নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ১৫ দিনের মাথায় লেনদেন আবার ৯০০ কোটি টাকা ছাড়াল। সর্বোচ্চ লেনদেন হলেও সূচক বেড়েছে অতি সামান্য।
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯২১ কোটি ৪৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়।
এই লেনদেন গত ১২ জুনের পর সর্বোচ্চ। ওই দিন ঢাকার বাজারে ৯৮১ কোটি ৪৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা হাতবদল হয়। ঈদুল আজহার পর থেকে প্রতিদিনই বাজারে লেনদেন আগের দিনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
এদিকে ডিএসইতে বেশিরভাগ সিকিউরিটিজের দরপতন হলেও সূচকে নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। দিন শেষে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে এই সূচক আরও বেশি ছিল। লেনদেন শেষ হওয়ার পৌনে একঘণ্টা আগে বিক্রির চাপে সূচক ৮ পয়েন্ট কমে যায়।
ডিএসইতে রোববার ৮৫টি কোম্পানির লেনদেন হয় দর বেড়ে। এর বিপরীতে দরপতন হয় ১০৫টির। আর ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার আগের দিনের দরে হাতবদল হয়। এগুলোর প্রায় সবই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে।
ইউক্রেইন যুদ্ধের পর গতি হারানো পুঁজিবাজারে চলতি বছর ঈদুল ফিতরের পর থেকেই পুঁজিবাজারে একটু একটু করে প্রাণ ফিরতে শুরু করে। শুরুটা হয় তথ্যপ্রযুক্তি দিয়ে। এরপর খাদ্য এবং পরে বীমা খাত থাকে চালকের আসনে। তবে গত কয়েকদিনে উঠে এসেছে বস্ত্র।
তবে যেসব খাতে লেনদেন বাড়ছে, সেগুলোর শক্তিশালী কোম্পানির শেয়ারে আগ্রহ নেই। স্বল্প মূলধনী ও দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ারই বেশি হাতবদল হচ্ছে; দরও বাড়ছে এগুলোর।
যেমন খাদ্য খাতে তর্কাতীতভাবেই সবচেয়ে শক্তিশালী কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বা বিএটি। কিন্তু এই কোম্পানি আছে ফ্লোর প্রাইসে।
পাঁচ বছর পর উৎপাদনে ফেরা এমারেল্ড অয়েলের দাম হয়ে গেছে তিন মাসের মধ্যে ছয় গুণ। দ্বিগুণ হয়ে গেছে এক যুগেও লভ্যাংশ নিতে না পারা শ্যামপুর সুগারের দর, নতুন যোগ হয়েছে ফুওয়াং ফুডস, চার দিনেই দর বাড়ল ৪৬ শতাংশ।
বস্ত্র খাতেও শক্তিশালী কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইলস, মতিন স্পিনিং মিলসের শেয়ারের ক্রেতা নেই। অন্যদিকে দুর্বল কোম্পানি ঢাকা ডায়িংয়ের দর ৯ দিনে ৩৪ শতাংশ, আট দিনে ২৫ শতাংশ দর বেড়েছে জেনারেশন নেক্সটের।
যেসব কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে, সেগুলোর অনেকগুলোই সম্প্রতি ফ্লোর প্রাইস ছেড়ে বের হয়ে এসেছে। তবে এখনও বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দরে রয়ে গেছে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ১৫ দিনের মাথায় লেনদেন আবার ৯০০ কোটি টাকা ছাড়াল। সর্বোচ্চ লেনদেন হলেও সূচক বেড়েছে অতি সামান্য।
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৯২১ কোটি ৪৪ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট হাতবদল হয়।
এই লেনদেন গত ১২ জুনের পর সর্বোচ্চ। ওই দিন ঢাকার বাজারে ৯৮১ কোটি ৪৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা হাতবদল হয়। ঈদুল আজহার পর থেকে প্রতিদিনই বাজারে লেনদেন আগের দিনকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
এদিকে ডিএসইতে বেশিরভাগ সিকিউরিটিজের দরপতন হলেও সূচকে নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। দিন শেষে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ৩৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। তবে এই সূচক আরও বেশি ছিল। লেনদেন শেষ হওয়ার পৌনে একঘণ্টা আগে বিক্রির চাপে সূচক ৮ পয়েন্ট কমে যায়।
ডিএসইতে রোববার ৮৫টি কোম্পানির লেনদেন হয় দর বেড়ে। এর বিপরীতে দরপতন হয় ১০৫টির। আর ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার আগের দিনের দরে হাতবদল হয়। এগুলোর প্রায় সবই ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে।
ইউক্রেইন যুদ্ধের পর গতি হারানো পুঁজিবাজারে চলতি বছর ঈদুল ফিতরের পর থেকেই পুঁজিবাজারে একটু একটু করে প্রাণ ফিরতে শুরু করে। শুরুটা হয় তথ্যপ্রযুক্তি দিয়ে। এরপর খাদ্য এবং পরে বীমা খাত থাকে চালকের আসনে। তবে গত কয়েকদিনে উঠে এসেছে বস্ত্র।
তবে যেসব খাতে লেনদেন বাড়ছে, সেগুলোর শক্তিশালী কোম্পানির শেয়ারে আগ্রহ নেই। স্বল্প মূলধনী ও দুর্বল মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ারই বেশি হাতবদল হচ্ছে; দরও বাড়ছে এগুলোর।
যেমন খাদ্য খাতে তর্কাতীতভাবেই সবচেয়ে শক্তিশালী কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বা বিএটি। কিন্তু এই কোম্পানি আছে ফ্লোর প্রাইসে।
পাঁচ বছর পর উৎপাদনে ফেরা এমারেল্ড অয়েলের দাম হয়ে গেছে তিন মাসের মধ্যে ছয় গুণ। দ্বিগুণ হয়ে গেছে এক যুগেও লভ্যাংশ নিতে না পারা শ্যামপুর সুগারের দর, নতুন যোগ হয়েছে ফুওয়াং ফুডস, চার দিনেই দর বাড়ল ৪৬ শতাংশ।
বস্ত্র খাতেও শক্তিশালী কোম্পানি স্কয়ার টেক্সটাইলস, মতিন স্পিনিং মিলসের শেয়ারের ক্রেতা নেই। অন্যদিকে দুর্বল কোম্পানি ঢাকা ডায়িংয়ের দর ৯ দিনে ৩৪ শতাংশ, আট দিনে ২৫ শতাংশ দর বেড়েছে জেনারেশন নেক্সটের।
যেসব কোম্পানি দর বৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে, সেগুলোর অনেকগুলোই সম্প্রতি ফ্লোর প্রাইস ছেড়ে বের হয়ে এসেছে। তবে এখনও বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দরে রয়ে গেছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে