নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে রেমিট্যান্স প্রবাসী আয় আসার দিক থেকে ৯টি বিভাগের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা বিভাগ। অপরদিকে সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স এসেছে রংপুর। এছাড়া জেলাওয়ারী হিসাবেও প্রবাসী আয়ে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা জেলা এবং সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স পাঠান লালমনিরহাট জেলার প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। আর এর আগে সেপ্টেম্বরে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ১১২ কোটি ৭৮ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় বেড়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এই সময়ে ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ঢাকা জেলায় ৭৫ কোটি ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে রাজবাড়ী জেলায় ১ কোটি ডলার।
প্রতিবেদন বলছে, প্রবাসী আয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ। চলতি বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ৬৯ কোটি ডলার। আর সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ৬৬ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় বেড়েছে ২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। এই সময়ে চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে চট্টগ্রাম জেলায় ২০ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে বান্দরবান জেলায় ১৬ লাখ ডলার।
প্রতিবেদন বলছে, প্রবাসী আয়ে সবচেয়ে পেছনে রয়েছে রংপুর বিভাগ। চলতি বছরে অক্টোবরে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। আর এর আগে সেপ্টেম্বরে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ৪ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় কমেছে ৫৯ লাখ ডলার। এই সময়ে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে রংপুর জেলায় ১ কোটি ৩ লাখ ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে লালমনিরহাট জেলায় ১৯ লাখ ডলার।
দেশে রেমিট্যান্স প্রবাসী আয় আসার দিক থেকে ৯টি বিভাগের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা বিভাগ। অপরদিকে সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স এসেছে রংপুর। এছাড়া জেলাওয়ারী হিসাবেও প্রবাসী আয়ে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা জেলা এবং সবচেয়ে কম রেমিট্যান্স পাঠান লালমনিরহাট জেলার প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। আর এর আগে সেপ্টেম্বরে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ১১২ কোটি ৭৮ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে ঢাকা বিভাগে প্রবাসী আয় বেড়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এই সময়ে ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ঢাকা জেলায় ৭৫ কোটি ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে রাজবাড়ী জেলায় ১ কোটি ডলার।
প্রতিবেদন বলছে, প্রবাসী আয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ। চলতি বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ৬৯ কোটি ডলার। আর সেপ্টেম্বরে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ৬৬ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে চট্টগ্রাম বিভাগে প্রবাসী আয় বেড়েছে ২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। এই সময়ে চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে চট্টগ্রাম জেলায় ২০ কোটি ৭৪ লাখ ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে বান্দরবান জেলায় ১৬ লাখ ডলার।
প্রতিবেদন বলছে, প্রবাসী আয়ে সবচেয়ে পেছনে রয়েছে রংপুর বিভাগ। চলতি বছরে অক্টোবরে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছে ৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। আর এর আগে সেপ্টেম্বরে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় এসেছিল ৪ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এক মাসে রংপুর বিভাগে প্রবাসী আয় কমেছে ৫৯ লাখ ডলার। এই সময়ে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে রংপুর জেলায় ১ কোটি ৩ লাখ ডলার। আর সবচেয়ে কম এসেছে লালমনিরহাট জেলায় ১৯ লাখ ডলার।
সাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১২ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
১০ ঘণ্টা আগে