অনলাইন ডেস্ক
ব্যাংকসহ দেশের আর্থিক খাত গত ৫৩ বছরে অনেক দূর এগিয়েছে। তবে যত দূর প্রত্যাশা ছিল, তত দূর এগোতে পারেনি। আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সুবর্ণজয়ন্তী-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
গভর্নর বলেন, ‘দেশের আর্থিক খাত আশানুরূপ এগোতে পারেনি। আমাদের সবার আলাদা আলাদা দায়িত্ব ছিল। সবাই হয়তো সেই দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। তবে বিষয়টি নিয়ে আত্মসমালোচনা দরকার।’ তিনি আরও বলেন, ‘ব্যাংকিং ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি নৈতিকতাবোধ বৃদ্ধির চর্চা চালু করতে হবে। তা না হলে অর্থই অনর্থের মূলে পরিণত হবে। কারণ, ব্যাংক পরিচালনার জন্য অভিজ্ঞতার পাশাপাশি সৎ, মানবিক ও নৈতিক ব্যাংকারের প্রয়োজন।’
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এ জন্য সবুজ ব্যাংকিং ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্ব দেওয়া দরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনেক ফান্ড পড়ে আছে, এগুলো নিতে ব্যাংকগুলো আগ্রহ দেখায় না।’ এ সময় এই মনোভাব থেকে ব্যাংকগুলোকে বেরিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ব্যাংক খাতের নতুন চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। এর মধ্যে জলবায়ু ও গ্রিন ফাইন্যান্সিং নিয়েও বিআইবিএমকে কাজ করতে হবে। সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স বাদ দিয়ে ব্যাংক খাত এগিয়ে যাওয়া সম্ভব না। এ জন্য এসএমই ও গ্রিন ফাইন্যান্স নিয়ে ট্রেনিং দিতে হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পরিবেশবান্ধব হওয়ার দিকে এগোতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘বিআইবিএম থেকে ২০২৪ সালে সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তারা ১৭ হাজার ২৮ ঘণ্টা ট্রেনিং পেয়েছে। বিআইবিএম থিংক ট্যাংক থেমে নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বিআইবিএম ভালো প্রতিষ্ঠান ও কর্মকর্তা গড়ার আধার। এখান থেকে করপোরেট সুশাসন, ঋণ বিতরণসহ আর্থিক খাতের সকল বিষয় শিখতে পারে।’
বিআইবিএমের মহাপরিচালক আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আজ বিআইবিএমের এক অবিস্মরণীয় দিন। ৫০ বছর আমাদের অঙ্গীকার সফলতার সঙ্গে বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছি। আইএফএসি (ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্টস) ও বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গবেষণা করেছি। অনেক ক্ষেত্রে বিআইএম নিজের সক্ষমতা দেখিয়েছে।’
অতীত ও বর্তমানের নিরিখে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ব্যাংক খাত বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিআইবিএমের অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবীব বলেন, ‘এ কথা অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের জন্য এখনো পর্যন্ত ব্যাংক খাতের ওপর নির্ভরশীল। দেশে সার্বিকভাবে অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং পুঁজি বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি ব্যাংক খাতের বিকাশের জন্যও সহায়ক নয়। ব্যাংক খাত সংস্কারের জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক খাতকে বিবেচনায় আনা প্রয়োজন।’
শাহ মো. আহসান হাবীব আরও বলেন, ‘ব্যাংক খাতকে অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের দায়িত্ব নিতে হলে সুপরিকল্পিতভাবে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা এবং পরিচালনা পর্ষদে এ সংক্রান্ত কর্মক্ষমতা এবং প্রণোদনা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক খাতের প্রাতিষ্ঠানিক এবং ব্যবস্থাগত দুর্বলতার দায়িত্ব নিয়ে, চিহ্নিত দুর্বল ব্যাংকগুলোকে বাঁচিয়ে ব্যাংক খাতের প্রতি আস্থা নিশ্চিত করার বিকল্প আছে বলে মনে করি না।’
তিনি বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিচালক নিয়োগের বিধিমালা পর্যালোচনা করতে হবে এবং পরিচালনা পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালকদের অধিকতর ভূমিকা এবং সব পরিচালকের জবাবদিহি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কিছু বহুল প্রচলিত শব্দ খুব সাধারণ মনে হলেও তা ব্যাংক সুশাসন সম্পর্কে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। মালিক বা মালিকপক্ষ—শব্দগুলো ব্যাংক খাতে ব্যবহার না করে পৃষ্ঠপোষক বা শেয়ারহোল্ডার ব্যবহার করা যুক্তিপূর্ণ মনে হয়।’
ব্যাংকে আমানতকারীদের ভূমিকা প্রসঙ্গে শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, ‘ব্যাংক ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থে চলে এবং প্রিন্সিপাল হিসেবে আমানতকারীরাই ব্যাংকের মূল অংশীদার—এ ধারণা আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রচার করা প্রয়োজন। সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক বা বেসরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক—শব্দবন্ধগুলোর পরিবর্তে সরকারি খাতে পরিচালিত ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতে পরিচালিত ব্যাংক—যুক্তিপূর্ণ শব্দ।’
সরকারি খাতে পরিচালিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সত্যিকারের বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতো বেসরকারি খাতের সঙ্গে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রতিযোগিতা এবং ন্যায্যতার স্বার্থে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক (সরকারি এবং বেসরকারি) অভিন্নভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনি কাঠামো, পর্যবেক্ষণ এবং পরিদর্শনের আওতায় থাকবে।’
ব্যাংকসহ দেশের আর্থিক খাত গত ৫৩ বছরে অনেক দূর এগিয়েছে। তবে যত দূর প্রত্যাশা ছিল, তত দূর এগোতে পারেনি। আজ রোববার রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সুবর্ণজয়ন্তী-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
গভর্নর বলেন, ‘দেশের আর্থিক খাত আশানুরূপ এগোতে পারেনি। আমাদের সবার আলাদা আলাদা দায়িত্ব ছিল। সবাই হয়তো সেই দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। তবে বিষয়টি নিয়ে আত্মসমালোচনা দরকার।’ তিনি আরও বলেন, ‘ব্যাংকিং ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি নৈতিকতাবোধ বৃদ্ধির চর্চা চালু করতে হবে। তা না হলে অর্থই অনর্থের মূলে পরিণত হবে। কারণ, ব্যাংক পরিচালনার জন্য অভিজ্ঞতার পাশাপাশি সৎ, মানবিক ও নৈতিক ব্যাংকারের প্রয়োজন।’
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। এ জন্য সবুজ ব্যাংকিং ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্ব দেওয়া দরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনেক ফান্ড পড়ে আছে, এগুলো নিতে ব্যাংকগুলো আগ্রহ দেখায় না।’ এ সময় এই মনোভাব থেকে ব্যাংকগুলোকে বেরিয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ব্যাংক খাতের নতুন চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। এর মধ্যে জলবায়ু ও গ্রিন ফাইন্যান্সিং নিয়েও বিআইবিএমকে কাজ করতে হবে। সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স বাদ দিয়ে ব্যাংক খাত এগিয়ে যাওয়া সম্ভব না। এ জন্য এসএমই ও গ্রিন ফাইন্যান্স নিয়ে ট্রেনিং দিতে হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পরিবেশবান্ধব হওয়ার দিকে এগোতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বেসরকারি খাতের সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘বিআইবিএম থেকে ২০২৪ সালে সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তারা ১৭ হাজার ২৮ ঘণ্টা ট্রেনিং পেয়েছে। বিআইবিএম থিংক ট্যাংক থেমে নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘বিআইবিএম ভালো প্রতিষ্ঠান ও কর্মকর্তা গড়ার আধার। এখান থেকে করপোরেট সুশাসন, ঋণ বিতরণসহ আর্থিক খাতের সকল বিষয় শিখতে পারে।’
বিআইবিএমের মহাপরিচালক আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘আজ বিআইবিএমের এক অবিস্মরণীয় দিন। ৫০ বছর আমাদের অঙ্গীকার সফলতার সঙ্গে বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছি। আইএফএসি (ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্টস) ও বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে গবেষণা করেছি। অনেক ক্ষেত্রে বিআইএম নিজের সক্ষমতা দেখিয়েছে।’
অতীত ও বর্তমানের নিরিখে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ব্যাংক খাত বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিআইবিএমের অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবীব বলেন, ‘এ কথা অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক খাত স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের জন্য এখনো পর্যন্ত ব্যাংক খাতের ওপর নির্ভরশীল। দেশে সার্বিকভাবে অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং পুঁজি বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি ব্যাংক খাতের বিকাশের জন্যও সহায়ক নয়। ব্যাংক খাত সংস্কারের জন্য সম্পূর্ণ আর্থিক খাতকে বিবেচনায় আনা প্রয়োজন।’
শাহ মো. আহসান হাবীব আরও বলেন, ‘ব্যাংক খাতকে অ-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের দায়িত্ব নিতে হলে সুপরিকল্পিতভাবে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা এবং পরিচালনা পর্ষদে এ সংক্রান্ত কর্মক্ষমতা এবং প্রণোদনা নিশ্চিত করতে হবে। ব্যাংক খাতের প্রাতিষ্ঠানিক এবং ব্যবস্থাগত দুর্বলতার দায়িত্ব নিয়ে, চিহ্নিত দুর্বল ব্যাংকগুলোকে বাঁচিয়ে ব্যাংক খাতের প্রতি আস্থা নিশ্চিত করার বিকল্প আছে বলে মনে করি না।’
তিনি বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিচালক নিয়োগের বিধিমালা পর্যালোচনা করতে হবে এবং পরিচালনা পর্ষদে স্বতন্ত্র পরিচালকদের অধিকতর ভূমিকা এবং সব পরিচালকের জবাবদিহি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কিছু বহুল প্রচলিত শব্দ খুব সাধারণ মনে হলেও তা ব্যাংক সুশাসন সম্পর্কে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। মালিক বা মালিকপক্ষ—শব্দগুলো ব্যাংক খাতে ব্যবহার না করে পৃষ্ঠপোষক বা শেয়ারহোল্ডার ব্যবহার করা যুক্তিপূর্ণ মনে হয়।’
ব্যাংকে আমানতকারীদের ভূমিকা প্রসঙ্গে শাহ মো. আহসান হাবিব বলেন, ‘ব্যাংক ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থে চলে এবং প্রিন্সিপাল হিসেবে আমানতকারীরাই ব্যাংকের মূল অংশীদার—এ ধারণা আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রচার করা প্রয়োজন। সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক বা বেসরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক—শব্দবন্ধগুলোর পরিবর্তে সরকারি খাতে পরিচালিত ব্যাংক এবং বেসরকারি খাতে পরিচালিত ব্যাংক—যুক্তিপূর্ণ শব্দ।’
সরকারি খাতে পরিচালিত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সত্যিকারের বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতো বেসরকারি খাতের সঙ্গে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রতিযোগিতা এবং ন্যায্যতার স্বার্থে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক (সরকারি এবং বেসরকারি) অভিন্নভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইনি কাঠামো, পর্যবেক্ষণ এবং পরিদর্শনের আওতায় থাকবে।’
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা ও ভাঙচুর দেশে বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। এফডিসিতে ছায়া সংসদে তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধিরও
১ ঘণ্টা আগেপাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৭ ঘণ্টা আগে