নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলার সংকট নিরসনে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে সরকার। ডলারের অন্যতম উৎস রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধি করতে ধাপে ধাপে বাড়ানো হচ্ছে নগদ প্রণোদনা। সম্প্রতি প্রণোদনা দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এতে প্রতি ডলার রেমিট্যান্স থেকে প্রবাসীদের স্বজনেরা পাচ্ছেন বাড়তি ৫ টাকা। অপরদিকে ব্যাংক ঘোষিত ডলারের দর দেড় টাকা বাড়ানোয় রেমিট্যান্সের ১ ডলারের দাম হয়েছে ১১৬ টাকা; যা খোলাবাজারের দরের চেয়ে বেশি এবং হুন্ডি দরের কাছাকাছি। আগে রেমিট্যান্সে প্রতি ডলারে মিলত সর্বোচ্চ ১১১ টাকা। সার্বিক দিক বিবেচনায় প্রবাসীরা হুন্ডি (অবৈধ পথ) এড়িয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। আর এ কারণে এত দিনের ভাটা পড়া রেমিট্যান্সে নতুন জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অক্টোবর মাসের ২৭ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৬৫ কোটি ডলার। যা আগের মাস সেপ্টেম্বরে ছিল ১৩৪ কোটি ডলার। শুধু ২৭ দিনেই গত মাসের তুলনায় ৩১ কোটি ডলার বেশি এসেছে। আগস্ট মাসে এসেছিল ১৫৯ কোটি ডলার।
প্রণোদনার দীর্ঘ মেয়াদি সুফল বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রণোদনা বৃদ্ধির ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি আসার কথা। গত কদিনে সেটা লক্ষ করা গেছে। রেমিট্যান্স বাড়লে আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে; যা অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এখানে ভাবার কোনো সুযোগ নেই যে ব্যাংক বেশি দামে রেমিট্যান্স কিনে তা কম দামে বিক্রি করে লস করবে; বরং ডলার বিভিন্ন কাজে ব্যাংকের ব্যবসা বাড়াবে। তবে ডলার যেন কোনোভাবে নামে-বেনামে এদিক-সেদিক না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
ডলার সংকট নিরসনে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে সরকার। ডলারের অন্যতম উৎস রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধি করতে ধাপে ধাপে বাড়ানো হচ্ছে নগদ প্রণোদনা। সম্প্রতি প্রণোদনা দ্বিগুণ করার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এতে প্রতি ডলার রেমিট্যান্স থেকে প্রবাসীদের স্বজনেরা পাচ্ছেন বাড়তি ৫ টাকা। অপরদিকে ব্যাংক ঘোষিত ডলারের দর দেড় টাকা বাড়ানোয় রেমিট্যান্সের ১ ডলারের দাম হয়েছে ১১৬ টাকা; যা খোলাবাজারের দরের চেয়ে বেশি এবং হুন্ডি দরের কাছাকাছি। আগে রেমিট্যান্সে প্রতি ডলারে মিলত সর্বোচ্চ ১১১ টাকা। সার্বিক দিক বিবেচনায় প্রবাসীরা হুন্ডি (অবৈধ পথ) এড়িয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। আর এ কারণে এত দিনের ভাটা পড়া রেমিট্যান্সে নতুন জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অক্টোবর মাসের ২৭ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৬৫ কোটি ডলার। যা আগের মাস সেপ্টেম্বরে ছিল ১৩৪ কোটি ডলার। শুধু ২৭ দিনেই গত মাসের তুলনায় ৩১ কোটি ডলার বেশি এসেছে। আগস্ট মাসে এসেছিল ১৫৯ কোটি ডলার।
প্রণোদনার দীর্ঘ মেয়াদি সুফল বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা মিশনের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রণোদনা বৃদ্ধির ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি আসার কথা। গত কদিনে সেটা লক্ষ করা গেছে। রেমিট্যান্স বাড়লে আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে; যা অর্থনীতির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এখানে ভাবার কোনো সুযোগ নেই যে ব্যাংক বেশি দামে রেমিট্যান্স কিনে তা কম দামে বিক্রি করে লস করবে; বরং ডলার বিভিন্ন কাজে ব্যাংকের ব্যবসা বাড়াবে। তবে ডলার যেন কোনোভাবে নামে-বেনামে এদিক-সেদিক না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে