বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার শীর্ষে ছিল অগ্নি সিস্টেম। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির সম্মিলিতভাবে দর বেড়েছে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে অগ্নি সিস্টেমের প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়ায় ৪১ টাকা ২০ পয়সায়
গত জুনে দেশের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স বা পিএমআই সূচকের মান কমেছে। ৬ দশমিক ১ পয়েন্ট কমে জুনে পিএমআই সূচকের মান ছিল ৬৩ দশমিক ৯। অর্থাৎ মে মাসের তুলনায় জুনে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান চারটি খাতের—কৃষি, উৎপাদন, নির্মাণ ও সেবা—সম্প্রসারণের গতি কমেছে।
বেশ কিছুদিন ধরে টানা দরপতন শেষে ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে কিছুটা ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে পুঁজিবাজার। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বেশির ভাগ শেয়ারের দামের সঙ্গে মূল্যসূচকও বেড়েছে। তবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচক কমেছে। অবশ্য দুই বাজারেই বেড়েছে লেনদেনের পরিমা
২০২৩-২৪ অর্থবছরের ব্যবসা পরিবেশ সূচক বা বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সে (বিবিএক্স) অনুযায়ী বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশের আরও অবনতি হয়েছে। এই অর্থবছরে ব্যবসা পরিবেশ সূচকে অর্জিত পয়েন্ট ৫৮ দশমিক ৭৫
দরপতন থেকে বের হতে পারছে না দেশের পুঁজিবাজার। গতকাল বুধবার ডিএসই দরপতনের কারণে সূচক কমেছে। এর আগে গত রোববার পর্যন্ত ৯ কর্মদিবসের ৪৪৬ পয়েন্ট সূচক কমার পর সোমবার উত্থানে ৬০ পয়েন্ট যোগ হয়। পরের দিন মঙ্গলবার ফের দরপতনের পর গতকাল বুধবার আরও ৫০ পয়েন্ট কমে সূচক ৫ হাজার ২২৮ পয়েন্টে নেমে গেছে। ফলে এক দিনে ৬০
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স বা পিএমআই প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, এপ্রিল মাসে দেশের পিএমআই সূচক ২ দশমিক ১ শতাংশ কমে ৬২ দশমিক ২-এ নেমে এসেছে। মার্চ মাসে এই সূচকের মান ছিল ৬৪ দশমিক ৩। অর্থাৎ এপ্রিল মাসে দেশের অর্থনীতির গতি কমেছে।
জেনিথ ইসলামী লাইফের আমানত সংগ্রহ, বিমার দাবি পরিশোধসহ সামগ্রিক সূচকে উন্নতি দেখা দিয়েছে। বিমা কোম্পানিটির ২০২২ সাল শেষে মোট লাইফ তহবিল ছিল ৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে দাঁড়িয়েছে ১৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
টানা সাত কার্যদিবস দরপতনের পর সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস আজ মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হচ্ছে। সিংহভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে
‘কারিগরি ত্রুটির কারণে’ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটের সূচকে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রদর্শনের ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ডিএসইর তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নাসডাকের সঙ্গে আলোচনা করে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবে এই কমিট
দেশের পুঁজিবাজারে লেনদেনের পালে হাওয়া লেগেছে। ধারাবাহিকভাবে লেনদেনের গতি বাড়তে দেখা যাচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বেড়ে ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। একই সঙ্গে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কায় গত সপ্তাহে দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বাড়ার তুলনায় দ্বিগুণের বেশি কোম্পানির দরপতনে কমেছে মূল্যসূচক। কমেছে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণও। তবে এই অনিশ্চয়তার বাজারেও মূলধন যোগ হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।
মিউচুয়াল ফান্ডের আয়ের প্রধান উৎস পুঁজিবাজার। বর্তমানে পুঁজিবাজার মন্দা সময় পার করছে। প্রধান মূল্যসূচকের পাশাপাশি বড় মূলধনি ও মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর সমন্বয়ে তৈরি ব্লু-চিপ সূচকও কমেছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানির লভ্যাংশ প্রদানও কমেছে। এসব প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও মিউচুয়াল ফান্ড খাত সর্বশেষ অর্থবছরের ব্যবসায়
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবার সূচকের লেনদেন চলছে মিশ্র প্রবণতার মধ্য দিয়ে। এদিন বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দরবৃদ্ধি ও দরপতনের সংখ্যা কাছাকাছি ছিল। আর আগের দিনের মতোই লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দর অপরিবর্তিত ছিল।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে ১৫ দিনের মাথায় লেনদেন আবার ৯০০ কোটি টাকা ছাড়াল। এই লেনদেন গত ১২ জুনের পর সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ লেনদেন হলেও সূচক বেড়েছে অতি সামান্য।
আকর্ষণীয় মূল্যে আকিজ এসেনসিয়ালের পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় দুটি স্টল বসানো হয়েছে। মেলায় আকিজ এসেনশিয়ালের স্টলগুলো হলো প্রোডাক্ট স্টল (হল বি, স্টল: পিএস-৫৫) ও ফুড স্টল (ফুড কোর্ট, স্টল: ১৪)। এ দুই স্টলে আকর্ষণীয় ছাড় ও অফারে আকিজ এসেনশিয়ালের পণ্য বিক্রি চলছে। প্রতিটি পণ্
আগের দুই মাসের মতোই উচ্চ মূল্যস্ফীতি ধারা অব্যাহত রয়েছে অক্টোবরেও। এই মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এটা আগের মাসের চেয়ে কম হলেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি।
গত মাসে সূচক ও লেনদেনের হিসাবে ইতিবাচক প্রবণতার মধ্য দিয়ে পার করেছে দেশের পুঁজিবাজার। বাজার চাঙা রাখার ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রেখেছে বস্ত্র, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, বহুজাতিক কয়েকটি কোম্পানি এবং ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাত। তবে মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর দর