নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ২৭৪ কোটি ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৫২০ টাকা। গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এই এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহমুদ খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে মোট সাতটি প্রস্তাব উপস্থাপিত হয়। এর মধ্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটি, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দুটি এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের চারটি প্রস্তাব ছিল, সব প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সাঈদ মাহমুদ খান বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস গুলবার সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২৫ কোটি ৮১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউর দাম পড়বে ৯ দশমিক ৮৪৭০ মার্কিন ডলার। আগে ছিল ৯ দশমিক ৯৩০ ডলার। একই প্রতিষ্ঠান থেকে একই দামে আরও এক কার্গো এলএনজি কেনা হবে।
অতিরিক্ত সচিব জানান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অপর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার ৬৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউর দাম পড়বে ৯ দশমিক ৭৭০ মার্কিন ডলার।
সাঈদ মাহমুদ খান বলেন, জিওবি ও এডিবির অর্থায়নে সড়ক এবং জনপথ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন ‘সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প’ শীর্ষক প্রকল্পের প্যাকেজ-০৬-এর লট-১২বি-এর ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যৌথভাবে কাজটি পেয়েছে জিনজাল সিটি হাইওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন অ্যান্ড ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এতে মোট খরচ হবে ৬৬৮ কোটি ৩৮ লাখ ৪৯ হাজার ৭৭৮ টাকা।
দেশে ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটাতে সিঙ্গাপুরের দুটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ২৭৪ কোটি ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৫২০ টাকা। গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এই এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহমুদ খান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির তৃতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে মোট সাতটি প্রস্তাব উপস্থাপিত হয়। এর মধ্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের একটি, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দুটি এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের চারটি প্রস্তাব ছিল, সব প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সাঈদ মাহমুদ খান বলেন, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস গুলবার সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২৫ কোটি ৮১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউর দাম পড়বে ৯ দশমিক ৮৪৭০ মার্কিন ডলার। আগে ছিল ৯ দশমিক ৯৩০ ডলার। একই প্রতিষ্ঠান থেকে একই দামে আরও এক কার্গো এলএনজি কেনা হবে।
অতিরিক্ত সচিব জানান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অপর প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠান ‘এমএস ভিটল এশিয়া প্রাইভেট লিমিটেড’ থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪২২ কোটি ৪৮ লাখ ৬০ হাজার ৬৪০ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউর দাম পড়বে ৯ দশমিক ৭৭০ মার্কিন ডলার।
সাঈদ মাহমুদ খান বলেন, জিওবি ও এডিবির অর্থায়নে সড়ক এবং জনপথ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন ‘সাসেক ঢাকা-সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন প্রকল্প’ শীর্ষক প্রকল্পের প্যাকেজ-০৬-এর লট-১২বি-এর ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যৌথভাবে কাজটি পেয়েছে জিনজাল সিটি হাইওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন অ্যান্ড ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এতে মোট খরচ হবে ৬৬৮ কোটি ৩৮ লাখ ৪৯ হাজার ৭৭৮ টাকা।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
১৬ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগে