অনলাইন ডেস্ক
গরুর মাংস আমদানিতে ব্রাজিলের বিকল্প উৎস খোঁজার প্রচেষ্টা জোরদার করেছে চীন। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও রাশিয়াসহ কয়েকটি দেশ চীন গরুর মাংস রপ্তানি করার অনুমোদন পেয়েছে। এই পদক্ষেপের ফল মাংসের দাম ও সরবরাহের উপর একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ কমবে।
চীনের শুল্ক প্রশাসন সম্প্রতি গরুর মাংস আমদানি নিয়ে বেশকিছু ঘোষণা দিয়েছে। জার্মান গরুর মাংস আমদানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি রাশিয়া থেকে আমদানি গরুর মাংস আমদানি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার কৃষিমন্ত্রী মারে ওয়াটের বরাত দিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আরও ৫ অস্ট্রেলীয় রপ্তানিকারককে চীনে গরুর মাংস রপ্তানি শুরুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আওচেন (সাংহাই) ফুড টেকনোলজির এক ব্যবস্থাপক গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা গরুর মাংসের তুলনায় অস্ট্রেলিয়ার গরুর মাংসের শুল্ক ও দামে বেশ সুবিধা আছে। এর ফলে এই মাংস চীনের বাজারে বেশ জনপ্রিয়। অস্ট্রেলীয় গরুর মাংসের কিছু রপ্তানিকারকের লাইসেন্স স্থগিত থাকার পরেও বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। এর বাইরে রুশ গরুর মাংসও দামে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে।
ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং রক্ষণশীল বাণিজ্য নীতির কারণে বৈশ্বিক খাদ্য পণ্যের বাণিজ্যে অনিশ্চয়তার মুখে আমদানিতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে খাদ্য সহযোগিতা গভীর করেছে চীন।
এর আগে চীন মূলত ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের থেকে গরুর মাংস আমদানি করত। চীনের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের সঙ্গে গরুর মাংসের আমদানি বাড়ছে। শুল্ক বিভাগের তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম চার মাসে চীন ১০ লাখ টন গরুর মাংস আমদানি করেছে, যা গত বছরের চেয়ে ২২ শতাংশ বেশি।
২০২৩ সালে দেশটি মোট ২৭ লাখ ৪০ হাজার টন গরুর মাংস কিনেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। এই সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ।
চীনা একাডেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের গ্রামীণ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের রিসার্চ ফেলো লি গুওজিয়াং গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, চীনে আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে উচ্চ মানের কৃষি পণ্য ও খাদ্যের চাহিদা বাড়ছে। দেশটি সক্রিয়ভাবে বৈচিত্র্যময় খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে। সেই ব্যবস্থার চাহিদা মেটাতে গরুর মাংস আমদানিতে বৈচিত্র্য আনা হচ্ছে।
গরুর মাংস আমদানিতে ব্রাজিলের বিকল্প উৎস খোঁজার প্রচেষ্টা জোরদার করেছে চীন। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়া ও রাশিয়াসহ কয়েকটি দেশ চীন গরুর মাংস রপ্তানি করার অনুমোদন পেয়েছে। এই পদক্ষেপের ফল মাংসের দাম ও সরবরাহের উপর একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ কমবে।
চীনের শুল্ক প্রশাসন সম্প্রতি গরুর মাংস আমদানি নিয়ে বেশকিছু ঘোষণা দিয়েছে। জার্মান গরুর মাংস আমদানির উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পাশাপাশি রাশিয়া থেকে আমদানি গরুর মাংস আমদানি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার কৃষিমন্ত্রী মারে ওয়াটের বরাত দিয়ে দেশটির বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আরও ৫ অস্ট্রেলীয় রপ্তানিকারককে চীনে গরুর মাংস রপ্তানি শুরুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আওচেন (সাংহাই) ফুড টেকনোলজির এক ব্যবস্থাপক গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা গরুর মাংসের তুলনায় অস্ট্রেলিয়ার গরুর মাংসের শুল্ক ও দামে বেশ সুবিধা আছে। এর ফলে এই মাংস চীনের বাজারে বেশ জনপ্রিয়। অস্ট্রেলীয় গরুর মাংসের কিছু রপ্তানিকারকের লাইসেন্স স্থগিত থাকার পরেও বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। এর বাইরে রুশ গরুর মাংসও দামে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে।
ক্রমবর্ধমান ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং রক্ষণশীল বাণিজ্য নীতির কারণে বৈশ্বিক খাদ্য পণ্যের বাণিজ্যে অনিশ্চয়তার মুখে আমদানিতে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আমদানির উৎসে বৈচিত্র্য আনতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে খাদ্য সহযোগিতা গভীর করেছে চীন।
এর আগে চীন মূলত ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের থেকে গরুর মাংস আমদানি করত। চীনের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের সঙ্গে গরুর মাংসের আমদানি বাড়ছে। শুল্ক বিভাগের তথ্য মতে, চলতি বছরের প্রথম চার মাসে চীন ১০ লাখ টন গরুর মাংস আমদানি করেছে, যা গত বছরের চেয়ে ২২ শতাংশ বেশি।
২০২৩ সালে দেশটি মোট ২৭ লাখ ৪০ হাজার টন গরুর মাংস কিনেছে, যা আগের বছরের চেয়ে ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। এই সংখ্যা ছিল সর্বোচ্চ।
চীনা একাডেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের গ্রামীণ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের রিসার্চ ফেলো লি গুওজিয়াং গ্লোবাল টাইমসকে বলেন, চীনে আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে উচ্চ মানের কৃষি পণ্য ও খাদ্যের চাহিদা বাড়ছে। দেশটি সক্রিয়ভাবে বৈচিত্র্যময় খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে। সেই ব্যবস্থার চাহিদা মেটাতে গরুর মাংস আমদানিতে বৈচিত্র্য আনা হচ্ছে।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৮ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৮ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৯ ঘণ্টা আগে