নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
অর্থনীতি, বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক সহযোগিতা সম্প্রসারণের বিষয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও মেক্সিকোর সেক্রেটারি অব ইকোনমি রাকেল বুয়েনরোস্ট্রোর মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দেশের প্রায় পাঁচ দশকের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক এটিই প্রথম।
আজ মঙ্গলবার মেক্সিকোতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে টিপু মুনশি ও রাকেল বুয়েনরোস্ট্রো দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
২০৪১ সালের মধ্যে সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি এবং এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে এর অবস্থান তুলে ধরে টিপু মুনশি উভয় দেশের মধ্যকার সহযোগিতা আরও বাড়ানোর জন্য একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জয়েন্ট গ্রুপ গঠনের প্রস্তাব করেন।
বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের উত্তম জায়গা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এক শটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেখানে বিশ্বের অনেক দেশ ইতিমধ্যে বিনিয়োগ করেছে। এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলে মেক্সিকান বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশের ১৭ কোটির বেশি মানুষের বাজারে প্রবেশের অনুরোধ জানান।
এ ছাড়া বাণিজ্যমন্ত্রী মেক্সিকোর উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে বাংলাদেশের উৎপাদন বিশেষ করে টেক্সটাইল, ফার্মাসিউটিক্যালস, কৃষি, জ্বালানি এবং আইটি খাতে মেক্সিকোর চাহিদা মেটাতে বাজার অন্বেষণেরও আহ্বান জানান।
মেক্সিকোর সেক্রেটারি অব ইকোনমি বুয়েনরোস্ট্রো দ্বৈত ট্যাক্সেশন এবং কাস্টমসের অনিষ্পন্ন চুক্তিগুলোর সমাধান করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি তাঁর দেশের বিভিন্ন রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্র অনুসন্ধানের আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে দেশটির গভীর আগ্রহের কথা প্রকাশ করেন। দুই দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তি রচনার প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেন ইকোনমি সেক্রেটারি।
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী মেক্সিকোর অর্থনৈতিক সচিবকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠককালে মেক্সিকোতে বাংলাদেশের নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম, বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুর রহিম খান, এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি রাশেদুল হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী মেক্সিকোতে বসবাসরত বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সঙ্গে চ্যান্সারিতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় যোগ দেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
সভায় দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে টিপু মুনশি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণ এবং মেক্সিকোতে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। মেক্সিকোতে বসবাসরত মানুষের কল্যাণে সরকার সব সময় পাশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকেরা মন্ত্রীর কাছে ভিসা চ্যালেঞ্জসহ কিছু বিষয়ে উদ্বেগ জানায়। সেগুলো দ্রুত সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
উল্লেখ্য, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নেতৃত্বে এফবিসিসিআই, বিকেএমইএ, বিটিটিএলএমইএ, বিএপিআই, ইনসেপ্টাসহ একটি ১২ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল মেক্সিকো সফর করছেন।
অর্থনীতি, বাণিজ্য ও ব্যবসায়িক সহযোগিতা সম্প্রসারণের বিষয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি ও মেক্সিকোর সেক্রেটারি অব ইকোনমি রাকেল বুয়েনরোস্ট্রোর মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুই দেশের প্রায় পাঁচ দশকের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মধ্যে এই ধরনের বৈঠক এটিই প্রথম।
আজ মঙ্গলবার মেক্সিকোতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে টিপু মুনশি ও রাকেল বুয়েনরোস্ট্রো দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
২০৪১ সালের মধ্যে সুখী-সমৃদ্ধ ও উন্নত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি এবং এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একটি দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে এর অবস্থান তুলে ধরে টিপু মুনশি উভয় দেশের মধ্যকার সহযোগিতা আরও বাড়ানোর জন্য একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জয়েন্ট গ্রুপ গঠনের প্রস্তাব করেন।
বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের উত্তম জায়গা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এক শটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেখানে বিশ্বের অনেক দেশ ইতিমধ্যে বিনিয়োগ করেছে। এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলে মেক্সিকান বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশের ১৭ কোটির বেশি মানুষের বাজারে প্রবেশের অনুরোধ জানান।
এ ছাড়া বাণিজ্যমন্ত্রী মেক্সিকোর উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে বাংলাদেশের উৎপাদন বিশেষ করে টেক্সটাইল, ফার্মাসিউটিক্যালস, কৃষি, জ্বালানি এবং আইটি খাতে মেক্সিকোর চাহিদা মেটাতে বাজার অন্বেষণেরও আহ্বান জানান।
মেক্সিকোর সেক্রেটারি অব ইকোনমি বুয়েনরোস্ট্রো দ্বৈত ট্যাক্সেশন এবং কাস্টমসের অনিষ্পন্ন চুক্তিগুলোর সমাধান করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি তাঁর দেশের বিভিন্ন রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্র অনুসন্ধানের আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে দেশটির গভীর আগ্রহের কথা প্রকাশ করেন। দুই দেশের শক্তিশালী অর্থনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তি রচনার প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করেন ইকোনমি সেক্রেটারি।
এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী মেক্সিকোর অর্থনৈতিক সচিবকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠককালে মেক্সিকোতে বাংলাদেশের নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম, বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুর রহিম খান, এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি রাশেদুল হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
পরে মন্ত্রী মেক্সিকোতে বসবাসরত বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সঙ্গে চ্যান্সারিতে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় যোগ দেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
সভায় দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে টিপু মুনশি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রেরণ এবং মেক্সিকোতে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। মেক্সিকোতে বসবাসরত মানুষের কল্যাণে সরকার সব সময় পাশে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন।
এ সময় দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকেরা মন্ত্রীর কাছে ভিসা চ্যালেঞ্জসহ কিছু বিষয়ে উদ্বেগ জানায়। সেগুলো দ্রুত সমাধানে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
উল্লেখ্য, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির নেতৃত্বে এফবিসিসিআই, বিকেএমইএ, বিটিটিএলএমইএ, বিএপিআই, ইনসেপ্টাসহ একটি ১২ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল মেক্সিকো সফর করছেন।
ইউএনডিপির আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার ‘জনবান্ধব নীতি প্রণয়নে সঠিক উপাত্ত সংগ্রহ ও ব্যবস্থাপনায় প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক রাজধানী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কো-অপারেশনের সহায়তায় ইউএনডিপির স্ট্রেংদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিজ অ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পের
৩১ মিনিট আগেঅত্যাধুনিক সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে বেনাপোল বন্দরের কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল, যা সেবা ও বাণিজ্যে নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি যানজট ও পণ্যজট নিরসনে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ১৪ নভেম্বর এটি উদ্বোধন করেন নৌপরিবহন ও শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ১৮ নভেম্বর থেকে টার্মিনালের কার্যক্রম শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্যদের জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংক এবং বেসিস-এর মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
২ ঘণ্টা আগেদেশে গত বোরো মৌসুমের পরই বাড়তে থাকে চালের দাম। ক্রেতাদের আশা ছিল, আমন মৌসুম শুরু হলে দাম কমবে। কিন্তু আশা দুরাশাই রয়ে গেছে এখন পর্যন্ত। মোকামে আমন ধান আসতে শুরু করলেও চালের বাজারে খুব একটা প্রভাব নেই। শুধু তা-ই নয়, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েও পণ্যটির দাম কমিয়ে আনতে পারছে না।
৩ ঘণ্টা আগে