বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এ সিদ্ধান্ত আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। ফলে ওই সময় থেকে এয়ারলাইনসের টিকিট কিনতে বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে যাত্রীদের।
এদিকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণ করার যে সিদ্ধান্ত কয়েক মাস আগে হয়েছে, তা-ও ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বেবিচক সূত্র বলেছে, গত মাসে অনুষ্ঠিত বেবিচকের বোর্ড সভায় ১৩ শতাংশ হারে ভবিষ্যৎ মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও যাত্রী নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। মূলত টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্য বাড়তে থাকায় বেবিচকের লোকসান ঠেকাতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এটি করা হয়েছে। বেবিচকের বোর্ড সভায় নেওয়া এ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে এরই মধ্যে প্রস্তাব আকারে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবনা অনুসারে, আন্তর্জাতিক রুটের ক্ষেত্রে সার্কভুক্ত দেশের যাত্রীদের জন্য বর্তমানে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ৫৪৫ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৬৫৪ টাকা নির্ধারণ করা আছে। সার্কভুক্ত দেশ ছাড়া অন্য দেশের যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১ হাজার ৯০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ১ হাজার ৯০ টাকা। আর অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১০০ টাকা ও যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৭০ টাকা।
প্রস্তুাবনা অনুসারে, গড়ে ১৩ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেবিচক। সে অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটের ক্ষেত্রে সার্কভুক্ত দেশের যাত্রীদের জন্য ১ জানুয়ারি থেকে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ৭০০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৮৪০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশ ছাড়া অন্য দেশের
যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি হবে ১ হাজার ৪০০ টাকা করে। অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১৫০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ১০০ টাকা আদায়ের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এদিকে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গত এপ্রিলে বাংলাদেশে যাতায়াত করা দেশি-বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর টিকিটের ভাড়া ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্ত্রণালয়। সে অনুযায়ী প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। সেই সিদ্ধান্ত আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ডলারে। পরে এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া ডলারের বিনিময় হার অনুযায়ী টাকায় রূপান্তর করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ডলারের পরিবর্তে সরাসরি টাকায় যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে বেবিচকের বোর্ড সভায় উপস্থিত থাকা ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভবিষ্যৎ ডলারের মূল্যবৃদ্ধি বিবেচনায় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশের বিমানবন্দর ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী যাত্রীদের টিকিট বিক্রির সময় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি ডলারে আদায় করে এয়ারলাইনসগুলো। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ডলারের বিনিময় মূল্য বছরে প্রায় ১৩ শতাংশ হারে বেড়েছে। মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় করতে মন্ত্রণালয় থেকে ফি দুটি ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এ সিদ্ধান্ত আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। ফলে ওই সময় থেকে এয়ারলাইনসের টিকিট কিনতে বাড়তি ভাড়া গুনতে হবে যাত্রীদের।
এদিকে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণ করার যে সিদ্ধান্ত কয়েক মাস আগে হয়েছে, তা-ও ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বেবিচক সূত্র বলেছে, গত মাসে অনুষ্ঠিত বেবিচকের বোর্ড সভায় ১৩ শতাংশ হারে ভবিষ্যৎ মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও যাত্রী নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। মূলত টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্য বাড়তে থাকায় বেবিচকের লোকসান ঠেকাতে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এটি করা হয়েছে। বেবিচকের বোর্ড সভায় নেওয়া এ সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে এরই মধ্যে প্রস্তাব আকারে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবনা অনুসারে, আন্তর্জাতিক রুটের ক্ষেত্রে সার্কভুক্ত দেশের যাত্রীদের জন্য বর্তমানে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ৫৪৫ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৬৫৪ টাকা নির্ধারণ করা আছে। সার্কভুক্ত দেশ ছাড়া অন্য দেশের যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১ হাজার ৯০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ১ হাজার ৯০ টাকা। আর অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীদের জন্য বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১০০ টাকা ও যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৭০ টাকা।
প্রস্তুাবনা অনুসারে, গড়ে ১৩ শতাংশ মুদ্রাস্ফীতি বিবেচনায় ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেবিচক। সে অনুযায়ী আন্তর্জাতিক রুটের ক্ষেত্রে সার্কভুক্ত দেশের যাত্রীদের জন্য ১ জানুয়ারি থেকে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ৭০০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ৮৪০ টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশ ছাড়া অন্য দেশের
যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি হবে ১ হাজার ৪০০ টাকা করে। অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি ১৫০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি ১০০ টাকা আদায়ের প্রস্তাব করা হয়েছে।
এদিকে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্র বলেছে, গত এপ্রিলে বাংলাদেশে যাতায়াত করা দেশি-বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর টিকিটের ভাড়া ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্ত্রণালয়। সে অনুযায়ী প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়। সেই সিদ্ধান্ত আগামী ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকরের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ডলারে। পরে এটি বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া ডলারের বিনিময় হার অনুযায়ী টাকায় রূপান্তর করা হয়। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ডলারের পরিবর্তে সরাসরি টাকায় যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে বেবিচকের বোর্ড সভায় উপস্থিত থাকা ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভবিষ্যৎ ডলারের মূল্যবৃদ্ধি বিবেচনায় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশের বিমানবন্দর ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী যাত্রীদের টিকিট বিক্রির সময় বিমানবন্দর উন্নয়ন ও নিরাপত্তা ফি ডলারে আদায় করে এয়ারলাইনসগুলো। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ডলারের বিনিময় মূল্য বছরে প্রায় ১৩ শতাংশ হারে বেড়েছে। মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় সমন্বয় করতে মন্ত্রণালয় থেকে ফি দুটি ডলারের পরিবর্তে টাকায় নির্ধারণের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে