নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল আজহার ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী। গতকাল রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের সমন্বয়ে গঠিত ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত। সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য তুলে ধরেন প্রতিমন্ত্রী।
নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, প্রতিবার ঈদের আগে শ্রমিকদের ধর্মঘট করা একটা রেওয়াজ ছিল। কিন্তু এবার থেকে আর এমন পরিস্থিতি তৈরি করা যাবে না। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় শ্রমিক-মালিকপক্ষ একসঙ্গে বসে শ্রমিকদের যে চাহিদা ছিল, তা মালিকপক্ষ মেনে নিয়েছে, যা চাহিদা ছিল সবকিছুর সমাধান হয়েছে।
টিসিবির মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছিলেন শ্রমিকেরা। এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, রেশনিংয়ের একটা বিষয় ছিল। রেশন কীভাবে দিলে শ্রমিকেরা সুন্দরভাবে পাবে, তা বসে আমরা নির্ধারণ করব। রেশন দেওয়া হবে, এটা প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন। সুতরাং শ্রমিকেরা এটা পাবেই।
বাংলাদেশ জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন, রেশন দেওয়া তো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই সবাইকে যেন টিসিবির কার্ড দেওয়া হয়, আপাতত সেই দাবি জানিয়েছি।
শ্রমিকনেতা রনি বলেন, ‘আমাদের দাবি ছিল ঈদ যেহেতু জুন মাসে, তাই মে মাসের বেতন নিশ্চিত করে, জুন মাসেরও যেন অর্ধেক বেতন দেয়। কিন্তু সেটা বাস্তবতার সঙ্গে মানানসই হচ্ছে না। তাই মে মাসেরটাই দেওয়া হবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
শ্রমিকেরা ভালো নেই জানিয়ে শ্রমিকনেতা রনি বলেন, ‘যারা হেলপার বা আরও ছোট চাকরি করে, তাদের বেতন ১২ হাজার টাকা। এটা দিয়ে সংসার তো চলে না। আবার ওভারটাইম করারও সুযোগ খুব একটা থাকে না। তাই বেতন আরও বাড়ানোর দাবি করেছি আমরা।’
ঈদুল আজহার ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী। গতকাল রাজধানীর বিজয়নগরে শ্রম ভবনে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষের সমন্বয়ে গঠিত ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত। সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে এ তথ্য তুলে ধরেন প্রতিমন্ত্রী।
নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, প্রতিবার ঈদের আগে শ্রমিকদের ধর্মঘট করা একটা রেওয়াজ ছিল। কিন্তু এবার থেকে আর এমন পরিস্থিতি তৈরি করা যাবে না। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় শ্রমিক-মালিকপক্ষ একসঙ্গে বসে শ্রমিকদের যে চাহিদা ছিল, তা মালিকপক্ষ মেনে নিয়েছে, যা চাহিদা ছিল সবকিছুর সমাধান হয়েছে।
টিসিবির মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছিলেন শ্রমিকেরা। এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, রেশনিংয়ের একটা বিষয় ছিল। রেশন কীভাবে দিলে শ্রমিকেরা সুন্দরভাবে পাবে, তা বসে আমরা নির্ধারণ করব। রেশন দেওয়া হবে, এটা প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন। সুতরাং শ্রমিকেরা এটা পাবেই।
বাংলাদেশ জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি বলেন, রেশন দেওয়া তো সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই সবাইকে যেন টিসিবির কার্ড দেওয়া হয়, আপাতত সেই দাবি জানিয়েছি।
শ্রমিকনেতা রনি বলেন, ‘আমাদের দাবি ছিল ঈদ যেহেতু জুন মাসে, তাই মে মাসের বেতন নিশ্চিত করে, জুন মাসেরও যেন অর্ধেক বেতন দেয়। কিন্তু সেটা বাস্তবতার সঙ্গে মানানসই হচ্ছে না। তাই মে মাসেরটাই দেওয়া হবে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
শ্রমিকেরা ভালো নেই জানিয়ে শ্রমিকনেতা রনি বলেন, ‘যারা হেলপার বা আরও ছোট চাকরি করে, তাদের বেতন ১২ হাজার টাকা। এটা দিয়ে সংসার তো চলে না। আবার ওভারটাইম করারও সুযোগ খুব একটা থাকে না। তাই বেতন আরও বাড়ানোর দাবি করেছি আমরা।’
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২১ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৩ ঘণ্টা আগে