মো. আশিকুর রহমান
শিক্ষা ও কর্মজীবনে স্ট্রেস মোকাবিলা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা। সঠিক স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কৌশল গ্রহণ করলে চাপমুক্ত থেকে আরও সাফল্য লাভ করতে পারবেন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমন ১০টি উপায়, যা শিক্ষার্থী ও কর্মজীবীদের চাপ কমাতে সহায়তা করে।
সময় ব্যবস্থাপনা
কাজের তালিকা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ সম্পন্ন করুন। সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা স্ট্রেস কমায় ও উৎপাদনশীলতা বাড়ায়। সময়মতো কাজ শেষ করতে পারলে মানসিক চাপ অনেকটা হ্রাস পায়। প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ ভাগ করে নিলে ভার কমে ও পরিকল্পিতভাবে এগোনো যায়।
শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম
৪-৭-৮ পদ্ধতি বা ধীরে শ্বাস নেওয়ার ব্যায়াম মানসিক প্রশান্তি দেয়। এটি দ্রুত স্ট্রেস দূর করে মন হালকা রাখে। শ্বাসপ্রশ্বাসের এই অনুশীলন নার্ভ সিস্টেমকে শান্ত রাখে। এটি শুধু স্ট্রেস কমায় না, বরং দুশ্চিন্তা ও ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত পানি পান স্ট্রেস কমাতে সহায়ক। সকালে হাঁটা বা যোগব্যায়াম মন সতেজ করে। স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
মাইন্ডফুলনেস চর্চা
বর্তমানের প্রতি মনোযোগী থাকুন। মাইন্ডফুলনেস চর্চা ভবিষ্যৎ উদ্বেগ বা অতীত অনুশোচনা থেকে মুক্তি দেয়। এটি মন স্থির রাখে ও একাগ্রতা বাড়ায়। নিয়মিত ধ্যানের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি ও মনোযোগের উন্নতি ঘটানো সম্ভব।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম
নিয়মিত বিরতি ও গভীর ঘুম স্ট্রেস দূর করে। একটানা কাজ এড়িয়ে শরীর ও মনকে পুনরুজ্জীবিত করতে বিশ্রামের সময় দিন। বিশ্রাম শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। দিনে ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম মানসিক চাপ কমানোর অন্যতম উপায়।
সামাজিক যোগাযোগ
পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং অনুভূতি শেয়ার করুন। এটি মানসিক চাপ কমাতে কার্যকর। নিকটজনের সঙ্গে যোগাযোগ মানসিক স্থিরতা বাড়ায়। তাঁদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় সঠিক পরামর্শ ও সমর্থন পেতে সাহায্য করবে।
হাস্যরসের ব্যবহার
হাসি স্ট্রেস কমিয়ে মনের ভার লাঘব করে। কাজের ফাঁকে মজার মুহূর্ত খুঁজে নিন। হাসি শরীরে ইতিবাচক হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে। হাসিখুশি পরিবেশ কাজের কার্যকারিতা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
ইতিবাচক চিন্তা
ভুল থেকে শেখার মনোভাব গড়ে তুলুন। ইতিবাচক চিন্তা স্ট্রেস কমিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস রাখুন এবং এগিয়ে যান। নিজেকে সব সময় ইতিবাচক বার্তা দিয়ে প্রেরণা দিন।
নিজেকে মূল্যায়ন করা
নিজের অর্জনকে গুরুত্ব দিন এবং ছোট সাফল্য উদ্যাপন করুন। অন্যদের সঙ্গে তুলনা না করে নিজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিন। নিজেকে মূল্যায়ন করলে আপনি আরও প্রেরণা পাবেন। নিজের সাফল্যের গল্প মনে রেখে এগিয়ে যান।
পেশাদারের সহায়তা নেওয়া
যদি স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্য পরামর্শকের সাহায্য নিন। এটি একটি কার্যকর ও বুদ্ধিদীপ্ত সমাধান। পেশাদারের সহায়তা মানসিক সুস্থতা রক্ষার একটি চমৎকার উপায়। সময়মতো সাহায্য নিলে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
শিক্ষা ও কর্মজীবনে স্ট্রেস মোকাবিলা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা। সঠিক স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট কৌশল গ্রহণ করলে চাপমুক্ত থেকে আরও সাফল্য লাভ করতে পারবেন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমন ১০টি উপায়, যা শিক্ষার্থী ও কর্মজীবীদের চাপ কমাতে সহায়তা করে।
সময় ব্যবস্থাপনা
কাজের তালিকা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ সম্পন্ন করুন। সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা স্ট্রেস কমায় ও উৎপাদনশীলতা বাড়ায়। সময়মতো কাজ শেষ করতে পারলে মানসিক চাপ অনেকটা হ্রাস পায়। প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ ভাগ করে নিলে ভার কমে ও পরিকল্পিতভাবে এগোনো যায়।
শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম
৪-৭-৮ পদ্ধতি বা ধীরে শ্বাস নেওয়ার ব্যায়াম মানসিক প্রশান্তি দেয়। এটি দ্রুত স্ট্রেস দূর করে মন হালকা রাখে। শ্বাসপ্রশ্বাসের এই অনুশীলন নার্ভ সিস্টেমকে শান্ত রাখে। এটি শুধু স্ট্রেস কমায় না, বরং দুশ্চিন্তা ও ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত পানি পান স্ট্রেস কমাতে সহায়ক। সকালে হাঁটা বা যোগব্যায়াম মন সতেজ করে। স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
মাইন্ডফুলনেস চর্চা
বর্তমানের প্রতি মনোযোগী থাকুন। মাইন্ডফুলনেস চর্চা ভবিষ্যৎ উদ্বেগ বা অতীত অনুশোচনা থেকে মুক্তি দেয়। এটি মন স্থির রাখে ও একাগ্রতা বাড়ায়। নিয়মিত ধ্যানের মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি ও মনোযোগের উন্নতি ঘটানো সম্ভব।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম
নিয়মিত বিরতি ও গভীর ঘুম স্ট্রেস দূর করে। একটানা কাজ এড়িয়ে শরীর ও মনকে পুনরুজ্জীবিত করতে বিশ্রামের সময় দিন। বিশ্রাম শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। দিনে ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম মানসিক চাপ কমানোর অন্যতম উপায়।
সামাজিক যোগাযোগ
পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং অনুভূতি শেয়ার করুন। এটি মানসিক চাপ কমাতে কার্যকর। নিকটজনের সঙ্গে যোগাযোগ মানসিক স্থিরতা বাড়ায়। তাঁদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় সঠিক পরামর্শ ও সমর্থন পেতে সাহায্য করবে।
হাস্যরসের ব্যবহার
হাসি স্ট্রেস কমিয়ে মনের ভার লাঘব করে। কাজের ফাঁকে মজার মুহূর্ত খুঁজে নিন। হাসি শরীরে ইতিবাচক হরমোন নিঃসরণে সহায়তা করে। হাসিখুশি পরিবেশ কাজের কার্যকারিতা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
ইতিবাচক চিন্তা
ভুল থেকে শেখার মনোভাব গড়ে তুলুন। ইতিবাচক চিন্তা স্ট্রেস কমিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস রাখুন এবং এগিয়ে যান। নিজেকে সব সময় ইতিবাচক বার্তা দিয়ে প্রেরণা দিন।
নিজেকে মূল্যায়ন করা
নিজের অর্জনকে গুরুত্ব দিন এবং ছোট সাফল্য উদ্যাপন করুন। অন্যদের সঙ্গে তুলনা না করে নিজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিন। নিজেকে মূল্যায়ন করলে আপনি আরও প্রেরণা পাবেন। নিজের সাফল্যের গল্প মনে রেখে এগিয়ে যান।
পেশাদারের সহায়তা নেওয়া
যদি স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্য পরামর্শকের সাহায্য নিন। এটি একটি কার্যকর ও বুদ্ধিদীপ্ত সমাধান। পেশাদারের সহায়তা মানসিক সুস্থতা রক্ষার একটি চমৎকার উপায়। সময়মতো সাহায্য নিলে জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে।
বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) রাজস্ব বাজেটভুক্ত শূন্য পদে অস্থায়ী ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। নবম ও দশম গ্রেডে মোট ৯০টি শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
২৪ দিন আগেজীবনে সফল হতে হলে একটি পরিষ্কার ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকা প্রয়োজন। লক্ষ্য ছাড়া জীবনে কোনো সঠিক দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় না। যেকোনো লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রথমে সেই লক্ষ্যকে মানসিকভাবে গ্রহণ করা এবং তার প্রতি অটুট মনোভাব রাখতে হবে। আপনি যদি নিশ্চিত না হন যে আপনার লক্ষ্য কী, তবে আপনার জীবনও লক্ষ্যহীন
০৬ মার্চ ২০২৫ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস (এমআইএস) মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল সাবজেক্ট এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের একটি বিশেষ শাখা। বাংলায় এর অর্থ হলো তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি। এমআইএস টার্মটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্য টার্মগুলো হচ্ছে, ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম,ডিসিশন সাপোর্ট সিস্টেম, এক্সপার্ট সিস্টেম,
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫বর্তমানে চাকরির অনলাইন সাক্ষাৎকারে আত্মবিশ্বাস ধরে রাখা অনেক প্রার্থীর জন্য চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়। তবে প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে কিছু এআই-চালিত টুলসের সাহায্যে এই চ্যালেঞ্জ সহজে মোকাবিলা করা সম্ভব। এই টুলগুলোর অন্যতম সুবিধা হলো...
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫