নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নুর পরশ হত্যাকাণ্ডের এক মাস আজ। তবে এক মাসেও হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। ফারদিনের সর্বশেষ অবস্থান নিশ্চিত হলেও তদন্ত সংস্থা তাঁর মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি।
ফারদিন সর্বশেষ রাত ২টা ৩৫ মিনিটে নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকায় শীতলক্ষ্যার তীরে ছিলেন। এরপর রাত ২টা ৫৩ মিনিটের মধ্যে তাঁর সব ডিভাইস বন্ধ হয়ে যায়। এই ২৮ মিনিটে তাঁর সঙ্গে কী ঘটেছিল, তা জানার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে ডিবি। ডিবি হত্যা মামলায় কোনো কূলকিনার না করতে পেরে আরও কিছু সময়ক্ষেপণ করে আদালতে মামলার একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে পারে। অপরদিকে পরিবার এখনো ডিবির তদন্তে আস্থা রাখার কথা জানিয়েছে। তারা পুলিশের তদন্তের দিকে তাকিয়ে আছে।
ফারদিন হত্যা মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট ডিবির একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, ফারদিন ঘটনার দিন অস্বাভাবিক চলাফেরা করেছেন রাজধানীতে। তিনি দুই-এক বছরে কেরানীগঞ্জে যাননি, অথচ ঘটনার দিন তিনি কেরানীগঞ্জ গিয়েছিলেন। এরপর ফের ঢাকায় আসেন। গুলিস্তান পাতাল মার্কেট থেকে তিনি হেঁটে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা যান। সেখান থেকে হেঁটে টেম্পোস্ট্যান্ড। এরপর লেগুনায় চড়ে সুলতানা কামাল সেতু পার হয়ে বিশ্বরোড নামেন। ডিবির ওই সূত্রটি আরও জানায়, বিভিন্ন দিক তদন্ত শেষে কোনো কূলকিনার করতে না পারলে এই মামলার বিষয়ে আদালতে একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হতে পারে। মামলার বাদী তারপর নারাজি দিলে হয়তো অন্য কোনো তদন্ত সংস্থা মামলাটি তদন্ত করতে পারে।
ফারদিনের বাবা নুর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ চেষ্টা করছে, আমি তাদের তদন্তে আস্থা রাখতে চাই। আমারও জানার বিষয়, ফারদিন সেদিন রাতে কেন এত জায়গা ঘুরছিল। তারাবো কেন গেল? সেখানে গিয়ে তার কী হলো? আমরাও তা জানতে চাই।’
ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তদন্ত করছি, এখনো কোনো অগ্রগতি নেই। অগ্রগতি হলে জানাব।’
ফারদিন হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বুয়েট শিক্ষার্থী ফারদিন নুর পরশ হত্যাকাণ্ডের এক মাস আজ। তবে এক মাসেও হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। ফারদিনের সর্বশেষ অবস্থান নিশ্চিত হলেও তদন্ত সংস্থা তাঁর মৃত্যু কীভাবে হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি।
ফারদিন সর্বশেষ রাত ২টা ৩৫ মিনিটে নারায়ণগঞ্জের তারাবো এলাকায় শীতলক্ষ্যার তীরে ছিলেন। এরপর রাত ২টা ৫৩ মিনিটের মধ্যে তাঁর সব ডিভাইস বন্ধ হয়ে যায়। এই ২৮ মিনিটে তাঁর সঙ্গে কী ঘটেছিল, তা জানার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে ডিবি। ডিবি হত্যা মামলায় কোনো কূলকিনার না করতে পেরে আরও কিছু সময়ক্ষেপণ করে আদালতে মামলার একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে পারে। অপরদিকে পরিবার এখনো ডিবির তদন্তে আস্থা রাখার কথা জানিয়েছে। তারা পুলিশের তদন্তের দিকে তাকিয়ে আছে।
ফারদিন হত্যা মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট ডিবির একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, ফারদিন ঘটনার দিন অস্বাভাবিক চলাফেরা করেছেন রাজধানীতে। তিনি দুই-এক বছরে কেরানীগঞ্জে যাননি, অথচ ঘটনার দিন তিনি কেরানীগঞ্জ গিয়েছিলেন। এরপর ফের ঢাকায় আসেন। গুলিস্তান পাতাল মার্কেট থেকে তিনি হেঁটে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা যান। সেখান থেকে হেঁটে টেম্পোস্ট্যান্ড। এরপর লেগুনায় চড়ে সুলতানা কামাল সেতু পার হয়ে বিশ্বরোড নামেন। ডিবির ওই সূত্রটি আরও জানায়, বিভিন্ন দিক তদন্ত শেষে কোনো কূলকিনার করতে না পারলে এই মামলার বিষয়ে আদালতে একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হতে পারে। মামলার বাদী তারপর নারাজি দিলে হয়তো অন্য কোনো তদন্ত সংস্থা মামলাটি তদন্ত করতে পারে।
ফারদিনের বাবা নুর উদ্দীন রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ চেষ্টা করছে, আমি তাদের তদন্তে আস্থা রাখতে চাই। আমারও জানার বিষয়, ফারদিন সেদিন রাতে কেন এত জায়গা ঘুরছিল। তারাবো কেন গেল? সেখানে গিয়ে তার কী হলো? আমরাও তা জানতে চাই।’
ডিবির মতিঝিল বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রাজীব আল মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা তদন্ত করছি, এখনো কোনো অগ্রগতি নেই। অগ্রগতি হলে জানাব।’
ফারদিন হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে