বিজ্ঞপ্তি
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার পাঁচ শতাধিক চক্ষুরোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের সলেনামা বাজিতপুর গ্রামের সানকিরচর এলাকায় চর শেখপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডা. কেয়ামুদ্দিন মাস্টার ও জাহানারা বেগম স্মৃতি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।
এতে সার্বিক সহায়তায় ছিল ভিশন কেয়ার ফাউন্ডেশন এবং বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এখানে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে পাঁচ শতাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ক্যাম্প অর্গানাইজার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মোহাম্মদ আবু তোয়েবের তত্ত্বাবধানে কাজী আদনান, নুসরাত লুবনা, তাসরুবা শাহনাজসহ আটজনের একটি দল চিকিৎসাসেবা দেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটালের ক্যাম্প অর্গানাইজার মো. আবু তোয়াব জানান, সকাল ৯টা থেকে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু হয়। ব্যাপক সাড়া পড়েছে প্রত্যন্ত এ এলাকায়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক রোগীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
আবু তোয়াব আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে চোখ পরীক্ষা করে চশমা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে যাদের চোখে ছানি বা অন্য কোনো সমস্যা রয়েছে, তাঁদের বিনা মূল্যে অপারেশনের জন্য ঢাকায় বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হবে।
চরশেখপুর গ্রাম প্রত্যন্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত। সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতের নাগালে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। ঘরের পাশে সেবা পাওয়ার পাশাপাশি ঢাকায় গিয়ে বিনা মূল্যে অপারেশনের খবরে তাঁরা আনন্দিত।
চিকিৎসা নিতে আসা একাধিক রোগী বলেন, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসকেরা আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দিয়েছেন। আমরা খুবই খুশি ঘরের কাছে বিনা মূল্যে এতো ভালো সেবা পেয়ে।
ডা. কেয়ামুদ্দিন মাস্টার ও জাহানারা বেগম স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক হাবিবুর রহমান বলেন, বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সার্বিক সহযোগিতায় নিজ এলাকায় বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার আয়োজন করতে পেরে আমি আনন্দিত। অসংখ্য রোগী এসেছেন চিকিৎসা নিতে। বসুন্ধরা গ্রুপের হাসপাতালের চিকিৎসকেরা খুবই যত্ন সহকারে রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন। রোগীরাও খুশি। আমরা চেষ্টা করব ভবিষ্যতে আবার এ ধরনের আয়োজন করতে।
এদিন ৯০ জন রোগীকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়েছে। চশমা দেওয়া হয়েছে ১৫০ জনকে।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার পাঁচ শতাধিক চক্ষুরোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়েছে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের সলেনামা বাজিতপুর গ্রামের সানকিরচর এলাকায় চর শেখপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডা. কেয়ামুদ্দিন মাস্টার ও জাহানারা বেগম স্মৃতি ফাউন্ডেশনের আয়োজনে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়।
এতে সার্বিক সহায়তায় ছিল ভিশন কেয়ার ফাউন্ডেশন এবং বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। এখানে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে পাঁচ শতাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ক্যাম্প অর্গানাইজার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মোহাম্মদ আবু তোয়েবের তত্ত্বাবধানে কাজী আদনান, নুসরাত লুবনা, তাসরুবা শাহনাজসহ আটজনের একটি দল চিকিৎসাসেবা দেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটালের ক্যাম্প অর্গানাইজার মো. আবু তোয়াব জানান, সকাল ৯টা থেকে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু হয়। ব্যাপক সাড়া পড়েছে প্রত্যন্ত এ এলাকায়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক রোগীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
আবু তোয়াব আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে চোখ পরীক্ষা করে চশমা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। এরমধ্যে যাদের চোখে ছানি বা অন্য কোনো সমস্যা রয়েছে, তাঁদের বিনা মূল্যে অপারেশনের জন্য ঢাকায় বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হবে।
চরশেখপুর গ্রাম প্রত্যন্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত। সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতের নাগালে বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। ঘরের পাশে সেবা পাওয়ার পাশাপাশি ঢাকায় গিয়ে বিনা মূল্যে অপারেশনের খবরে তাঁরা আনন্দিত।
চিকিৎসা নিতে আসা একাধিক রোগী বলেন, বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসকেরা আন্তরিকতার সঙ্গে চিকিৎসা দিয়েছেন। আমরা খুবই খুশি ঘরের কাছে বিনা মূল্যে এতো ভালো সেবা পেয়ে।
ডা. কেয়ামুদ্দিন মাস্টার ও জাহানারা বেগম স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক হাবিবুর রহমান বলেন, বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সার্বিক সহযোগিতায় নিজ এলাকায় বিনা মূল্যে চক্ষু চিকিৎসার আয়োজন করতে পেরে আমি আনন্দিত। অসংখ্য রোগী এসেছেন চিকিৎসা নিতে। বসুন্ধরা গ্রুপের হাসপাতালের চিকিৎসকেরা খুবই যত্ন সহকারে রোগীদের চিকিৎসা দিয়েছেন। রোগীরাও খুশি। আমরা চেষ্টা করব ভবিষ্যতে আবার এ ধরনের আয়োজন করতে।
এদিন ৯০ জন রোগীকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়েছে। চশমা দেওয়া হয়েছে ১৫০ জনকে।
পরিবার প্রতি গড় মাসিক খরচের মধ্যেও গ্রাম (৫৩%) ও শহরে (৬০%) খাবার বাদে অন্যান্য পণ্যে ব্যয় বেড়েছে। মূলত পরিবহন, পোশাক, জুতা, বিনোদন এবং দীর্ঘমেয়াদি ভোগ্যপণ্যের খরচ বেড়েছে। শহরে বাড়ি–গাড়ি ভাড়া, হোটেলে থাকার খরচ বেড়েছে। খাবারের মধ্যে বেড়েছে পানীয় এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের।
৩ ঘণ্টা আগেটানা তিন সপ্তাহ ধরে হ্রাস পেয়েছে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে কমে ৬৪৪ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি সাত মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
১৬ ঘণ্টা আগেকমলা উৎপাদন ও রপ্তানিতে ভুটান সরকার নানাভাবে প্রণোদনা দিচ্ছে। এর মধ্যে ভুটান–ভারত সীমান্ত গেটের কাছে রপ্তানি ডিপো নির্মাণ, তহবিল সরবরাহ, রাস্তা, বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং বন্যপ্রাণী প্রবেশ রোধে পরিখা খনন ও রাস্তার ধুলি কমাতে পানির ট্যাংকের ব্যবস্থা করা অন্যতম।
১ দিন আগেদেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত রাখতে সরকারি গুদামে পর্যাপ্ত চালের মজুত থাকা অপরিহার্য। তবে বাস্তবতা হলো, এই মজুত প্রয়োজনের তুলনায় এখন অনেকটাই কম। সরকারি গুদামে যদি সাড়ে ১২ লাখ টন চাল মজুত থাকে, তাহলে দেশীয় চাহিদা অনুযায়ী তা দিয়ে ১৫ দিনের খাদ্য চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে এর মাধ্যমে আপৎকালীন নিরাপত্তা নিশ
১ দিন আগে