অনলাইন ডেস্ক
এশিয়ামানি সেরা ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড ২০২২-এর মঞ্চে টানা ষষ্ঠবারের মতো ‘সেরা আন্তর্জাতিক ব্যাংক’-এর পুরস্কার জিতেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। টেকসই, অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও বৃহৎ আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ওপর মনোনিবেশ এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডকে এই ‘সেরা ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশে বেশ কিছু ‘প্রথম’-এর শুরু হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের হাত ধরেই। দেশের প্রথম কার্বন নিরপেক্ষ স্মার্ট কার্ডের প্রবর্তক, প্রথম গ্রিন বন্ড ও প্রথম গ্রিন জিরো-কুপন বন্ড ইস্যুকারী এবং প্রথম টেকসই ট্রেড ফাইন্যান্স লেনদেনের প্রবর্তক হিসেবে প্রশংসা কুড়িয়েছে ব্যাংকটি। এ ছাড়া দেশের তরুণ প্রজন্ম ও বিদেশফেরতদের দক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম, নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন, সাদিক ইসলামিক ব্যাংকিং গ্রাহকদের জন্য সাদাকাহ অ্যাকাউন্ট চালু এবং কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীদের সহায়তা প্রদান করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘গত বছর নানান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমরা গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিতে সফল হয়েছি এবং সবার সাহায্যার্থে দৃঢ়তা ও স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শনের মাধ্যমে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছি। এই অর্জন তারই প্রমাণস্বরূপ। আমাদের ওপর বছরের পর বছর ধরে আস্থা অব্যাহত রাখায় ব্যাংকের সব গ্রাহক, নিয়ন্ত্রক, কমিউনিটিজ এবং অন্য সব স্টেকহোল্ডারের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড পরিবারের সব সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ। তাদের সাহস, সংকল্প ও কর্মক্ষমতা আমাদের ধারাবাহিকভাবে সাহসী পদক্ষেপ নিতে এবং সেবামূলক কাজগুলো করতে অনুপ্রাণিত ও সাহায্য করে।’
দীর্ঘ ১১৭ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনাকারী স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-ই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন ও নগর উন্নয়নে বিনিয়োগে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে ব্যাংকটি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। গত বছর সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি অর্থায়নের এবং বিদেশি ব্যাংক দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অর্থায়ন ও এসএমই ঋণ নিশ্চিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে রিটেইল ফাইন্যান্সিংয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে ব্যাংকটি। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মহামারি চলাকালেও দেশের সমৃদ্ধির যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ২০২১ সালে ৩০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে।
এশিয়ামানি একটি আর্থিক প্রকাশনা, যা বাণিজ্য ও অর্থসংক্রান্ত বিষয়বস্তু প্রকাশ করে থাকে। ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রকাশনা স্টেকহোল্ডারদের প্রাসঙ্গিক অন্তর্দৃষ্টি, প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ প্রদান করে। এশিয়ামানি গ্লোবাল মিডিয়া গ্রুপ ইউরোমানি ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টর পিএলসির একটি অংশ। এর আগে চলতি বছর ইউরোমানি ট্রেড ফাইন্যান্স জরিপ ২০২২ এবং এশিয়ামানি ট্রেড ফাইন্যান্স জরিপ ২০২২-এ বাংলাদেশের ‘বাণিজ্যিক অর্থায়নে মার্কেট লিডার’ হিসেবে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
এশিয়ামানি সেরা ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড ২০২২-এর মঞ্চে টানা ষষ্ঠবারের মতো ‘সেরা আন্তর্জাতিক ব্যাংক’-এর পুরস্কার জিতেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। টেকসই, অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও বৃহৎ আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ওপর মনোনিবেশ এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনের জন্য স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডকে এই ‘সেরা ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশে বেশ কিছু ‘প্রথম’-এর শুরু হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের হাত ধরেই। দেশের প্রথম কার্বন নিরপেক্ষ স্মার্ট কার্ডের প্রবর্তক, প্রথম গ্রিন বন্ড ও প্রথম গ্রিন জিরো-কুপন বন্ড ইস্যুকারী এবং প্রথম টেকসই ট্রেড ফাইন্যান্স লেনদেনের প্রবর্তক হিসেবে প্রশংসা কুড়িয়েছে ব্যাংকটি। এ ছাড়া দেশের তরুণ প্রজন্ম ও বিদেশফেরতদের দক্ষতা উন্নয়ন কার্যক্রম, নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন, সাদিক ইসলামিক ব্যাংকিং গ্রাহকদের জন্য সাদাকাহ অ্যাকাউন্ট চালু এবং কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীদের সহায়তা প্রদান করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘গত বছর নানান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমরা গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিতে সফল হয়েছি এবং সবার সাহায্যার্থে দৃঢ়তা ও স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শনের মাধ্যমে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছি। এই অর্জন তারই প্রমাণস্বরূপ। আমাদের ওপর বছরের পর বছর ধরে আস্থা অব্যাহত রাখায় ব্যাংকের সব গ্রাহক, নিয়ন্ত্রক, কমিউনিটিজ এবং অন্য সব স্টেকহোল্ডারের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। একই সঙ্গে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড পরিবারের সব সদস্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ। তাদের সাহস, সংকল্প ও কর্মক্ষমতা আমাদের ধারাবাহিকভাবে সাহসী পদক্ষেপ নিতে এবং সেবামূলক কাজগুলো করতে অনুপ্রাণিত ও সাহায্য করে।’
দীর্ঘ ১১৭ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনাকারী স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড-ই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন ও নগর উন্নয়নে বিনিয়োগে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে দেশের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে ব্যাংকটি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। গত বছর সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি অর্থায়নের এবং বিদেশি ব্যাংক দ্বারা বিদ্যুৎ উৎপাদনের অর্থায়ন ও এসএমই ঋণ নিশ্চিতে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বিশেষ ভূমিকা রেখেছে। একই সঙ্গে রিটেইল ফাইন্যান্সিংয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে ব্যাংকটি। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড মহামারি চলাকালেও দেশের সমৃদ্ধির যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং ২০২১ সালে ৩০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে।
এশিয়ামানি একটি আর্থিক প্রকাশনা, যা বাণিজ্য ও অর্থসংক্রান্ত বিষয়বস্তু প্রকাশ করে থাকে। ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রকাশনা স্টেকহোল্ডারদের প্রাসঙ্গিক অন্তর্দৃষ্টি, প্রতিবেদন ও বিশ্লেষণ প্রদান করে। এশিয়ামানি গ্লোবাল মিডিয়া গ্রুপ ইউরোমানি ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টর পিএলসির একটি অংশ। এর আগে চলতি বছর ইউরোমানি ট্রেড ফাইন্যান্স জরিপ ২০২২ এবং এশিয়ামানি ট্রেড ফাইন্যান্স জরিপ ২০২২-এ বাংলাদেশের ‘বাণিজ্যিক অর্থায়নে মার্কেট লিডার’ হিসেবে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৪ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৫ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৬ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৬ ঘণ্টা আগে