নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও খুলনা প্রতিনিধি
মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় খুলনা থেকে আরও চার নারী চিকিৎসককে আটক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ নিয়ে ওই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ১২ জন চিকিৎসক আটক হলেন।
খুলনায় আটক চার চিকিৎসককে গত শুক্রবার ঢাকায় নিয়ে এসেছে সিআইডি। তাঁরা হলেন লুইস, নাদিয়া মেহেজাবিন তৃষা, মুত্তাহিন হাসান লামিয়া ও শর্মিষ্ঠা। তাঁদের মধ্যে চিকিৎসক শর্মিষ্ঠা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে রোগী দেখেন।
সিআইডির মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজাদ রহমান গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় আরও কয়েকজন চিকিৎসককে দুই জেলা থেকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাঁদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আটক চিকিৎসকদের বিষয়ে আজ সোমবার সিআইডি বিস্তারিত জানাবে।
সিআইডি আটক করলেও খুলনা বিএমএর সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম জানান, ওই চার চিকিৎসক নিখোঁজ রয়েছেন। সিআইডি তাঁদের আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি। তবে আটক চিকিৎসকদের পরিবার জানিয়েছে, সিআইডি তাঁদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আটক চিকিৎসক মুত্তাহিন হাসান লামিয়ার মা ফেরদৌসী আক্তার বলেন, সিআইডি চারজনকে আটকের বিষয়টি তাঁদের জানিয়েছে। চিকিৎসক নাদিয়া মেহেজাবিন তৃষার মায়ের মোবাইল ফোনে কল দিলে তুষার নামের একজন ধরেন। তিনি জানান, তিনি নাদিয়ার ভাই। খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাঁদের জানিয়েছেন, তাঁর বোনকে সিআইডি আটক করেছে।
এ ব্যাপারে খুলনা সদর থানার ওসি হাসান আল মামুন চিকিৎসকদের আটকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিআইডি বিস্তারিত জানাবে।
এই চারজনকে আটকের দিনই গত শুক্রবার খুলনার মেডিকেল ভর্তি কোচিং ‘থ্রি ডক্টরস’-এর উপদেষ্টা ডা. ইউনুস উজ্জামান খান তারিমকেও আটক করে সিআইডি। তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) খুলনা জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। প্রায় দেড় যুগ ধরে তিনি মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় খুলনা থেকে আরও চার নারী চিকিৎসককে আটক করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ নিয়ে ওই প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ১২ জন চিকিৎসক আটক হলেন।
খুলনায় আটক চার চিকিৎসককে গত শুক্রবার ঢাকায় নিয়ে এসেছে সিআইডি। তাঁরা হলেন লুইস, নাদিয়া মেহেজাবিন তৃষা, মুত্তাহিন হাসান লামিয়া ও শর্মিষ্ঠা। তাঁদের মধ্যে চিকিৎসক শর্মিষ্ঠা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে রোগী দেখেন।
সিআইডির মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজাদ রহমান গতকাল সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় আরও কয়েকজন চিকিৎসককে দুই জেলা থেকে আটক করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাঁদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আটক চিকিৎসকদের বিষয়ে আজ সোমবার সিআইডি বিস্তারিত জানাবে।
সিআইডি আটক করলেও খুলনা বিএমএর সভাপতি ডা. শেখ বাহারুল আলম জানান, ওই চার চিকিৎসক নিখোঁজ রয়েছেন। সিআইডি তাঁদের আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি। তবে আটক চিকিৎসকদের পরিবার জানিয়েছে, সিআইডি তাঁদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আটক চিকিৎসক মুত্তাহিন হাসান লামিয়ার মা ফেরদৌসী আক্তার বলেন, সিআইডি চারজনকে আটকের বিষয়টি তাঁদের জানিয়েছে। চিকিৎসক নাদিয়া মেহেজাবিন তৃষার মায়ের মোবাইল ফোনে কল দিলে তুষার নামের একজন ধরেন। তিনি জানান, তিনি নাদিয়ার ভাই। খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাঁদের জানিয়েছেন, তাঁর বোনকে সিআইডি আটক করেছে।
এ ব্যাপারে খুলনা সদর থানার ওসি হাসান আল মামুন চিকিৎসকদের আটকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে চাননি। তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিআইডি বিস্তারিত জানাবে।
এই চারজনকে আটকের দিনই গত শুক্রবার খুলনার মেডিকেল ভর্তি কোচিং ‘থ্রি ডক্টরস’-এর উপদেষ্টা ডা. ইউনুস উজ্জামান খান তারিমকেও আটক করে সিআইডি। তিনি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) খুলনা জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। প্রায় দেড় যুগ ধরে তিনি মেডিকেল ভর্তি কোচিংয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৩ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৪ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫