নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এই সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এ দেশের ব্যবসায়ীরা।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব কনভেনশন হলে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ সংগঠনের ২০২২–২৩ অর্থবছরের জন্য আয়োজিত বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) বক্তৃতা দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের উদ্দেশে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার’—এই মূলমন্ত্র স্মরণ রাখতে হবে। ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির প্রাণ। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। অর্থনীতির উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা এগিয়ে নিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে দেশের সকল পর্যায়ের ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ খুবই জরুরি। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।’
বিশ্ব ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব শুরুর প্রতি ইঙ্গিত করে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘বিশ্বে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এ দেশের ব্যবসায়ীরা।’
তিনি বলেন, ‘২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্যসংক্রান্ত পরিস্থিতি ও নীতিমালা ক্রমশ আধুনিকায়ন করতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ক্রস বর্ডার ট্রেড ও কানেকটিভিটি, বিনিয়োগ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসরকারি খাতের সুপারিশ প্রণয়ন, শুল্ক ও কর ব্যবস্থা, অবকাঠামো, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিক সাপোর্ট, এনার্জি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব, টেকনিক্যাল এবং ভকেশনাল ও কারিগরি শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে বেসরকারি খাতের অবস্থান, মতামত এবং সুপারিশমালা বাস্তবায়নে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী, সহসভাপতি খায়রুল হুদা চপল, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), মো. মুনির হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে গত এজিএমের কার্যবিবরণী, এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২–২৩, এফবিসিসিআইয়ের আয়–ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং নতুন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিরীক্ষক দেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেওয়া হয়।
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এই সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এ দেশের ব্যবসায়ীরা।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব কনভেনশন হলে এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ সংগঠনের ২০২২–২৩ অর্থবছরের জন্য আয়োজিত বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) বক্তৃতা দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের উদ্দেশে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘রাজনীতি যার যার, অর্থনীতি সবার’—এই মূলমন্ত্র স্মরণ রাখতে হবে। ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির প্রাণ। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে ব্যবসায়ীরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। অর্থনীতির উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা এগিয়ে নিতে ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ শিল্পোদ্যোক্তা থেকে শুরু করে দেশের সকল পর্যায়ের ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ খুবই জরুরি। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।’
বিশ্ব ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের ফলে বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নেতিবাচক প্রভাব শুরুর প্রতি ইঙ্গিত করে মাহবুবুল আলম বলেন, ‘বিশ্বে চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটের সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন এ দেশের ব্যবসায়ীরা।’
তিনি বলেন, ‘২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্যসংক্রান্ত পরিস্থিতি ও নীতিমালা ক্রমশ আধুনিকায়ন করতে হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ক্রস বর্ডার ট্রেড ও কানেকটিভিটি, বিনিয়োগ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসরকারি খাতের সুপারিশ প্রণয়ন, শুল্ক ও কর ব্যবস্থা, অবকাঠামো, সাপ্লাই চেইন ও লজিস্টিক সাপোর্ট, এনার্জি, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, চতুর্থ শিল্পবিপ্লব, টেকনিক্যাল এবং ভকেশনাল ও কারিগরি শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে বেসরকারি খাতের অবস্থান, মতামত এবং সুপারিশমালা বাস্তবায়নে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী, সহসভাপতি খায়রুল হুদা চপল, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, শমী কায়সার, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), মো. মুনির হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে গত এজিএমের কার্যবিবরণী, এফবিসিসিআইয়ের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২২–২৩, এফবিসিসিআইয়ের আয়–ব্যয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং নতুন একটি প্রতিষ্ঠানকে নিরীক্ষক দেওয়ার বিষয়ে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেওয়া হয়।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৭ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৪০ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
১ ঘণ্টা আগে