আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের সেকান্দারখালী গ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে ইটভাটায় মাটি নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বর্ষায় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এমএমএইচ ইটভাটার মালিক হানিফ মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা বাঁধের মাটি কেটে নিচ্ছেন। এ ছাড়া ভাটাসংলগ্ন কড়াইবনিয়া খাল বন্ধ ও কালভার্টের মুখ মাটি দিয়ে আটকে দেওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে রবি ফসল ও বোরো ধান আবাদ হুমকির মুখে রয়েছে।
জানা গেছে, আমতলী সদর ইউনিয়নের সেকান্দারখালী গ্রামের পাউবোর ৪৩/১-এ পোল্ডারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার হানিফ মিয়া গত বছর নভেম্বর মাসে এমএমএইচ নামের ইটভাটা নির্মাণ করেন। কাজের শুরুতেই ভাটাসংলগ্ন পাউবোর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটে ভাটায় তিনি নিয়ে যান। বাঁধের ঢাল থেকে ৮-১০ ফুট গভীর করে মাটি কাটায় বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।ওই বাঁধের ঢালের মাটি কাটায় বাঁধটি অত্যন্ত ঝুঁকিতে রয়েছে।
কৃষক শাহ আলম বলেন, কালভার্টের মুখ বন্ধ করে দেওয়ায় বোরো খেতে পানি ওঠাতে পারছি না। দ্রুত তিনি কালভার্টের মুখ খুলে দেওয়ার দাবি জানান।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, সেকান্দারখালী ৪৩/১ পোল্ডারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটে এমএমএইচ ইটভাটায় নেওয়া হয়েছে। বাঁধের ঢাল থেকে ৮-১০ ফুট গভীর করে মাটি কাটায় বাঁধ ভেঙে গেছে। কড়াইবুনিয়া খাল আটকে দেওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আমতলী-কলাপাড়া মহাসড়কের ওপরে নির্মিত এমএমএইচ ইটভাটাসংলগ্ন কালভার্টের মুখ বন্ধ করে মাটি রাখা হয়েছে। এতে ওই কালভার্ট দিয়ে এক ফোঁটা পানি চলাচল করছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ভাটার কয়েকজন শ্রমিক বলেন, ‘মালিকের নির্দেশে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটেছি। মাটি রাখায় কালভার্টের মুখ বন্ধ হয়ে গেছে।’
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘বাঁধের মাটি কাটতে আমরা নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু শ্রমিকেরা তা শুনেননি।’ অভিযুক্ত হানিফ মিয়ার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে সাংবাদিক পরিচয় জেনেই তিনি পরে কথা হবে বলে সংযোগ কেটে দেন।
বরগুনা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী (এসও) মো. আজিজুল ইসলাম সুজন বলেন, খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের সেকান্দারখালী গ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ কেটে ইটভাটায় মাটি নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বর্ষায় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশের শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এমএমএইচ ইটভাটার মালিক হানিফ মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা বাঁধের মাটি কেটে নিচ্ছেন। এ ছাড়া ভাটাসংলগ্ন কড়াইবনিয়া খাল বন্ধ ও কালভার্টের মুখ মাটি দিয়ে আটকে দেওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে রবি ফসল ও বোরো ধান আবাদ হুমকির মুখে রয়েছে।
জানা গেছে, আমতলী সদর ইউনিয়নের সেকান্দারখালী গ্রামের পাউবোর ৪৩/১-এ পোল্ডারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার হানিফ মিয়া গত বছর নভেম্বর মাসে এমএমএইচ নামের ইটভাটা নির্মাণ করেন। কাজের শুরুতেই ভাটাসংলগ্ন পাউবোর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটে ভাটায় তিনি নিয়ে যান। বাঁধের ঢাল থেকে ৮-১০ ফুট গভীর করে মাটি কাটায় বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে।ওই বাঁধের ঢালের মাটি কাটায় বাঁধটি অত্যন্ত ঝুঁকিতে রয়েছে।
কৃষক শাহ আলম বলেন, কালভার্টের মুখ বন্ধ করে দেওয়ায় বোরো খেতে পানি ওঠাতে পারছি না। দ্রুত তিনি কালভার্টের মুখ খুলে দেওয়ার দাবি জানান।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, সেকান্দারখালী ৪৩/১ পোল্ডারের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটে এমএমএইচ ইটভাটায় নেওয়া হয়েছে। বাঁধের ঢাল থেকে ৮-১০ ফুট গভীর করে মাটি কাটায় বাঁধ ভেঙে গেছে। কড়াইবুনিয়া খাল আটকে দেওয়ায় পানি চলাচল বন্ধ রয়েছে। আমতলী-কলাপাড়া মহাসড়কের ওপরে নির্মিত এমএমএইচ ইটভাটাসংলগ্ন কালভার্টের মুখ বন্ধ করে মাটি রাখা হয়েছে। এতে ওই কালভার্ট দিয়ে এক ফোঁটা পানি চলাচল করছে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ভাটার কয়েকজন শ্রমিক বলেন, ‘মালিকের নির্দেশে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের মাটি কেটেছি। মাটি রাখায় কালভার্টের মুখ বন্ধ হয়ে গেছে।’
স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘বাঁধের মাটি কাটতে আমরা নিষেধ করেছিলাম। কিন্তু শ্রমিকেরা তা শুনেননি।’ অভিযুক্ত হানিফ মিয়ার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে সাংবাদিক পরিচয় জেনেই তিনি পরে কথা হবে বলে সংযোগ কেটে দেন।
বরগুনা পাউবোর উপসহকারী প্রকৌশলী (এসও) মো. আজিজুল ইসলাম সুজন বলেন, খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।পজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৩ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৪ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫