সাইফুল মাসুম, ঢাকা
মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।
মৌচাক থেকে কাকরাইল মোড় পর্যন্ত হেঁটে যেতে সময় লাগে প্রায় ১০ মিনিট। কিন্তু যানজটের কারণে একই পথ রিকশায় কিংবা বাসে পাড়ি দিতে লাগে আধা ঘণ্টা। যেখানে গাড়িতে করে দ্রুত পৌঁছানোর কথা, সেখানে সময় লাগছে তিন গুনেরও বেশি। অফিস শুরু আর শেষ হওয়ার পর রাস্তায় গাড়ির চাপ বাড়লে গন্তব্যে পৌঁছাতে সময় আরও বেশি লাগছে। এমনিতেই সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবসহ নানা কারণে যানজট নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী হয়ে পড়েছে। তার ওপর রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে পার্ক করা হচ্ছে গাড়ি। এতে নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে নগরবাসীকে।
মৌচাক-কাকরাইল সড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, রাস্তার অর্ধেকেরও বেশি জায়গাজুড়ে অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখা হয়েছে। মৌচাকে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির অফিস থেকে এসএ পরিবহনের প্রধান কার্যালয় পর্যন্ত অবৈধ পার্কিংয়ের তালিকায় রয়েছে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজি। গাড়িচালকদের অভিযোগ, বিপণিবিতানগুলোতে পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় তাঁরা রাস্তায় গাড়ি রাখতে বাধ্য হচ্ছেন।
শান্তিনগর এলাকায় পার্কিংয়ে রাখা একটি ট্রাকের চালক মহসিন মিয়া বলেন, ‘পাশের মার্কেটে মালামাল রাখতে গাড়ি থামিয়ে রাখছি। মার্কেটে তো আর পার্কিংয়ের জায়গা নাই। থাকলে তো আর আমি এইখানে গাড়ি রাখতাম না।’
মতিঝিল, কারওয়ান বাজার, নিউমার্কেট, মগবাজার, মৌচাক, কাকরাইল, পল্টন, সচিবালয়, গুলশান, ধানমন্ডি ও বনানী এলাকার প্রায় সব রাস্তাতেই অবৈধভাবে গাড়ি পার্ক করতে দেখা গেছে। বুয়েটের অ্যাকসিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, ঢাকায় ৩০ শতাংশ যানজটের জন্য দায়ী অবৈধ পার্কিং।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পার্কিং নৈরাজ্য বন্ধ করতে নগরীর প্রতিটি ভবন নির্মাণকালে গাড়ি পার্কিংয়ের পর্যাপ্ত জায়গা রাখা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সিটি করপোরেশন ও রাজউকসহ সংশ্লিষ্টদের নজরদারি আরও বাড়াতে হবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ‘অবৈধ পার্কিংয়ের বিষয়ে আমরা সব সময় নিরুৎসাহিত করি। এমনকি প্রধান সড়কগুলোতে জরিমানাও করে থাকি।’ এদিকে নগরবিদেরা বলছেন, সুষ্ঠু পরিকল্পনা গ্রহণ না করলে অবৈধ পার্কিং বন্ধ করা কঠিন হবে। কারণ, নগরীতে চাহিদা অনুযায়ী পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোনো ভবন নির্মাণ করলে সেটাতে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ভবন কমার্শিয়াল হলে, পার্কিংয়ের জায়গাও বেশি থাকতে হবে। অথচ নগরীর বিভিন্ন মার্কেটে পার্কিংয়ের জায়গা দখল করে বসানো হচ্ছে দোকানপাট। আবার কোনো কোনো মার্কেটে পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গাই রাখা হয়নি।
ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, শহরে অনেক বড় রাস্তা রয়েছে, কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের কারণে তার ব্যবহার ৩০ শতাংশের বেশি হচ্ছে না। যানজট কমাতে ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে হবে।
পার্কিং নৈরাজ্য কমাতে অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশন (ডিসিসি) ২০০৭ সালে মহাপরিকল্পনা হাতে নেয়। ওই সময় ডিসিসির আরবান প্ল্যানিং বিভাগ একটি খসড়াও তৈরি করে। রাজধানীর পার্কিং স্পটগুলোতে কী পরিমাণ গাড়ি পার্কিং করা যায়, তা-ও নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় নির্ধারিত স্থানেই হবে গাড়ি পার্কিং। দিতে হবে টোল। টোল আদায় কর্মীদের অনুমতি ছাড়া রাস্তার পাশে কেউ গাড়ি পার্কিং করতে পারবে না। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই মহাপরিকল্পনা গত ১৫ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি।
বর্তমানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে ৩১টি। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) একটি স্থায়ী ও ২২টি অস্থায়ী পার্কিং জোন রয়েছে। তবে সেগুলোর বেশির ভাগই কোনো না কোনো রাস্তার জায়গা দখল করে করা হয়েছে।
ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা বলেন, ‘ডিএনসিসিতে সফটওয়্যার কন্ট্রোল স্মার্ট পার্কিংয়ের জন্য ইতিমধ্যেই গুলশানে পাইলটিং শুরু করেছি। আশা করি, পার্কিং জটিলতা কমে আসবে।’
ডিএসসিসির নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফরিদ আহম্মদ বলেন, ‘ওসমানী উদ্যানে বড় পরিসরে পার্কিং জোন তৈরি করব। এখানে আড়াই হাজার গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। আগামী অর্থবছরে এটা বাস্তবায়ন করতে পারব।’
পার্কিংয়ের অব্যবস্থাপনা নিয়ে জানতে চাইলে বুয়েটের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, প্রতিটি ভবনে পার্কিং জোনের বাইরে ড্রপ জোনও রাখা উচিত। যাতে যাত্রীদের ওঠানামায় অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত না হয়। আন্ডারগ্রাউন্ডের পার্কিং স্পেসের কমার্শিয়াল ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। আপাতত যতটুকু সাধ্য রয়েছে, তার সবটুকু কাজে লাগাতে পারলেও সমস্যা কমবে। কমে যাবে যানজটের ভোগান্তিও।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে