সুদানের সবচেয়ে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের নাম ‘গাম অ্যারাবিক’। এটি কোমল পানীয়, ক্যানডি, চকলেট এমনকি প্রসাধনী সামগ্রী তৈরির একটি অন্যতম প্রধান উপাদান। কিন্তু সুদানে যুদ্ধের কারণে গাম অ্যারাবিক সরবরাহ করতে বেগ পেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক ভোগ্যপণ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
সুদানের সংঘাত সিরিয়া, লিবিয়ার চেয়েও ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী আবদাল্লা হামদক। একই সঙ্গে দেশটিতে চলমান সংঘাত বিশ্বের জন্য এক দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে—এমন আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ও আর্থিক সংকটে ‘জনজীবন বিপর্যস্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশে চারদিকে শুধু হাহাকার, নাই আর নাই। সমগ্র দেশটাই যেন এক নাই এর রাজ্যে পরিণত হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিরোধের ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে তাইওয়ান। ওয়াশিংটন এই অঞ্চলে প্রাধান্য বজায় রাখতে চায় এবং বেইজিং দ্বীপটিকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে
ইয়েমেনের অচলাবস্থা দীর্ঘ দিনের। গত বছরের এপ্রিলে হুতি বিদ্রোহীদের এবং দেশটির আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। এটি মূলত সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) মধ্যস্থতায় হয়েছে। তবে অক্টোবরেই মেয়াদ শেষ। এরপর এখনো বড় যুদ্ধ আবার শুরু হয়নি। তবে উভয় পক্ষই যুদ্ধে ফেরার প্রস্
ব্যাপক সরকার-বিরোধী বিক্ষোভ, নাগরিকদের ওপর নির্দয় আক্রমণ ও অভিযান এবং রাশিয়ার কাছে অস্ত্র সরবরাহ—সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে ইসলামিক প্রজাতন্ত্রটি কয়েক দশকের মধ্যে বাকি বিশ্ব থেকে সবচেয়ে বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। এর ফাঁকে ঘনীভূত হচ্ছে পরমাণু সংকট।
ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিরোধী রাজনীতিবিদ মন্টানা অ্যাকর্ড এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা হেনরির শাসনের বিরোধিতা করছেন। নির্বাচনে একটি রূপান্তরের অঙ্গীকার ছিল, কিন্তু ব্যাপক নিরাপত্তাহীনতার কারণে ভোট হয়নি। হেনরি নির্বাচন কমিশনও ভেঙে দিয়েছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কা বিশ্বব্যাপীই দৃশ্যমান। তবে এর মধ্যে বিশেষ করে দক্ষিণ ককেশাসে এর প্রভাব তীব্র হয়েছে। নাগোরনো-কারাবাখে সর্বশেষ যুদ্ধের দুই বছর পর, ২০২২ সালের শেষের দিকে আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজান আরেকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান এই অঞ্চলের হিসাব–নিকাশ আরও জটিল করে
রাশিয়ার নতুন করে আঘাত ও অগ্রসর হওয়ার পরিস্থিতিতে বড় ধরনের অস্ত্র সহায়তা এখনো অনিশ্চিত। এ নিয়ে এরই মধ্যে হতাশা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির উপদেষ্টা মিখাইলো পোদোলিয়াক। পশ্চিমাদের ‘সিদ্ধান্তহীনতা’ ইউক্রেন যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
বাণিজ্যিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্কে জড়িত পক্ষগুলো এবং যারা ক্রেমলিন-ঘনিষ্ঠ ওয়াগনার গ্রুপের ওপর নির্ভরশীল তাদের মস্কোর সঙ্গে সম্পর্ক সহজে ভাঙার নয়। ইউক্রেন যুদ্ধে ইউরোপের স্পষ্ট পক্ষ অবলম্বন এবং অস্ত্র ও অর্থসহায়তা করাকে তারা তাদের স্বার্থবিরোধী বলেই মনে করছে।