নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাদের শ্রেণিকৃত ঋণের মাত্রা, মূলধনের পর্যাপ্ততা, ঋণ-আমানত অনুপাত ও নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশনিং) বিবেচনায় দুর্বল ১০টি ব্যাংক চিহ্নিত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে এ তথ্য জানান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তবে তিনি ব্যাংকগুলোর নাম বলেননি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান আলোচনা চলমান। কারণ, আমরা চাই না কোনো ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাক। যেহেতু একটি ব্যাংক খারাপ হলে অন্যটির ওপর তার প্রভাব পড়ে। আমানতকারীর অর্থ ফেরতে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়। দুর্বল ব্যাংকের সঙ্গে বিশ্বের অনেক ব্যাংক ব্যবসা করতে চায় না। যার প্রভাব পুরো অর্থনীতিতে পড়ে। এ জন্য দুর্বল ব্যাংকগুলোকেও বাঁচিয়ে রাখতে কাজ করছি।’
গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘আমি দুর্বল ব্যাংকগুলোর নাম বলতে চাই না। যেহেতু ব্যাংক শক্তিশালী না হলে দেশের অর্থনীতি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে না। এ জন্য এখনো অনেক ব্যাংক আস্থার সংকটের কারণে বড় ব্যাংকে ফি দিয়ে করেসপনডেন্ট ব্যাংক নিয়োগ করে ব্যবসা করছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, চিহ্নিত ১০টি ব্যাংকের মধ্যে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করে খেলাপি ঋণসহ কয়েকটি বিষয়ে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গভর্নরের মিট দ্য প্রেসে আরও উপস্থিত ছিলেন— ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল, কাজী ছাইদুর রহমান, আবু ফরাহ মো. নাছের, এ কে এম সাজেদুর রহমান খান, বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাস, নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান অর্থনীতিবিদ হাবিবুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম ও সহকারী মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক জি এম আবুল কালাম আজাদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
দেশের কিছু ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাদের শ্রেণিকৃত ঋণের মাত্রা, মূলধনের পর্যাপ্ততা, ঋণ-আমানত অনুপাত ও নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশনিং) বিবেচনায় দুর্বল ১০টি ব্যাংক চিহ্নিত করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত মিট দ্য প্রেসে এ তথ্য জানান গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। তবে তিনি ব্যাংকগুলোর নাম বলেননি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান আলোচনা চলমান। কারণ, আমরা চাই না কোনো ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাক। যেহেতু একটি ব্যাংক খারাপ হলে অন্যটির ওপর তার প্রভাব পড়ে। আমানতকারীর অর্থ ফেরতে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়। দুর্বল ব্যাংকের সঙ্গে বিশ্বের অনেক ব্যাংক ব্যবসা করতে চায় না। যার প্রভাব পুরো অর্থনীতিতে পড়ে। এ জন্য দুর্বল ব্যাংকগুলোকেও বাঁচিয়ে রাখতে কাজ করছি।’
গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘আমি দুর্বল ব্যাংকগুলোর নাম বলতে চাই না। যেহেতু ব্যাংক শক্তিশালী না হলে দেশের অর্থনীতি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে না। এ জন্য এখনো অনেক ব্যাংক আস্থার সংকটের কারণে বড় ব্যাংকে ফি দিয়ে করেসপনডেন্ট ব্যাংক নিয়োগ করে ব্যবসা করছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, চিহ্নিত ১০টি ব্যাংকের মধ্যে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করে খেলাপি ঋণসহ কয়েকটি বিষয়ে কঠোর সতর্কবার্তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গভর্নরের মিট দ্য প্রেসে আরও উপস্থিত ছিলেন— ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল, কাজী ছাইদুর রহমান, আবু ফরাহ মো. নাছের, এ কে এম সাজেদুর রহমান খান, বিএফআইইউ প্রধান মাসুদ বিশ্বাস, নির্বাহী পরিচালক ও প্রধান অর্থনীতিবিদ হাবিবুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম ও সহকারী মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক জি এম আবুল কালাম আজাদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে