অনলাইন ডেস্ক
সিঙ্গাপুরের স্বনামধন্য ব্যাংক ডিবিএসের ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ডিবিএস ডিজিব্যাংকের মাধ্যমে ‘ডিবিএস রেমিট’ ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে কর্মরত বাংলাদেশি অভিবাসীরা এখন ন্যূনতম খরচে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন। এ সুবিধা চালু করতে ব্র্যাক ব্যাংক ও ডিবিএস পার্টনারশিপ সম্পন্ন করেছে।
বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য একটি নির্ধারিত বিনিময় হার প্রদান করে ‘ডিবিএস রেমিট’। এর কোনো সার্ভিস ফি নেই এবং ব্র্যাক ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ বাংলাদেশের অন্য যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রিয়েল-টাইম স্বয়ংক্রিয় ডিপোজিট নিশ্চিত করে। ব্র্যাক ব্যাংকের ১৮৭টি শাখার বিশাল নেটওয়ার্ক এবং ৭শ টিরও বেশি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাপকেরা সুবিধা অনুযায়ী পাঠানো টাকা দ্রুত উত্তোলন করতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট হওয়া রেমিট্যান্সের মাধ্যমে ব্যাংকের গ্রাহকেরা মোবাইল অ্যাপ ‘আস্থা’ ব্যবহার করে ইউটিলিটি, বিমা এবং ঋণের কিস্তি প্রদান, ক্রেডিট কার্ড এবং ফোন বিল পরিশোধ করতে পারবেন। একই সঙ্গে দেশের যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা মোবাইল ওয়ালেটে টাকা স্থানান্তর করতে পারবেন। এ ছাড়া তারা দেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
বর্তমানে দুই লাখের বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী সিঙ্গাপুরে কাজ করছেন। তারা বছরে প্রায় ৩৫ কোটি মার্কিন ডলার বাংলাদেশে পাঠিয়ে থাকেন। তাদের বেশির ভাগই শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং নিয়মিত দেশে টাকা পাঠানোর সুবিধাজনক ও সাশ্রয়ী উপায় খুঁজে পেতে তাদের যথেষ্টই বেগ পেতে হয়। এখানে সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে বিনিময় হারের ক্রমাগত ওঠানামা এবং একাধিক লেনদেন ফির কারণে বেশি রেমিট্যান্স খরচ। এই খরচ কমাতে তারা মাঝে মাঝে টাকা পাঠানোর জন্য কম নিরাপদ বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক চ্যানেল বেছে নেন।
‘ডিবিএস রেমিটের’ মাধ্যমে এখন যেকোনো সময় বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় টাকা পাঠানোর জন্য স্বয়ংক্রিয়, সাশ্রয়ী খরচের ও রিয়েল-টাইম ডিজিটাল রেমিট্যান্স সুবিধা পাওয়া যাবে।
‘ডিবিএস রেমিটের’ রিজিওনাল হেড হৃদয় কৃষ্ণকুমার বলেছেন ‘ডিবিএস রেমিট সক্ষমতা বাড়িয়ে গ্রাহকদের আরও সহজলভ্য, সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ রেমিট্যান্স প্রদানের জন্য বাংলাদেশের অন্যতম উদ্ভাবনী আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ব্যাংকের অংশীদার হতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা এই বছরের শেষে বিকাশ ওয়ালেটেও রেমিট্যান্স সুবিধা আনার ব্যবস্থা করছি, যাতে গ্রাহকেরা সারা বাংলাদেশের আরও বেশি জায়গায় রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন।’
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, ‘বৈদেশিক রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতির অন্যতম মেরুদণ্ডের একটি। আমরা এ খাতকে এগিয়ে নিতে ও ক্রমাগত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল ব্যাংক, ‘ডিবিএস ব্যাংকের’ অংশীদার হয়েছি। কারণ তারা উন্নততম প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। আমরা ভবিষ্যতে ডিবিএসের সঙ্গে অংশীদারত্ব আরও বাড়াতে চাই।’
প্রবাসীরা যাতে দ্রুত ও সহজে দেশে অর্থ পাঠাতে পারেন, সে জন্য ব্র্যাক ব্যাংক বিশ্বের ৬০ টির বেশি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে। মহামারির পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল রেমিট্যান্স চ্যানেল চালু ও প্রসারে ব্র্যাক ব্যাংক ইউনাইটেড ন্যাশনস ক্যাপিটাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের (ইউএনসিডিএফ) সঙ্গে কাজ করছে। এ পার্টনারশিপের আওতায় বাংলাদেশি প্রবাসী ও দেশে তাদের নিকটজনের মধ্যে ডিজিটাল আর্থিক সাক্ষরতা সম্পর্কে সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ব্র্যাক ব্যাংক স্বয়ংক্রিয় ও তাৎক্ষণিক রেমিট্যান্স সুবিধা প্রদান করে। এর মাধ্যমে নগদ উত্তোলন, অ্যাকাউন্টে ও মোবাইল ওয়ালেটে জমাসহ নানা পেমেন্ট সুবিধা পাওয়া যায়।
উল্লেখ্য, বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রণোদনা হিসেবে রেমিট্যান্সের গ্রহীতারা বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে আড়াই শতাংশ ইনসেনটিভ সুবিধা পাচ্ছেন।
সিঙ্গাপুরের স্বনামধন্য ব্যাংক ডিবিএসের ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ডিবিএস ডিজিব্যাংকের মাধ্যমে ‘ডিবিএস রেমিট’ ব্যবহার করে সিঙ্গাপুরে কর্মরত বাংলাদেশি অভিবাসীরা এখন ন্যূনতম খরচে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন। এ সুবিধা চালু করতে ব্র্যাক ব্যাংক ও ডিবিএস পার্টনারশিপ সম্পন্ন করেছে।
বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর জন্য একটি নির্ধারিত বিনিময় হার প্রদান করে ‘ডিবিএস রেমিট’। এর কোনো সার্ভিস ফি নেই এবং ব্র্যাক ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ বাংলাদেশের অন্য যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রিয়েল-টাইম স্বয়ংক্রিয় ডিপোজিট নিশ্চিত করে। ব্র্যাক ব্যাংকের ১৮৭টি শাখার বিশাল নেটওয়ার্ক এবং ৭শ টিরও বেশি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাপকেরা সুবিধা অনুযায়ী পাঠানো টাকা দ্রুত উত্তোলন করতে পারবেন।
ব্র্যাক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট হওয়া রেমিট্যান্সের মাধ্যমে ব্যাংকের গ্রাহকেরা মোবাইল অ্যাপ ‘আস্থা’ ব্যবহার করে ইউটিলিটি, বিমা এবং ঋণের কিস্তি প্রদান, ক্রেডিট কার্ড এবং ফোন বিল পরিশোধ করতে পারবেন। একই সঙ্গে দেশের যেকোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা মোবাইল ওয়ালেটে টাকা স্থানান্তর করতে পারবেন। এ ছাড়া তারা দেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে নগদ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
বর্তমানে দুই লাখের বেশি বাংলাদেশি অভিবাসী সিঙ্গাপুরে কাজ করছেন। তারা বছরে প্রায় ৩৫ কোটি মার্কিন ডলার বাংলাদেশে পাঠিয়ে থাকেন। তাদের বেশির ভাগই শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন এবং নিয়মিত দেশে টাকা পাঠানোর সুবিধাজনক ও সাশ্রয়ী উপায় খুঁজে পেতে তাদের যথেষ্টই বেগ পেতে হয়। এখানে সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে বিনিময় হারের ক্রমাগত ওঠানামা এবং একাধিক লেনদেন ফির কারণে বেশি রেমিট্যান্স খরচ। এই খরচ কমাতে তারা মাঝে মাঝে টাকা পাঠানোর জন্য কম নিরাপদ বিভিন্ন অনানুষ্ঠানিক চ্যানেল বেছে নেন।
‘ডিবিএস রেমিটের’ মাধ্যমে এখন যেকোনো সময় বাংলাদেশের যেকোনো জায়গায় টাকা পাঠানোর জন্য স্বয়ংক্রিয়, সাশ্রয়ী খরচের ও রিয়েল-টাইম ডিজিটাল রেমিট্যান্স সুবিধা পাওয়া যাবে।
‘ডিবিএস রেমিটের’ রিজিওনাল হেড হৃদয় কৃষ্ণকুমার বলেছেন ‘ডিবিএস রেমিট সক্ষমতা বাড়িয়ে গ্রাহকদের আরও সহজলভ্য, সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ রেমিট্যান্স প্রদানের জন্য বাংলাদেশের অন্যতম উদ্ভাবনী আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ব্যাংকের অংশীদার হতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা এই বছরের শেষে বিকাশ ওয়ালেটেও রেমিট্যান্স সুবিধা আনার ব্যবস্থা করছি, যাতে গ্রাহকেরা সারা বাংলাদেশের আরও বেশি জায়গায় রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন।’
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, ‘বৈদেশিক রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতির অন্যতম মেরুদণ্ডের একটি। আমরা এ খাতকে এগিয়ে নিতে ও ক্রমাগত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল ব্যাংক, ‘ডিবিএস ব্যাংকের’ অংশীদার হয়েছি। কারণ তারা উন্নততম প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে। আমরা ভবিষ্যতে ডিবিএসের সঙ্গে অংশীদারত্ব আরও বাড়াতে চাই।’
প্রবাসীরা যাতে দ্রুত ও সহজে দেশে অর্থ পাঠাতে পারেন, সে জন্য ব্র্যাক ব্যাংক বিশ্বের ৬০ টির বেশি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে। মহামারির পরিপ্রেক্ষিতে ডিজিটাল রেমিট্যান্স চ্যানেল চালু ও প্রসারে ব্র্যাক ব্যাংক ইউনাইটেড ন্যাশনস ক্যাপিটাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের (ইউএনসিডিএফ) সঙ্গে কাজ করছে। এ পার্টনারশিপের আওতায় বাংলাদেশি প্রবাসী ও দেশে তাদের নিকটজনের মধ্যে ডিজিটাল আর্থিক সাক্ষরতা সম্পর্কে সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ব্র্যাক ব্যাংক স্বয়ংক্রিয় ও তাৎক্ষণিক রেমিট্যান্স সুবিধা প্রদান করে। এর মাধ্যমে নগদ উত্তোলন, অ্যাকাউন্টে ও মোবাইল ওয়ালেটে জমাসহ নানা পেমেন্ট সুবিধা পাওয়া যায়।
উল্লেখ্য, বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রণোদনা হিসেবে রেমিট্যান্সের গ্রহীতারা বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে আড়াই শতাংশ ইনসেনটিভ সুবিধা পাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৩ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৫ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৬ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৬ ঘণ্টা আগে