বিজ্ঞপ্তি
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দেশের বন্যাদুর্গত জেলাগুলোতে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রেখেছে। এখন পর্যন্ত বন্যাদুর্গত এলাকার ২ হাজার ৯১৪ জনকে উদ্ধার, ৬৩ হাজার ৭১৪ পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ২৩ হাজার ৩১১ জন রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছে বিজিবি।
গত ২১ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ফেনী সদর উপজেলায় ৯ হাজার ৭২৮টি, পরশুরামে ৫ হাজার ৮১২, ছাগলনাইয়ায় ৪ হাজার ৯৫১, ফুলগাজীতে ৬ হাজার ৩৬, সোনাগাজীতে ৪ হাজার ২৭৯টি এবং দাগনভূঁইয়ায় ৭ হাজার ৭৮৫টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
কুমিল্লার আদর্শ সদরে ৭ হাজার ১০৯টি, বুড়িচংয়ে ২ হাজার ৬৪, লাঙ্গলকোটে ১ হাজার ১৪৮টি এবং ব্রাহ্মণপাড়ায় ১ হাজার ৯২৫টি; নোয়াখালী সদরে ৪৮০টি, বেগমগঞ্জে ১ হাজার ২১৫ ও সোনাইমুড়ীতে ২০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ১৫০টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ৫০০, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ১ হাজার ৯০০, খাগড়াছড়ির গুইমারা ৩৩, মাটিরাঙ্গায় ৪৬৭, পানছড়িতে ৪১০, দীঘিনালায় ২৪০ ও রামগড়ে ১ হাজার ৫৫০টি এবং রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ৬৪০টি, বরকলে ১৩৫, লংগদুতে ১০০ ও কাপ্তাইয়ে ৫৫২টি পরিবারে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে ১৫০টি, চট্টগ্রামে ২০০ ও খুলনার পাইকগাছায় ৫০০টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
বিজিবি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ফেনীর ছাগলনাইয়া সরকারি কলেজ ও যশপুরে, নোয়াখালীর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে এবং কুমিল্লার বুড়িচংয়ের সোনার বাংলা কলেজে ৩ হাজার ৪৫৫টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে। এ ছাড়া বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনী কারাগারের স্টাফ ও ৪০০ জন কারাবন্দীসহ মোট ২ হাজার ২০০ জনকে রান্না করা খাবার, বিভিন্ন ধরনের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়েছে।
বিজিবি কর্তৃক পরিচালিত মেডিকেল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বন্যাদুর্গত ফেনী সদর উপজেলায় ৬ হাজার ৬৪৭ জন, পরশুরামে ৩ হাজার ২৬২, ছাগলনাইয়ায় ২ হাজার ৮২৮, ফুলগাজীতে ৬৬০, দাগনভূঞায় ৫৮০ জন রোগীকে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
কুমিল্লার আদর্শ সদরে ১ হাজার ৭৫০ জন, বুড়িচংয়ে ৭০০, নাঙ্গলকোটে ১ হাজার ২০০, চৌদ্দগ্রামে ৪৮৫ জন; ব্রাহ্মণপাড়ায় ৭৮৫ জন; নোয়াখালীর সেনবাগে ৮২৫ ও সোনাইমুড়িতে ৫৫০ জন; মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ৯৬০ জন; খাগড়াছড়ির খেদাছড়াতে ২৫০ জন, দীঘিনালায় ১৯৭ ও রামগড়ে ৪০০ জন; রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ৬৯২ জন এবং বরকলে ৪০ জন রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছে। এ ছাড়া ফেনীর ছাগলনাইয়া এবং নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ৫০০ প্যাকেট প্রয়োজনীয় ওষুধসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যাদুর্গত ফেনীর পরশুরামে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছাতে গিয়ে বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়া নাজমুল নামের দেড় বছর বয়সী একজন মুমূর্ষু শিশুকে উদ্ধার করে বিজিবির হেলিকপ্টারে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা প্রদান ও চিকিৎসা শেষে তাদের পরশুরামে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
কুমিল্লার বিবির বাজারের অরণ্যপুর নামক স্থানে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধে ফাটল দেখা দিলে বিজিবি সদস্যরা স্থানীয় জনসাধারণকে সঙ্গে নিয়ে বেড়িবাঁধ মেরামত ও সংস্কার করে স্থানীয় লোকজনকে বন্যার কবলে থেকে রক্ষা করেছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দেশের বন্যাদুর্গত জেলাগুলোতে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রেখেছে। এখন পর্যন্ত বন্যাদুর্গত এলাকার ২ হাজার ৯১৪ জনকে উদ্ধার, ৬৩ হাজার ৭১৪ পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং ২৩ হাজার ৩১১ জন রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছে বিজিবি।
গত ২১ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ফেনী সদর উপজেলায় ৯ হাজার ৭২৮টি, পরশুরামে ৫ হাজার ৮১২, ছাগলনাইয়ায় ৪ হাজার ৯৫১, ফুলগাজীতে ৬ হাজার ৩৬, সোনাগাজীতে ৪ হাজার ২৭৯টি এবং দাগনভূঁইয়ায় ৭ হাজার ৭৮৫টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
কুমিল্লার আদর্শ সদরে ৭ হাজার ১০৯টি, বুড়িচংয়ে ২ হাজার ৬৪, লাঙ্গলকোটে ১ হাজার ১৪৮টি এবং ব্রাহ্মণপাড়ায় ১ হাজার ৯২৫টি; নোয়াখালী সদরে ৪৮০টি, বেগমগঞ্জে ১ হাজার ২১৫ ও সোনাইমুড়ীতে ২০০টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ১৫০টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ৫০০, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ১ হাজার ৯০০, খাগড়াছড়ির গুইমারা ৩৩, মাটিরাঙ্গায় ৪৬৭, পানছড়িতে ৪১০, দীঘিনালায় ২৪০ ও রামগড়ে ১ হাজার ৫৫০টি এবং রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ৬৪০টি, বরকলে ১৩৫, লংগদুতে ১০০ ও কাপ্তাইয়ে ৫৫২টি পরিবারে ত্রাণ দেওয়া হয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে ১৫০টি, চট্টগ্রামে ২০০ ও খুলনার পাইকগাছায় ৫০০টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
বিজিবি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ফেনীর ছাগলনাইয়া সরকারি কলেজ ও যশপুরে, নোয়াখালীর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে এবং কুমিল্লার বুড়িচংয়ের সোনার বাংলা কলেজে ৩ হাজার ৪৫৫টি পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে। এ ছাড়া বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনী কারাগারের স্টাফ ও ৪০০ জন কারাবন্দীসহ মোট ২ হাজার ২০০ জনকে রান্না করা খাবার, বিভিন্ন ধরনের শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়েছে।
বিজিবি কর্তৃক পরিচালিত মেডিকেল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বন্যাদুর্গত ফেনী সদর উপজেলায় ৬ হাজার ৬৪৭ জন, পরশুরামে ৩ হাজার ২৬২, ছাগলনাইয়ায় ২ হাজার ৮২৮, ফুলগাজীতে ৬৬০, দাগনভূঞায় ৫৮০ জন রোগীকে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দেওয়া হয়েছে।
কুমিল্লার আদর্শ সদরে ১ হাজার ৭৫০ জন, বুড়িচংয়ে ৭০০, নাঙ্গলকোটে ১ হাজার ২০০, চৌদ্দগ্রামে ৪৮৫ জন; ব্রাহ্মণপাড়ায় ৭৮৫ জন; নোয়াখালীর সেনবাগে ৮২৫ ও সোনাইমুড়িতে ৫৫০ জন; মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ৯৬০ জন; খাগড়াছড়ির খেদাছড়াতে ২৫০ জন, দীঘিনালায় ১৯৭ ও রামগড়ে ৪০০ জন; রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে ৬৯২ জন এবং বরকলে ৪০ জন রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ দিয়েছে। এ ছাড়া ফেনীর ছাগলনাইয়া এবং নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ৫০০ প্যাকেট প্রয়োজনীয় ওষুধসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বন্যাদুর্গত ফেনীর পরশুরামে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছাতে গিয়ে বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়া নাজমুল নামের দেড় বছর বয়সী একজন মুমূর্ষু শিশুকে উদ্ধার করে বিজিবির হেলিকপ্টারে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা প্রদান ও চিকিৎসা শেষে তাদের পরশুরামে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
কুমিল্লার বিবির বাজারের অরণ্যপুর নামক স্থানে গোমতী নদীর বেড়িবাঁধে ফাটল দেখা দিলে বিজিবি সদস্যরা স্থানীয় জনসাধারণকে সঙ্গে নিয়ে বেড়িবাঁধ মেরামত ও সংস্কার করে স্থানীয় লোকজনকে বন্যার কবলে থেকে রক্ষা করেছে।
দেশে চিনি, তেল ও পেঁয়াজের দাম কমেছে দাবি করে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আপনাদের সকলের সহযোগিতায় চিনি, পেঁয়াজের ও তেলের কিছুটা কমে এসেছে ইতিমধ্যে। আমরা চেষ্টা করছি, সামনে রমজানকে কেন্দ্র করে বাজারকে যতটুকু সম্ভব সহনশীল করতে। ইতিমধ্যে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা কমে এসেছে। চাহিদা...
৩ ঘণ্টা আগেমাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘হাওরের মাছ প্রকৃতির দান। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করে মাছের প্রজননের জন্য নির্দিষ্ট সময় না দিয়ে মানুষ ভোক্তা ও আহরণকারী হিসেবে অত্যন্ত দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে।’
৩ ঘণ্টা আগেডিজিটাল মার্কেটিং খাতে দক্ষতা উন্নয়ন এবং কার্যক্রম গতিশীল করতে বেসিস ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভা গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেসিস বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান কে. এ. এম. রাশেদুল মাজিদ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ডিরেক্টর-ইন-চার্জ ড. মোহাম্মদ রিসালাত...
৬ ঘণ্টা আগেআমি জানি আপনারা অনেক কষ্টে আছেন। তবে এটাও বলতে চাই যে-আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে পেঁয়াজ, চিনি এবং তেলের দাম কিছুটা কমে এসেছে...
১১ ঘণ্টা আগে