পিই রেশিও বিবেচনা করলে বাজার সম্পূর্ণরূপে বিনিয়োগযোগ্য অবস্থায় রয়েছে। খুব ভালো নয়, আবার খারাপও নয়—এমন অনেক কোম্পানি আছে, যেগুলোতে বিনিয়োগ করে রাখতে পারলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। আলমগীর হোসেন, সিইও, বিআরবি সিকিউরিটিজ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
পিই রেশিও কমার অর্থ হলো, শেয়ারের দাম কমে এসেছে। দামের তুলনায় বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। অর্থাৎ পুঁজিবাজার এখন বেশি বিনিয়োগবান্ধব হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ভবিষ্যতে বাজার ইতিবাচক হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এ মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিনই মূল্যসূচক বেড়েছে। এরপরও সপ্তাহজুড়ে দাম কমার তালিকা বড় হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৮টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৫টির। আর ৩১টির দাম অপরিবর্তিত ছিল।
এতে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। ডিএসইর তথ্য বলছে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০ দশমিক ১৫ পয়েন্টে, যা সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ কমেছে।
এ বিষয়ে বিআরবি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী (সিইও) আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিই রেশিও বিবেচনা করলে বাজার সম্পূর্ণরূপে বিনিয়োগযোগ্য অবস্থায় আছে। অনেক শেয়ারের দাম খুবই কমেছে। খুব ভালো নয়, আবার খারাপও নয়—এমন অনেক কোম্পানি আছে, যেগুলোতে বিনিয়োগ করে রাখতে পারলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।
এদিকে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতনের পরও সূচক বেড়েছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে যোগ হয়েছে ৩৯ পয়েন্ট। এতে সপ্তাহের শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকায়, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা।
দরপতনের কারণে দেশের পুঁজিবাজার আরও বেশি বিনিয়োগযোগ্য বা উপযোগী হয়েছে উঠেছে। গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিন সূচক বাড়লেও দাম কমেছে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের। এ কারণে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ।
পিই রেশিও কমার অর্থ হলো, শেয়ারের দাম কমে এসেছে। দামের তুলনায় বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। অর্থাৎ পুঁজিবাজার এখন বেশি বিনিয়োগবান্ধব হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ভবিষ্যতে বাজার ইতিবাচক হওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এ মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ মুনাফা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে তিন দিনই মূল্যসূচক বেড়েছে। এরপরও সপ্তাহজুড়ে দাম কমার তালিকা বড় হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪৮টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ২০৫টির। আর ৩১টির দাম অপরিবর্তিত ছিল।
এতে বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। ডিএসইর তথ্য বলছে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১০ দশমিক ১৫ পয়েন্টে, যা সপ্তাহ শেষে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ কমেছে।
এ বিষয়ে বিআরবি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী (সিইও) আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পিই রেশিও বিবেচনা করলে বাজার সম্পূর্ণরূপে বিনিয়োগযোগ্য অবস্থায় আছে। অনেক শেয়ারের দাম খুবই কমেছে। খুব ভালো নয়, আবার খারাপও নয়—এমন অনেক কোম্পানি আছে, যেগুলোতে বিনিয়োগ করে রাখতে পারলে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।
এদিকে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতনের পরও সূচক বেড়েছে। প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে যোগ হয়েছে ৩৯ পয়েন্ট। এতে সপ্তাহের শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকায়, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা।
ট্যালি এমএসএমই সম্মাননা পেয়েছেন ২৫ উদ্যোক্তা। বাংলাদেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ (এমএসএমই) ইকোসিস্টেমে উল্লেখযোগ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
১৪ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১৮ ঘণ্টা আগে