বিজ্ঞপ্তি
বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনসের ব্যবস্থাপনায় ‘বসুন্ধরার পণ্য ভোক্তার জন্য’ স্লোগানে ৬৪ জেলার ১০০ স্থানে ট্রাক সেল কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেড কোয়ার্টার্স-২-এ ‘ট্রাক সেল’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৬৪ জেলার ১০০টি স্পটকে ডিজিটালভাবে সংযুক্ত রেখে ট্রাক সেল কার্যক্রমের সূচনা করা হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যাপ্টেন শেখ এহসান রেজা, চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; এম এম জসীম উদ্দীন, সিওও, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; আব্দুস শুক্কুর, সিওও, সাপ্লাই চেইন ডিভিশনস, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; বেলাল হোসেন, চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার, বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস, বসুন্ধরা গ্রুপ; রেদোয়ানুর রহমান, হেড অব সেলস, বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনসসহ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, ডেপুটি ডিরেক্টর আতিয়া সুলতানা, ডেপুটি ডিরেক্টর আফরোজা রহমান, সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল, সহকারী পরিচালক মো. শাহ আলম এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া ডিজিটাল মাধ্যমে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর অপূর্ব অধিকারী, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট লুৎফর রহমান, কারওয়ান বাজার থেকে যুক্ত ছিলেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর বিকাশ চন্দ্র সাহা ও ডেপুটি ডিরেক্টর মাসুম আরেফিন।
সাফিয়াত সোবহান বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গেল বছর থেকে শুরু করা আমাদের এই কার্যক্রম আরও ব্যাপকতার সঙ্গে এই পবিত্র রমজান মাসেও আমরা পরিচালনা করেছিলাম। আমরাই প্রথম দেশ জুড়ে ৬৪ জেলায় সাশ্রয়ী মূল্যে ট্রাক সেল কার্যক্রম চালু করলাম।’
উদ্বোধন শেষে বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস এবং বসুন্ধরা এলপিজি হেড অব সেলস রেদোয়ানুর রহমান বলেন, ‘প্রতি বছর দুই ঈদের আগে থেকেই বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করে, এতে করে ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পেতে বেশ কষ্ট হয়। বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস গত বছর থেকেই সীমিত আকারে ট্রাক সেল কার্যক্রম শুরু করে। ভোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই বছর ব্যাপক আকারে সব কয়টি জেলায় মোট ১০০টি স্থানে আমরা “সাশ্রয়ী মূল্যে বসুন্ধরার পণ্য, ভোক্তার জন্য” স্লোগানে এ কার্যক্রম শুরু করেছি। আমাদের ভাইস চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে প্রতিবছর আমরা সারা দেশেই এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখব।’
প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে বসুন্ধরার তেল, ময়দা, সেমাই, হলুদ, মরিচসহ মোট ১০১টি ভোগ্য পণ্যের এই ট্রাক সেল কার্যক্রম চলবে। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ একটি ক্যাটাগরি থেকে একটি পণ্যই কিনতে পারবেন। ক্রেতা যদি তেল কিনতে চান তাহলে তেলের যেকোনো একটি বোতল (১ অথবা ২ অথবা ৫ লিটার) কিনতে পারবেন। আটা, মসলা, চা, চিনিগুঁড়া চালসহ সব পণ্যেই এই নিয়মে কিনতে হবে। যাতে করে এই কার্যক্রমের আওতায় সর্বোচ্চসংখ্যক ভোক্তা অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারে।
বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনসের ব্যবস্থাপনায় ‘বসুন্ধরার পণ্য ভোক্তার জন্য’ স্লোগানে ৬৪ জেলার ১০০ স্থানে ট্রাক সেল কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেড কোয়ার্টার্স-২-এ ‘ট্রাক সেল’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৬৪ জেলার ১০০টি স্পটকে ডিজিটালভাবে সংযুক্ত রেখে ট্রাক সেল কার্যক্রমের সূচনা করা হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যাপ্টেন শেখ এহসান রেজা, চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; এম এম জসীম উদ্দীন, সিওও, ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; আব্দুস শুক্কুর, সিওও, সাপ্লাই চেইন ডিভিশনস, সেক্টর-এ, বসুন্ধরা গ্রুপ; বেলাল হোসেন, চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার, বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস, বসুন্ধরা গ্রুপ; রেদোয়ানুর রহমান, হেড অব সেলস, বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনসসহ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, পরিচালক (কার্যক্রম ও গবেষণাগার) ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেন, ডেপুটি ডিরেক্টর আতিয়া সুলতানা, ডেপুটি ডিরেক্টর আফরোজা রহমান, সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল জব্বার মণ্ডল, সহকারী পরিচালক মো. শাহ আলম এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
এ ছাড়া ডিজিটাল মাধ্যমে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগের ডেপুটি ডিরেক্টর অপূর্ব অধিকারী, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট লুৎফর রহমান, কারওয়ান বাজার থেকে যুক্ত ছিলেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর বিকাশ চন্দ্র সাহা ও ডেপুটি ডিরেক্টর মাসুম আরেফিন।
সাফিয়াত সোবহান বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গেল বছর থেকে শুরু করা আমাদের এই কার্যক্রম আরও ব্যাপকতার সঙ্গে এই পবিত্র রমজান মাসেও আমরা পরিচালনা করেছিলাম। আমরাই প্রথম দেশ জুড়ে ৬৪ জেলায় সাশ্রয়ী মূল্যে ট্রাক সেল কার্যক্রম চালু করলাম।’
উদ্বোধন শেষে বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস এবং বসুন্ধরা এলপিজি হেড অব সেলস রেদোয়ানুর রহমান বলেন, ‘প্রতি বছর দুই ঈদের আগে থেকেই বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করে, এতে করে ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পেতে বেশ কষ্ট হয়। বসুন্ধরা ফুড ডিভিশনস গত বছর থেকেই সীমিত আকারে ট্রাক সেল কার্যক্রম শুরু করে। ভোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এই বছর ব্যাপক আকারে সব কয়টি জেলায় মোট ১০০টি স্থানে আমরা “সাশ্রয়ী মূল্যে বসুন্ধরার পণ্য, ভোক্তার জন্য” স্লোগানে এ কার্যক্রম শুরু করেছি। আমাদের ভাইস চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে প্রতিবছর আমরা সারা দেশেই এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখব।’
প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে বসুন্ধরার তেল, ময়দা, সেমাই, হলুদ, মরিচসহ মোট ১০১টি ভোগ্য পণ্যের এই ট্রাক সেল কার্যক্রম চলবে। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ একটি ক্যাটাগরি থেকে একটি পণ্যই কিনতে পারবেন। ক্রেতা যদি তেল কিনতে চান তাহলে তেলের যেকোনো একটি বোতল (১ অথবা ২ অথবা ৫ লিটার) কিনতে পারবেন। আটা, মসলা, চা, চিনিগুঁড়া চালসহ সব পণ্যেই এই নিয়মে কিনতে হবে। যাতে করে এই কার্যক্রমের আওতায় সর্বোচ্চসংখ্যক ভোক্তা অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে পারে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে