আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মনুষ্যসৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণে গত ৩০ বছরে ৩ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলারের ফসল উৎপাদন এবং গবাদিপশুর ক্ষতি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এ তথ্য জানিয়েছে। খবর এএফপির।
এফএওর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যা, খরা, পোকামাকড়ের উপদ্রব, ঝড়, রোগ এবং যুদ্ধের কারণে ১৯৯১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর খাদ্য উৎপাদনে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১২ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। জাতিসংঘের সংস্থাটি প্রথমবারের মতো এমন একটি অনুমান সংকলন করার চেষ্টা করেছে, যার উদ্দেশ্য হলো বৈশ্বিক এবং ব্যক্তিগত উভয় ক্ষেত্রে দুর্যোগের প্রভাব নিরূপণ করা।
এফএওর পরিসংখ্যান বিভাগের উপপ্রধান পিয়েরো কনফোর্টি সংবাদমাধ্যম এএফপিকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সত্য পর্যবেক্ষণ করেছে, ১৯৭০-এর দশক থেকে বিপর্যয় চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা খাদ্য উৎপাদনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে।
এফএওর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, দুর্যোগের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সত্তরের দশকে প্রতিবছর ১০০টি দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু গত দুই দশকে প্রতিবছর দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে ৪০০টি। এর জন্য জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষ ও গবাদিপশুর রোগকে দায়ী করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের এই সংস্থা বলছে, বন্যা, খরা, পানির অভাব, মৎস্যসম্পদ হ্রাস, জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশের ক্ষতির কারণে বিশ্বজুড়ে কৃষি খাত ব্যাপকভাবে ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
প্রতিবছর গড়ে শস্য ক্ষতির পরিমাণ ৬৯ মিলিয়ন টন, যা ফ্রান্সের বার্ষিক উৎপাদনের সমান। ফল ও সবজি নষ্ট হয় প্রায় ৪০ মিলিয়ন টন। মাছ, মাংস ও ডিমে এই ক্ষতির পরিমাণ ১৬ মিলিয়ন টন। আর দুর্যোগের কারণে কৃষি খাতে ক্ষতি হয়েছে ২৩ শতাংশ। এর মধ্যে এশিয়া সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল, এখানে কৃষি খাতে বার্ষিক ক্ষতি ৪৫ শতাংশ।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মনুষ্যসৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণে গত ৩০ বছরে ৩ লাখ ৮০ হাজার কোটি ডলারের ফসল উৎপাদন এবং গবাদিপশুর ক্ষতি হয়েছে। গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও) এ তথ্য জানিয়েছে। খবর এএফপির।
এফএওর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যা, খরা, পোকামাকড়ের উপদ্রব, ঝড়, রোগ এবং যুদ্ধের কারণে ১৯৯১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর খাদ্য উৎপাদনে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১২ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। জাতিসংঘের সংস্থাটি প্রথমবারের মতো এমন একটি অনুমান সংকলন করার চেষ্টা করেছে, যার উদ্দেশ্য হলো বৈশ্বিক এবং ব্যক্তিগত উভয় ক্ষেত্রে দুর্যোগের প্রভাব নিরূপণ করা।
এফএওর পরিসংখ্যান বিভাগের উপপ্রধান পিয়েরো কনফোর্টি সংবাদমাধ্যম এএফপিকে বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই সত্য পর্যবেক্ষণ করেছে, ১৯৭০-এর দশক থেকে বিপর্যয় চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা খাদ্য উৎপাদনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে।
এফএওর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, দুর্যোগের তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সত্তরের দশকে প্রতিবছর ১০০টি দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু গত দুই দশকে প্রতিবছর দুর্যোগের ঘটনা ঘটেছে ৪০০টি। এর জন্য জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষ ও গবাদিপশুর রোগকে দায়ী করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের এই সংস্থা বলছে, বন্যা, খরা, পানির অভাব, মৎস্যসম্পদ হ্রাস, জীববৈচিত্র্য এবং পরিবেশের ক্ষতির কারণে বিশ্বজুড়ে কৃষি খাত ব্যাপকভাবে ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
প্রতিবছর গড়ে শস্য ক্ষতির পরিমাণ ৬৯ মিলিয়ন টন, যা ফ্রান্সের বার্ষিক উৎপাদনের সমান। ফল ও সবজি নষ্ট হয় প্রায় ৪০ মিলিয়ন টন। মাছ, মাংস ও ডিমে এই ক্ষতির পরিমাণ ১৬ মিলিয়ন টন। আর দুর্যোগের কারণে কৃষি খাতে ক্ষতি হয়েছে ২৩ শতাংশ। এর মধ্যে এশিয়া সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল, এখানে কৃষি খাতে বার্ষিক ক্ষতি ৪৫ শতাংশ।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৫ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে