অনলাইন ডেস্ক
শ্রমবাজারে নারীর অবদান ও লিঙ্গবৈষম্য নিয়ে গবেষণার জন্য অর্থনীতিতে এবারের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্লাউডিয়া গোলডিন।
আলফ্রেড নোবেল স্মরণে ২০২৩ সালের এই পুরস্কার আজ সোমবার বিকেলে ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স।
এক বিবৃতিতে একাডেমি বলেছে, ‘কয়েক শতক ধরে নারীদের উপার্জন ও শ্রমবাজারে তাঁদের অংশগ্রহণের বিষয়ে প্রথম সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেছেন অর্থনীতি বিদ্যায় এবারের নোবেলজয়ী ক্লাউডিয়া গোলডিন। তাঁর গবেষণায় পরিবর্তনের কারণের সঙ্গে বিদ্যমান লিঙ্গবৈষম্যের প্রধান উৎসগুলো বের হয়ে এসেছে।’
অর্থনীতি বিদ্যায় পুরস্কার ঘোষণার মধ্য দিয়ে এবারের নোবেল পুরস্কারের আয়োজন শেষ হল। এর আগে করোনার টিকা আবিষ্কার, আলোর স্বল্পতম স্পন্দন তৈরি, ন্যানো ক্রিস্টাল প্রযুক্তির উন্নয়নে অবদানের জন্য এবং নরওয়েজিয়ান নাট্যকার ও ইরানি মানবাধিকারকর্মীকে ২০২৩ সালের নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৯৯০ সালে প্রথম নারী হিসেবে হার্ভার্ডের অর্থনীতি বিভাগে যোগ দেন গোলডিন। অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী তৃতীয় নারী তিনি।
রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেসের সেক্রেটারি জেনারেল হ্যান্স এলেগ্রেন বলেন, ‘তিনি একাধারে বিস্মিত ও খুশি।’
‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং দ্য জেন্ডার গ্যাপ: অ্যান ইকোনমিক হিস্ট্রি অব আমেরিকান উইমেন’ নামে ১৯৯০ সালে প্রকাশিত বইতে মজুরি বৈষম্যের শিকড় কতটা গভীরে তা তুলে ধরেন। এই ক্ষেত্রে তার গবেষণা দিক উন্মোচন করেছে।
পরবর্তীতে তিনি নারীদের কর্মজীবন ও বিয়ের সিদ্ধান্তের ওপর গর্ভনিরোধক বড়ির প্রভাব, বিয়ের পরে সামাজিক সূচক হিসেবে স্বামীর নাম ব্যবহার এবং বেশিরভাগ নারীদের স্নাতকোত্তর না পেরোনোর কারণ নিয়ে গবেষণা করেন।
পুরস্কার কমিটির সদস্য রান্ডি হালমারসন বলেন, ক্লাউডিয়া গোলডিনের গবেষণার ব্যাপক সামাজিক প্রভাব আছে। সমস্যা গভীরভাবে বুঝে সঠিক নামে চিনলে সামনে ভাল উপায় বের করা সম্ভব হবে।
পুরস্কারের অর্থমূল্য হিসেবে ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার পাবেন গোলডিন। অর্থনীতিতে ব্যাংকের ভূমিকা ও অর্থনৈতিক সঙ্কট এড়াতে ব্যাংকের সুরক্ষার মধ্যে আন্তঃসম্পর্কের উন্মোচন করে যুক্তরাষ্ট্রের তিন অর্থনীতিবিদ বেন এস বেরনান, ডগলাস ডব্লিউ ডায়মন্ড ও ফিলিপ এইচ ডিবভিগ নোবেল পুরস্কার পান।
ডিনামাইট আবিষ্কারক ও ব্যবসায়ী আলফ্রেড নোবেলের নামে এই পুরস্কারের মধ্যে শুরুতে অর্থনীতি ছিল না। ১৯৬৮ সালে সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থায়নে এই পুরস্কারের সিদ্ধান্ত হয়। ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। যৌথভাবে পুরস্কার পান রাগনার ফ্রিশ ও ইয়েন টিনবারগেন। প্রথম বাঙালি হিসেবে অধ্যাপক অমর্ত্য সেন ১৯৯৮ সালে এ পুরস্কার পান।
অতীতের বিজয়ীদের মধ্যে অনেক প্রভাবশালী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদরা আছে। তাঁদের মধ্যে ফ্রেডরিখ অগাস্ট ভন হায়েক, মিল্টন ফ্রিডম্যান ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ পল ক্রুগম্যান উল্লেখযোগ্য।
অন্যান্য নোবেলের মতো অর্থনীতির পুরস্কারগুলির সিংহভাগই পুরুষদের হাতে গেছে। এর আগে মাত্র দুজন নারী এই পুরস্কার পান। ২০০৯ সালে এলিনর অস্ট্রম ও এক দশক পরে এসথার ডুফ্লো এ পুরস্কার পান।
শ্রমবাজারে নারীর অবদান ও লিঙ্গবৈষম্য নিয়ে গবেষণার জন্য অর্থনীতিতে এবারের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্লাউডিয়া গোলডিন।
আলফ্রেড নোবেল স্মরণে ২০২৩ সালের এই পুরস্কার আজ সোমবার বিকেলে ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স।
এক বিবৃতিতে একাডেমি বলেছে, ‘কয়েক শতক ধরে নারীদের উপার্জন ও শ্রমবাজারে তাঁদের অংশগ্রহণের বিষয়ে প্রথম সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেছেন অর্থনীতি বিদ্যায় এবারের নোবেলজয়ী ক্লাউডিয়া গোলডিন। তাঁর গবেষণায় পরিবর্তনের কারণের সঙ্গে বিদ্যমান লিঙ্গবৈষম্যের প্রধান উৎসগুলো বের হয়ে এসেছে।’
অর্থনীতি বিদ্যায় পুরস্কার ঘোষণার মধ্য দিয়ে এবারের নোবেল পুরস্কারের আয়োজন শেষ হল। এর আগে করোনার টিকা আবিষ্কার, আলোর স্বল্পতম স্পন্দন তৈরি, ন্যানো ক্রিস্টাল প্রযুক্তির উন্নয়নে অবদানের জন্য এবং নরওয়েজিয়ান নাট্যকার ও ইরানি মানবাধিকারকর্মীকে ২০২৩ সালের নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৯৯০ সালে প্রথম নারী হিসেবে হার্ভার্ডের অর্থনীতি বিভাগে যোগ দেন গোলডিন। অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী তৃতীয় নারী তিনি।
রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেসের সেক্রেটারি জেনারেল হ্যান্স এলেগ্রেন বলেন, ‘তিনি একাধারে বিস্মিত ও খুশি।’
‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং দ্য জেন্ডার গ্যাপ: অ্যান ইকোনমিক হিস্ট্রি অব আমেরিকান উইমেন’ নামে ১৯৯০ সালে প্রকাশিত বইতে মজুরি বৈষম্যের শিকড় কতটা গভীরে তা তুলে ধরেন। এই ক্ষেত্রে তার গবেষণা দিক উন্মোচন করেছে।
পরবর্তীতে তিনি নারীদের কর্মজীবন ও বিয়ের সিদ্ধান্তের ওপর গর্ভনিরোধক বড়ির প্রভাব, বিয়ের পরে সামাজিক সূচক হিসেবে স্বামীর নাম ব্যবহার এবং বেশিরভাগ নারীদের স্নাতকোত্তর না পেরোনোর কারণ নিয়ে গবেষণা করেন।
পুরস্কার কমিটির সদস্য রান্ডি হালমারসন বলেন, ক্লাউডিয়া গোলডিনের গবেষণার ব্যাপক সামাজিক প্রভাব আছে। সমস্যা গভীরভাবে বুঝে সঠিক নামে চিনলে সামনে ভাল উপায় বের করা সম্ভব হবে।
পুরস্কারের অর্থমূল্য হিসেবে ১ কোটি ১০ লাখ সুইডিশ ক্রোনার পাবেন গোলডিন। অর্থনীতিতে ব্যাংকের ভূমিকা ও অর্থনৈতিক সঙ্কট এড়াতে ব্যাংকের সুরক্ষার মধ্যে আন্তঃসম্পর্কের উন্মোচন করে যুক্তরাষ্ট্রের তিন অর্থনীতিবিদ বেন এস বেরনান, ডগলাস ডব্লিউ ডায়মন্ড ও ফিলিপ এইচ ডিবভিগ নোবেল পুরস্কার পান।
ডিনামাইট আবিষ্কারক ও ব্যবসায়ী আলফ্রেড নোবেলের নামে এই পুরস্কারের মধ্যে শুরুতে অর্থনীতি ছিল না। ১৯৬৮ সালে সুইডেনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থায়নে এই পুরস্কারের সিদ্ধান্ত হয়। ১৯৬৯ সালে প্রথমবারের মতো অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। যৌথভাবে পুরস্কার পান রাগনার ফ্রিশ ও ইয়েন টিনবারগেন। প্রথম বাঙালি হিসেবে অধ্যাপক অমর্ত্য সেন ১৯৯৮ সালে এ পুরস্কার পান।
অতীতের বিজয়ীদের মধ্যে অনেক প্রভাবশালী চিন্তাবিদ ও শিক্ষাবিদরা আছে। তাঁদের মধ্যে ফ্রেডরিখ অগাস্ট ভন হায়েক, মিল্টন ফ্রিডম্যান ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ পল ক্রুগম্যান উল্লেখযোগ্য।
অন্যান্য নোবেলের মতো অর্থনীতির পুরস্কারগুলির সিংহভাগই পুরুষদের হাতে গেছে। এর আগে মাত্র দুজন নারী এই পুরস্কার পান। ২০০৯ সালে এলিনর অস্ট্রম ও এক দশক পরে এসথার ডুফ্লো এ পুরস্কার পান।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৫ ঘণ্টা আগে