ইমরান খান
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা শিক্ষার্থীদের পণ্য বিক্রি করছে ‘ডিইউ মার্ট’। এ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উদ্যোক্তাদের পাঠানো নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে যাচ্ছে সারা দেশে। এ কার্যক্রমের উদ্যোক্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের দুই বন্ধু খন্দকার ফয়সাল আজম বাপ্পি ও আশিকুর রহমান সজল।
এই প্ল্যাটফর্মে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি হলেও কিনতে পারবে যে কেউ। ডিইউ মার্টের সেলার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করে শিক্ষার্থীরা এখানে পণ্য দিতে পারবে। পণ্য বিক্রির দায়িত্ব নেবে ডিইউ মার্ট। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা লভ্যাংশ পাবে।
উদ্যোগের শুরু প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফয়সাল আজম বাপ্পি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী টিউশন করে। করোনাকালে টিউশন বন্ধ থাকায় বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে অনেকেই নানা উদ্যোগ শুরু করেছেন। এদের সমন্বয় করতে ২০২০ সালের নভেম্বরের দিকে ডিইউ মার্টের পরিকল্পনা শুরু করি। প্রথমে অনলাইন কার্যক্রম শুরু করলেও চলতি বছরের মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটস্থ পলাশী মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ১৭৭ নম্বর স্টলে আউটলেটের কার্যক্রম শুরু করি। করোনাকালে ইমিউন সিস্টেম বারবার আলোচনায় আসায় নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করছি। বিনিয়োগের সীমাবদ্ধতার কারণে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
উদ্যোক্তা আশিকুর রহমান সজলের ইচ্ছা ছিল বিদেশে যাওয়ার। কিন্তু পরে দেশেই নিজে কিছু করার কথা ভাবলেন। সেই ভাবনা থেকেই এই উদ্যোগ। তিনি বলেন, ‘বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল। তবে করোনা শুরুর পর ভাবলাম, বিদেশে যাওয়া সিনিয়রদের বেশির ভাগই ফিরে আসেন না। এসব উন্নত দেশের বেশির ভাগই নিজেদের পণ্য ব্যবহার করে। তাই আমিও পরিকল্পনা পাল্টে দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ করা শুরু করি।’
ডিইউ মার্ট দেশের বিভিন্ন এলাকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য বিক্রি করছে। এর মধ্যে বাগেরহাট থেকে তাল মিসরি, আখের গুড়, দিনাজপুরের ঢেকিছাঁটা আউশ চাল, কুষ্টিয়া ও ভোলা থেকে আনা মাটির জিনিসপত্র, নাটোর থেকে আনা হারবাল পণ্য, বগুড়ার দই উল্লেখযোগ্য। আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইন থেকেও যে কেউ পণ্য কিনতে পারবেন। ঢাকার মধ্যে হোম ডেলিভারি ও বাইরে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানো হয়। ফ্রি হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় আজিমপুর, লালবাগ, পলাশী ও বুয়েট এলাকায়।
আউটলেট থেকে কালোজিরা ও কালিজিরার মধু কিনেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বি। তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে খবর পেয়ে এখানে এসেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাচমেটদের উদ্যোগ, তাই নৈকট্য কাজ করছে।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে ফয়সাল আজম বলেন, শিগগিরই আমাদের ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের কার্যক্রম শুরু হবে। আগামী এক বছরে ঢাকার মধ্যে ১০টি আউটলেট দিতে চাই। সব আউটলেটে পণ্য সরবরাহের জন্য একটি ওয়্যারহাউস থাকবে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে বিভাগীয়সহ গুরুত্বপূর্ণ শহরে আউটলেট দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ব্যয়সাপেক্ষ হওয়ায় বিনিয়োগ গ্রহণেও আগ্রহ প্রকাশ করেন উদ্যোক্তারা। সরাসরি টাকা বা কোনো আউটলেট নেওয়ার মাধ্যমে এ বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে বিনিয়োগকারীকে অবশ্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান বা সাবেক শিক্ষার্থী হতে হবে বলেও শর্ত দিয়েছেন তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা শিক্ষার্থীদের পণ্য বিক্রি করছে ‘ডিইউ মার্ট’। এ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উদ্যোক্তাদের পাঠানো নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে যাচ্ছে সারা দেশে। এ কার্যক্রমের উদ্যোক্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের দুই বন্ধু খন্দকার ফয়সাল আজম বাপ্পি ও আশিকুর রহমান সজল।
এই প্ল্যাটফর্মে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের পণ্য বিক্রি হলেও কিনতে পারবে যে কেউ। ডিইউ মার্টের সেলার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করে শিক্ষার্থীরা এখানে পণ্য দিতে পারবে। পণ্য বিক্রির দায়িত্ব নেবে ডিইউ মার্ট। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা লভ্যাংশ পাবে।
উদ্যোগের শুরু প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ফয়সাল আজম বাপ্পি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী টিউশন করে। করোনাকালে টিউশন বন্ধ থাকায় বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে অনেকেই নানা উদ্যোগ শুরু করেছেন। এদের সমন্বয় করতে ২০২০ সালের নভেম্বরের দিকে ডিইউ মার্টের পরিকল্পনা শুরু করি। প্রথমে অনলাইন কার্যক্রম শুরু করলেও চলতি বছরের মার্চে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকটস্থ পলাশী মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ১৭৭ নম্বর স্টলে আউটলেটের কার্যক্রম শুরু করি। করোনাকালে ইমিউন সিস্টেম বারবার আলোচনায় আসায় নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করছি। বিনিয়োগের সীমাবদ্ধতার কারণে শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ভাবা হচ্ছে।
উদ্যোক্তা আশিকুর রহমান সজলের ইচ্ছা ছিল বিদেশে যাওয়ার। কিন্তু পরে দেশেই নিজে কিছু করার কথা ভাবলেন। সেই ভাবনা থেকেই এই উদ্যোগ। তিনি বলেন, ‘বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল। তবে করোনা শুরুর পর ভাবলাম, বিদেশে যাওয়া সিনিয়রদের বেশির ভাগই ফিরে আসেন না। এসব উন্নত দেশের বেশির ভাগই নিজেদের পণ্য ব্যবহার করে। তাই আমিও পরিকল্পনা পাল্টে দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ করা শুরু করি।’
ডিইউ মার্ট দেশের বিভিন্ন এলাকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য বিক্রি করছে। এর মধ্যে বাগেরহাট থেকে তাল মিসরি, আখের গুড়, দিনাজপুরের ঢেকিছাঁটা আউশ চাল, কুষ্টিয়া ও ভোলা থেকে আনা মাটির জিনিসপত্র, নাটোর থেকে আনা হারবাল পণ্য, বগুড়ার দই উল্লেখযোগ্য। আউটলেটের পাশাপাশি অনলাইন থেকেও যে কেউ পণ্য কিনতে পারবেন। ঢাকার মধ্যে হোম ডেলিভারি ও বাইরে কুরিয়ারে পণ্য পাঠানো হয়। ফ্রি হোম ডেলিভারি দেওয়া হয় আজিমপুর, লালবাগ, পলাশী ও বুয়েট এলাকায়।
আউটলেট থেকে কালোজিরা ও কালিজিরার মধু কিনেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বি। তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে খবর পেয়ে এখানে এসেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাচমেটদের উদ্যোগ, তাই নৈকট্য কাজ করছে।’
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে ফয়সাল আজম বলেন, শিগগিরই আমাদের ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের কার্যক্রম শুরু হবে। আগামী এক বছরে ঢাকার মধ্যে ১০টি আউটলেট দিতে চাই। সব আউটলেটে পণ্য সরবরাহের জন্য একটি ওয়্যারহাউস থাকবে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে বিভাগীয়সহ গুরুত্বপূর্ণ শহরে আউটলেট দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ব্যয়সাপেক্ষ হওয়ায় বিনিয়োগ গ্রহণেও আগ্রহ প্রকাশ করেন উদ্যোক্তারা। সরাসরি টাকা বা কোনো আউটলেট নেওয়ার মাধ্যমে এ বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। তবে বিনিয়োগকারীকে অবশ্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান বা সাবেক শিক্ষার্থী হতে হবে বলেও শর্ত দিয়েছেন তাঁরা।
২ বছর পূর্ণ করে বাংলাদেশে তৃতীয় বছরে পা দিল তাইওয়ানভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘কই তে’। এ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটির গুলশান আউটলেটে এক বিশেষ আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ‘কই তে’র সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা কোয়ে মা, চিফ বিজনেস অফিসার মি লাউ ইয়ং কিয়ং, কই তে বাংলাদেশের এবং ট্যাড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক...
২১ ঘণ্টা আগেইআইবি ও ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুল অব ফাইন্যান্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্টের সহযোগিতায় সার্কুলার ইকোনমি নিয়ে তিন দিনব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২১ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে উদীয়মান উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে নেওয়া ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচি জিপি অ্যাক্সিলারেটরের ‘জেলায় জেলায় স্মার্ট উদ্যোক্তার’ সাফল্য উদ্যাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে গালা নাইট আয়োজনের মাধ্যমে অনুপ্রেরণামূলক এই উদ্যোগ উদ্যাপন করে
২১ ঘণ্টা আগেঈদ উৎসবকে আরও জমজমাট করে তুলতে চলে এসেছে শীর্ষ ফুটওয়্যার ব্র্যান্ড বাটার নতুন কালেকশন ‘স্টারলাইট’। অনন্য এই কালেকশন আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি ঈদের আনন্দকেও বহুগুণ বাড়িয়ে তুলবে। আপনার রুচি ক্ল্যাসিক বা আধুনিক—যেমনই হোক না কেন, বাটার নতুন এই কালেকশন আপনার প্রতিটি মুহূর্তকে আরও বেশি আনন্দদায়ক
২১ ঘণ্টা আগে