নিজস্ব প্রতিবেদক
অর্ধশতাধিক কোম্পানির ফ্লোরপ্রাইস (শেয়ারের সর্বনিম্ন দর) তুলে নেওয়ার পর পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন হয়েছে।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। যেখানে করোনা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে গতকাল বুধবারও তৃতীয় দিনের মতো বাজারে উর্ধ্বমুখী প্রবণতা ছিল।
আজ ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৮২ পয়েন্ট। এছাড়া এ পুঁজিবাজারে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গতকাল বুধবার তালিকাভুক্ত ৬৬ কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের নির্দশনা দেয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এর ফলে আজ স্বাভাবিকভাবেই বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কারণ বিএসইসির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে বিনিয়োগকারীরা ইতিবাচকভাবে নেননি।
এদিন ডিএসইতে ৪৭৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ টাকার।
এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৫৪ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ২০ পয়েন্ট কমেছে।
আজ ডিএসইতে মোট ৩৪৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির, দর কমেছে ২৬৪টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই কমেছে ২০৩ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ২৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার।
সিএসইতে মোট ২১৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪১টির, দর কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।
দর পতন হওয়া ২৬৪টি কোম্পানির মধ্য ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারকৃত ৬৬টি কোম্পানির সবগুলোই ছিল। শুধু তাই নয়, এই কোম্পানিগুলোর দরই বেশি পড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন চাপে রয়েছে বাজার। এ সময়ে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা সমীচীন হয়নি।
অর্ধশতাধিক কোম্পানির ফ্লোরপ্রাইস (শেয়ারের সর্বনিম্ন দর) তুলে নেওয়ার পর পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন হয়েছে।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। যেখানে করোনা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে গতকাল বুধবারও তৃতীয় দিনের মতো বাজারে উর্ধ্বমুখী প্রবণতা ছিল।
আজ ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৮২ পয়েন্ট। এছাড়া এ পুঁজিবাজারে টাকার অংকে লেনদেনও কমেছে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্র দেখা গেছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গতকাল বুধবার তালিকাভুক্ত ৬৬ কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোরপ্রাইস প্রত্যাহারের নির্দশনা দেয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এর ফলে আজ স্বাভাবিকভাবেই বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কারণ বিএসইসির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকে বিনিয়োগকারীরা ইতিবাচকভাবে নেননি।
এদিন ডিএসইতে ৪৭৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আজ ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে ১০৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকা কম লেনদেন হয়েছে। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৫৮২ কোটি ৫২ লাখ টাকার।
এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ২৫৪ পয়েন্টে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ১৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস বা শরিয়াহ সূচক ২০ পয়েন্ট কমেছে।
আজ ডিএসইতে মোট ৩৪৬টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৭টির, দর কমেছে ২৬৪টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির।
অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই কমেছে ২০৩ পয়েন্ট। সূচকটি ১৫ হাজার ২৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার।
সিএসইতে মোট ২১৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪১টির, দর কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির।
দর পতন হওয়া ২৬৪টি কোম্পানির মধ্য ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারকৃত ৬৬টি কোম্পানির সবগুলোই ছিল। শুধু তাই নয়, এই কোম্পানিগুলোর দরই বেশি পড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন চাপে রয়েছে বাজার। এ সময়ে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা সমীচীন হয়নি।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৩ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে