রোকন উদ্দীন, ঢাকা
ভোজ্যতেলের বাড়তি দাম নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হলেও সরকার এখনো এই বাড়তি দামের বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি। এদিকে মিলমালিকেরা ঘোষণা করেছেন, শুল্ক-কর রেয়াত সুবিধা পুনর্বিবেচনা না করলে ৩১ মার্চের পর ভোজ্যতেলের দাম প্রতি লিটার ১৮ থেকে ১৩ টাকা বাড়ানো হবে। সে ক্ষেত্রে মিলগেট থেকে বাজারে যে নতুন চালান সরবরাহ করা হবে, তাতে ওই বর্ধিত দাম যুক্ত করা হবে। তবে সরকার বিষয়টি পর্যালোচনা করছে এবং এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বলে আসছে, এটি একটি প্রাথমিক প্রস্তাব মাত্র। ঈদুল আজহার ছুটি শেষে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে বসে নির্ধারণ করা হবে দাম বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা এবং কতটুকু বাড়ানো হবে। এই সময় পর্যন্ত আগের দামই কার্যকর থাকবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। তবে মিলমালিকেরা বলছেন, আইন অনুযায়ী তাঁরা দাম নির্ধারণের জন্য স্বাধীন। বিশেষত, শুল্ক সুবিধা উঠিয়ে নেওয়ার পর আমদানির খরচ বেড়ে যাবে, ফলে দাম বাড়ানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকবে না। রোজার আগেই সরকার কিছু শুল্ক-কর রেয়াত দিয়ে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেয়েছিল। তবে ওই সুবিধার মেয়াদ ৩১ মার্চ শেষ হয়ে যাওয়ার পর এখন বোতলজাত সয়াবিন ও খোলা সয়াবিনের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। মিলমালিকেরা জানিয়েছে, ১ এপ্রিল থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ নতুন দাম কার্যকর হবে, যদি শুল্ক-কর রেয়াতির সুবিধা আর বাড়ানো না হয়।
এই পরিস্থিতিতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সরকার ইতিমধ্যে মিলমালিকদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছে এবং ছুটির পর যৌক্তিক দাম নির্ধারণে কাজ করবে। তিনি বলেন, সরকারের উদ্দেশ্য বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং মানুষের স্বার্থ রক্ষা করা, সেই সঙ্গে শুল্ক সুবিধার সুফল সাধারণ জনগণ উপভোগ করবে কি না সেটি খতিয়ে দেখাও গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যদিকে, টি কে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম জানিয়েছেন, তাঁদের জন্য বিকল্প পথ নেই। ভ্যাট সুবিধা শেষ হয়ে যাওয়ায় ভবিষ্যতে নতুন তেল বাজারে এলে তার সঙ্গে বাড়তি দাম যুক্ত হবে। তিনি বলেন, তাদের কারখানা খুললেই তেলের দাম বাড়বে।
বোতলজাত সয়াবিনের দাম সর্বশেষ গত ৯ ডিসেম্বর বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা। আগামী ১ এপ্রিল থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯৩ টাকা। সেই হিসাবে লিটারে দাম বাড়ছে ১৮ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৩৫ টাকা। একইভাবে খোলা সয়াবিন ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৭০ টাকা। এখন সরকার-নির্ধারিত দাম লিটারপ্রতি ১৫৭ টাকা। এ হিসাবে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ছে লিটারপ্রতি ১৩ টাকা।
ভোজ্যতেলের বাড়তি দাম নিয়ে ভোক্তাদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হলেও সরকার এখনো এই বাড়তি দামের বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি। এদিকে মিলমালিকেরা ঘোষণা করেছেন, শুল্ক-কর রেয়াত সুবিধা পুনর্বিবেচনা না করলে ৩১ মার্চের পর ভোজ্যতেলের দাম প্রতি লিটার ১৮ থেকে ১৩ টাকা বাড়ানো হবে। সে ক্ষেত্রে মিলগেট থেকে বাজারে যে নতুন চালান সরবরাহ করা হবে, তাতে ওই বর্ধিত দাম যুক্ত করা হবে। তবে সরকার বিষয়টি পর্যালোচনা করছে এবং এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বলে আসছে, এটি একটি প্রাথমিক প্রস্তাব মাত্র। ঈদুল আজহার ছুটি শেষে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে বসে নির্ধারণ করা হবে দাম বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা এবং কতটুকু বাড়ানো হবে। এই সময় পর্যন্ত আগের দামই কার্যকর থাকবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। তবে মিলমালিকেরা বলছেন, আইন অনুযায়ী তাঁরা দাম নির্ধারণের জন্য স্বাধীন। বিশেষত, শুল্ক সুবিধা উঠিয়ে নেওয়ার পর আমদানির খরচ বেড়ে যাবে, ফলে দাম বাড়ানো ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকবে না। রোজার আগেই সরকার কিছু শুল্ক-কর রেয়াত দিয়ে ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে চেয়েছিল। তবে ওই সুবিধার মেয়াদ ৩১ মার্চ শেষ হয়ে যাওয়ার পর এখন বোতলজাত সয়াবিন ও খোলা সয়াবিনের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। মিলমালিকেরা জানিয়েছে, ১ এপ্রিল থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাটসহ নতুন দাম কার্যকর হবে, যদি শুল্ক-কর রেয়াতির সুবিধা আর বাড়ানো না হয়।
এই পরিস্থিতিতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইলে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সরকার ইতিমধ্যে মিলমালিকদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছে এবং ছুটির পর যৌক্তিক দাম নির্ধারণে কাজ করবে। তিনি বলেন, সরকারের উদ্দেশ্য বাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা এবং মানুষের স্বার্থ রক্ষা করা, সেই সঙ্গে শুল্ক সুবিধার সুফল সাধারণ জনগণ উপভোগ করবে কি না সেটি খতিয়ে দেখাও গুরুত্বপূর্ণ।
অন্যদিকে, টি কে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম জানিয়েছেন, তাঁদের জন্য বিকল্প পথ নেই। ভ্যাট সুবিধা শেষ হয়ে যাওয়ায় ভবিষ্যতে নতুন তেল বাজারে এলে তার সঙ্গে বাড়তি দাম যুক্ত হবে। তিনি বলেন, তাদের কারখানা খুললেই তেলের দাম বাড়বে।
বোতলজাত সয়াবিনের দাম সর্বশেষ গত ৯ ডিসেম্বর বাড়ানো হয়েছিল। তখন লিটারপ্রতি দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা। আগামী ১ এপ্রিল থেকে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯৩ টাকা। সেই হিসাবে লিটারে দাম বাড়ছে ১৮ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলজাত সয়াবিনের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৩৫ টাকা। একইভাবে খোলা সয়াবিন ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে লিটারপ্রতি ১৭০ টাকা। এখন সরকার-নির্ধারিত দাম লিটারপ্রতি ১৫৭ টাকা। এ হিসাবে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ছে লিটারপ্রতি ১৩ টাকা।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন সুমিত পোদ্দার। রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৪ প্রকল্প অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রকল্পগুলোর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ
৩ ঘণ্টা আগেদেশের আমদানি সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে অসংগতিপূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিলের বিপরীতে নির্ধারিত পণ্যের বিল পরিশোধ করতে নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর ত্রুটিপূর্ণ আমদানি বিল গ্রহণে সংশ্লিষ্ট আমদানি পণ্যে কোনোরূপ পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। আর অসংগতি
৪ ঘণ্টা আগেমাত্র ১ মাস ১৯ দিনে ৫০০ কোটি ডলার বা ৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গত মার্চ মাসে তাঁরা ৩২৯ কোটি ডলার বা ৩ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন। আর চলতি মাস এপ্রিলের প্রথম ১৯ দিনেই এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)
৪ ঘণ্টা আগে