শ্রীনগর (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার কেয়টখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের জমি দখল করে দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসংলগ্ন ষোলঘর ইউনিয়নের কেয়টখালী এলাকায় স্থানীয় শাহজালাল নামের এক ব্যক্তি ওই দোকান নির্মাণ করছেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যালয়ের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১ একর ৯২ শতাংশ, যার পুরোনো ভবন আরএস ১৭০২ ও ১৭০৩ খতিয়ানের ওপর অবস্থিত। বর্তমান বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও শ্রেণিকক্ষ আরএস ১৭১১ দাগের ১ একর ৩৫ শতাংশ জায়গার ওপর অবস্থিত। করোনায় বন্ধ থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিদ্যালয়ের জমি দখল করে শুরুতে রাস্তা নির্মাণ করা হয়।
সরেজমিন দেখা যায়, বিদ্যালয়ের শৌচাগার ও সুয়ারেজ ট্যাংক ঘেঁষে বালু দিয়ে একটি রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। রাস্তার পাশ ঘেঁষে একটি পাটাতন করা টিনশেড দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুমা কাজল বলেন, ‘করোনাকালে বন্ধ থাকায় বিদ্যালয়ের জমিতে কে বা কারা রাস্তা নির্মাণ করেছে তা আমি জানি না। তবে বর্তমানে সেই রাস্তা ঘেঁষে আবার দোকান তৈরি করা হচ্ছে। তারা আমাদের থেকে কোনো অনুমতিও নেয়নি।’
বিদ্যালয়ের সহসভাপতি এম এ খালেক বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করে দোকান নির্মাণ করছে। আমরা নিষেধ করার পরেও তারা শুনছে না। আমি এই বিষয়টি ষোলঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে জানিয়েছি।’
দোকানের মালিক শাহজালালের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জমির মালিক জাকির সাহেব। আপনি তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘বিদ্যালয়টি দোকানের মালিকের দাবি এ জমি তাঁদের। দু-এক দিনের মধ্যে ফের পরিমাপ করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণব কুমার ঘোষ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাকে চেয়ারম্যান সাহেব জানিয়েছেন। বিদ্যালয় থেকে লিখিত অভিযোগ করলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার কেয়টখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের জমি দখল করে দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসংলগ্ন ষোলঘর ইউনিয়নের কেয়টখালী এলাকায় স্থানীয় শাহজালাল নামের এক ব্যক্তি ওই দোকান নির্মাণ করছেন বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিদ্যালয়ের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১ একর ৯২ শতাংশ, যার পুরোনো ভবন আরএস ১৭০২ ও ১৭০৩ খতিয়ানের ওপর অবস্থিত। বর্তমান বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও শ্রেণিকক্ষ আরএস ১৭১১ দাগের ১ একর ৩৫ শতাংশ জায়গার ওপর অবস্থিত। করোনায় বন্ধ থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিদ্যালয়ের জমি দখল করে শুরুতে রাস্তা নির্মাণ করা হয়।
সরেজমিন দেখা যায়, বিদ্যালয়ের শৌচাগার ও সুয়ারেজ ট্যাংক ঘেঁষে বালু দিয়ে একটি রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। রাস্তার পাশ ঘেঁষে একটি পাটাতন করা টিনশেড দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুমা কাজল বলেন, ‘করোনাকালে বন্ধ থাকায় বিদ্যালয়ের জমিতে কে বা কারা রাস্তা নির্মাণ করেছে তা আমি জানি না। তবে বর্তমানে সেই রাস্তা ঘেঁষে আবার দোকান তৈরি করা হচ্ছে। তারা আমাদের থেকে কোনো অনুমতিও নেয়নি।’
বিদ্যালয়ের সহসভাপতি এম এ খালেক বলেন, ‘আমাদের বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করে দোকান নির্মাণ করছে। আমরা নিষেধ করার পরেও তারা শুনছে না। আমি এই বিষয়টি ষোলঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে জানিয়েছি।’
দোকানের মালিক শাহজালালের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জমির মালিক জাকির সাহেব। আপনি তাঁর সঙ্গে কথা বলেন।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল মতিন বলেন, ‘বিদ্যালয়টি দোকানের মালিকের দাবি এ জমি তাঁদের। দু-এক দিনের মধ্যে ফের পরিমাপ করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণব কুমার ঘোষ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাকে চেয়ারম্যান সাহেব জানিয়েছেন। বিদ্যালয় থেকে লিখিত অভিযোগ করলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫