কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
পিত্তথলির পাথর অপসারণে অস্ত্রোপচারের সময় সুফিয়া খাতুন (২৫) নামের এক নারীর পেটের রগ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের চিকিৎসক কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে। খাইরুজ্জামান মমেক হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক।
ঘটনার পর ওই ভুক্তভোগীর স্বামী মো. সিদ্দিক মিয়া গত শনিবার ময়মনসিংহ সিভিল সার্জনের কাছে ডাকযোগে একটি লিখিত অভিযোগপত্র পাঠিয়েছেন। এর অনুলিপি দেওয়া হয় স্থানীয় সংসদ সদস্য, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পরিচালক (প্রশাসন), নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক ও ময়মনসিংহের সিভিল সার্জনের কাছে। ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম জানান, এ ধরনের অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লেংগুরা ইউনিয়নের উদাপাড়া গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া খাতুন তিন মাস আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ময়মনসিংহে এভারকেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স নামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীকে দেখান। ডাক্তার আলট্রাসনোগ্রাম করার কথা বলেন। রিপোর্ট দেখে তিনি দ্রুত অস্ত্রোপচার করাতে বলেন।
পরে ওইদিনই ভুক্তভোগীর স্বামী সিদ্দিক মিয়া ‘এভারকেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সে এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর মাধ্যমে সুফিয়ার অস্ত্রোপচার করান। তিন দিন পর সিদ্দিক মিয়া স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে চলে আসেন। পরে সুফিয়ার অবস্থার অবনতি হলে আবারও নিয়ে যাওয়া হয় এভারকেয়ারে। সেখানে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরী কৃমির কথা বলে কিছু ওষুধ লিখে দেন। বাড়িতে এসে কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পর উন্নতি না হওয়ায় পরবর্তী সময়ে ময়মনসিংহে ডা. ফখরুজ্জামান ও ডা. মো. শফিকুল ইসলামের কাছে যান।
তাঁরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সুফিয়াকে দ্রুত ঢাকায় বারডেম হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দেন। বারডেমে চিকিৎসার পর পুনরায় অস্ত্রোপচারের সময় ধরা পড়ে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরী অস্ত্রোপচারের সময় সুফিয়ার রগ কেটে ফেলেন। এ বিষয়ে জানতে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর মোবাইল ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম বলেন, তিনি এখনো অভিযোগের কপি পাননি। অভিযোগ পেলে প্রয়াজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পিত্তথলির পাথর অপসারণে অস্ত্রোপচারের সময় সুফিয়া খাতুন (২৫) নামের এক নারীর পেটের রগ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের চিকিৎসক কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে। খাইরুজ্জামান মমেক হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক।
ঘটনার পর ওই ভুক্তভোগীর স্বামী মো. সিদ্দিক মিয়া গত শনিবার ময়মনসিংহ সিভিল সার্জনের কাছে ডাকযোগে একটি লিখিত অভিযোগপত্র পাঠিয়েছেন। এর অনুলিপি দেওয়া হয় স্থানীয় সংসদ সদস্য, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পরিচালক (প্রশাসন), নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক ও ময়মনসিংহের সিভিল সার্জনের কাছে। ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম জানান, এ ধরনের অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লেংগুরা ইউনিয়নের উদাপাড়া গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া খাতুন তিন মাস আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ময়মনসিংহে এভারকেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স নামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীকে দেখান। ডাক্তার আলট্রাসনোগ্রাম করার কথা বলেন। রিপোর্ট দেখে তিনি দ্রুত অস্ত্রোপচার করাতে বলেন।
পরে ওইদিনই ভুক্তভোগীর স্বামী সিদ্দিক মিয়া ‘এভারকেয়ার হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সে এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর মাধ্যমে সুফিয়ার অস্ত্রোপচার করান। তিন দিন পর সিদ্দিক মিয়া স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে চলে আসেন। পরে সুফিয়ার অবস্থার অবনতি হলে আবারও নিয়ে যাওয়া হয় এভারকেয়ারে। সেখানে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরী কৃমির কথা বলে কিছু ওষুধ লিখে দেন। বাড়িতে এসে কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পর উন্নতি না হওয়ায় পরবর্তী সময়ে ময়মনসিংহে ডা. ফখরুজ্জামান ও ডা. মো. শফিকুল ইসলামের কাছে যান।
তাঁরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সুফিয়াকে দ্রুত ঢাকায় বারডেম হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দেন। বারডেমে চিকিৎসার পর পুনরায় অস্ত্রোপচারের সময় ধরা পড়ে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরী অস্ত্রোপচারের সময় সুফিয়ার রগ কেটে ফেলেন। এ বিষয়ে জানতে ডা. এ কে এম খাইরুজ্জামান চৌধুরীর মোবাইল ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন নজরুল ইসলাম বলেন, তিনি এখনো অভিযোগের কপি পাননি। অভিযোগ পেলে প্রয়াজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ ঘণ্টা আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫