হুমায়ুন মাসুদ, চট্টগ্রাম
উচ্ছেদ করা জায়গা পুনর্দখল রোধে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ মাঠে নামাচ্ছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। শুধু উচ্ছেদ করা জায়গা না, পুরো শহর ঘুরে ঘুরে কোথাও সড়ক ও ফুটপাত দখল হয়েছে কি না, তা চিহ্নিত করে প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তাকে রিপোর্ট করবেন বিশেষ দলের সদস্যরা। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে এসব জায়গা দখলমুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোবারক আলী।
আজকের পত্রিকাকে মোবারক আলী বলেন, সড়ক ও ফুটপাত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সকালে অভিযান পরিচালনার পর বিকেলে আবার সেই জায়গায় অবৈধ স্থাপনা বসানো হয়। একবার অভিযান পরিচালনার পর যাতে আবার ওই জায়গায় অবৈধ স্থাপনা বসাতে না পারে, সে জন্যই ২০ সদস্যের এ স্ট্রাইকিং ফোর্স বা বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে।
মোবারক আলী বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যদের জন্য ১৮ ধরনের বিশেষ সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব সরঞ্জাম সরবরাহ করার পর আগামী সপ্তাহ থেকে তাঁরা মাঠে নামবেন। তাঁরা উচ্ছেদ কাজেও সহায়তা করবেন।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, সম্প্রতি ফুটপাত ও রাস্তায় কোনো অবৈধ দখলদার থাকতে পারবে না বলে ঘোষণা দেন সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘দখলদার যত শক্তিশালীই হোক, আমরা উচ্ছেদ করব এবং পুনরায় যাতে দখল না হয়, সেটাও নিশ্চিত করব।’ তার এ ঘোষণার পর উচ্ছেদ করা জায়গা পুনর্দখল রোধে স্ট্রাইকিং ফোর্স গঠন করা হয়।
সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা আবুল হাশেমকে প্রধান করে ২০ সদস্যের একটি স্ট্রাইকিং ফোর্স গঠন করা হয়েছে। পরিচ্ছন্নতা বিভাগের যাঁরা বয়সে তরুণ এবং সুঠাম দেহের অধিকারী, তাঁদের এ কমিটিতে রাখা হয়েছে। তাঁদের থাকবে ১৮ ধরনের আলাদা নিরাপত্তা সরঞ্জাম এবং উচ্ছেদ অভিযানে ব্যবহারের জন্য বিশেষ উপকরণ। বর্তমানে তাঁদের পোশাক ডিজাইনের কাজ চলছে। এসব নিরাপত্তা সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হলেই স্ট্রাইকিং ফোর্স মাঠে নামবে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্ট্রাইকিং ফোর্সের প্রধান মুহাম্মদ আবুল হাশেম বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্সের ২০ সদস্যকে পদায়ন করে ইতিমধ্যে অফিস আদেশও হয়েছে। তাঁদের জন্য সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হচ্ছে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে তাঁরা মাঠে নামবেন।
মুহাম্মদ আবুল হাশেম আরও বলেন, ‘উচ্ছেদ করার পর ফুটপাত ও রাস্তার জায়গা চিহ্নিত করে দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে যাতে দখলদারেরা চিহ্নিত স্থানে কোনো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে না পারে, স্ট্রাইকিং ফোর্স উচ্ছেদ করা জায়গা সব সময় মনিটরিং করবে। উচ্ছেদ করা জায়গায় কেউ আবারও স্থাপনা নির্মাণ করলে তারা সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাবে। উচ্ছেদকৃত জায়গা মনিটরিংয়ের পাশাপাশি তারা পুরো শহর ঘুরে ঘুরে কোথাও সড়ক এবং ফুটপাত দখল হয়েছে কি না, তা চিহ্নিত করে প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তাকে রিপোর্ট করবে। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে সেগুলো অপসারণ করা হবে।
উচ্ছেদ করা জায়গা পুনর্দখল রোধে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ মাঠে নামাচ্ছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। শুধু উচ্ছেদ করা জায়গা না, পুরো শহর ঘুরে ঘুরে কোথাও সড়ক ও ফুটপাত দখল হয়েছে কি না, তা চিহ্নিত করে প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তাকে রিপোর্ট করবেন বিশেষ দলের সদস্যরা। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে এসব জায়গা দখলমুক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মোবারক আলী।
আজকের পত্রিকাকে মোবারক আলী বলেন, সড়ক ও ফুটপাত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় সকালে অভিযান পরিচালনার পর বিকেলে আবার সেই জায়গায় অবৈধ স্থাপনা বসানো হয়। একবার অভিযান পরিচালনার পর যাতে আবার ওই জায়গায় অবৈধ স্থাপনা বসাতে না পারে, সে জন্যই ২০ সদস্যের এ স্ট্রাইকিং ফোর্স বা বিশেষ দল গঠন করা হয়েছে।
মোবারক আলী বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্সের সদস্যদের জন্য ১৮ ধরনের বিশেষ সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হচ্ছে। এসব সরঞ্জাম সরবরাহ করার পর আগামী সপ্তাহ থেকে তাঁরা মাঠে নামবেন। তাঁরা উচ্ছেদ কাজেও সহায়তা করবেন।
সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, সম্প্রতি ফুটপাত ও রাস্তায় কোনো অবৈধ দখলদার থাকতে পারবে না বলে ঘোষণা দেন সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘দখলদার যত শক্তিশালীই হোক, আমরা উচ্ছেদ করব এবং পুনরায় যাতে দখল না হয়, সেটাও নিশ্চিত করব।’ তার এ ঘোষণার পর উচ্ছেদ করা জায়গা পুনর্দখল রোধে স্ট্রাইকিং ফোর্স গঠন করা হয়।
সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা আবুল হাশেমকে প্রধান করে ২০ সদস্যের একটি স্ট্রাইকিং ফোর্স গঠন করা হয়েছে। পরিচ্ছন্নতা বিভাগের যাঁরা বয়সে তরুণ এবং সুঠাম দেহের অধিকারী, তাঁদের এ কমিটিতে রাখা হয়েছে। তাঁদের থাকবে ১৮ ধরনের আলাদা নিরাপত্তা সরঞ্জাম এবং উচ্ছেদ অভিযানে ব্যবহারের জন্য বিশেষ উপকরণ। বর্তমানে তাঁদের পোশাক ডিজাইনের কাজ চলছে। এসব নিরাপত্তা সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হলেই স্ট্রাইকিং ফোর্স মাঠে নামবে।
এ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্ট্রাইকিং ফোর্সের প্রধান মুহাম্মদ আবুল হাশেম বলেন, স্ট্রাইকিং ফোর্সের ২০ সদস্যকে পদায়ন করে ইতিমধ্যে অফিস আদেশও হয়েছে। তাঁদের জন্য সরঞ্জাম সংগ্রহ করা হচ্ছে। সপ্তাহখানেকের মধ্যে তাঁরা মাঠে নামবেন।
মুহাম্মদ আবুল হাশেম আরও বলেন, ‘উচ্ছেদ করার পর ফুটপাত ও রাস্তার জায়গা চিহ্নিত করে দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে যাতে দখলদারেরা চিহ্নিত স্থানে কোনো অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করতে না পারে, স্ট্রাইকিং ফোর্স উচ্ছেদ করা জায়গা সব সময় মনিটরিং করবে। উচ্ছেদ করা জায়গায় কেউ আবারও স্থাপনা নির্মাণ করলে তারা সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাবে। উচ্ছেদকৃত জায়গা মনিটরিংয়ের পাশাপাশি তারা পুরো শহর ঘুরে ঘুরে কোথাও সড়ক এবং ফুটপাত দখল হয়েছে কি না, তা চিহ্নিত করে প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তাকে রিপোর্ট করবে। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে সেগুলো অপসারণ করা হবে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪