং এর চাহিদাই সবচেয়ে বেশি।
খার্তুমের সাভানা লাইফ কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ফাওয়াজ আববারো বলেছেন, তিনি যে পরিমাণ ক্রয়াদেশ পেয়েছেন, তাতে ৬০ থেকে ৭০ টন গাম অ্যারাবিক রপ্তানির পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু সংঘাতের কারণে তাঁর রপ্তানি প্রক্রিয়া ঝুলে পড়েছে। তিনি সন্দিহান, আদৌ শেষ পর্যন্ত পরিকল্পনা মাফিক রপ্তানি সম্পন্ন করতে পারবেন কি না।
ফাওয়াজ আরও বলেন, ‘সুদানে এখন খাদ্য ও পানীয় পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য অস্থিতিশীল হয়ে উঠেছে। সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি আটকে আছে।’
রয়টার্স থেকে অনুবাদ করেছেন মারুফ ইসলাম
সংকটে পড়ে বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় থাকা শিল্পকারখানাগুলোকে আবার উৎপাদনে ফিরিয়ে আনা এবং সেখানে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে সৃষ্ট আর্থিক সমস্যা দূর করার উপায় খুঁজছে সরকার।
৪০ মিনিট আগেআসন্ন ১০ম স্বাস্থ্যসেবা ও মেডিকেল সরঞ্জাম প্রদর্শনী ‘মেডএক্সপো ২০২৪ ’-এর হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে যুক্ত হলো রাজধানীর শীর্ষস্থানীয় পাঁচ তারকা হোটেল-ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা। প্রদর্শনীটির আয়োজন করছে স্বনামধন্য কমিউনিকেশনস ও ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান ট্রিউন গ্রুপ।
১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ৭৪৬ তম বোর্ড সভা গত ৩০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান এম এ কাশেম সভায় সভাপতিত্ব করেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার বিভিন্ন ক্যাটাগরির স্টল-প্যাভিলিয়ন-রেস্টুরেন্ট বরাদ্দ অনলাইন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার জন্য মেলা আয়োজক সংস্থা-রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নতুন সফটওয়্যার তৈরি করেছে। সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ২৯ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণে আগ্রহী স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাঁদের পছন্
২ ঘণ্টা আগে