আজকের পত্রিকা ডেস্ক
জিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুর, খাজাক এবং অন্য সংখ্যালঘু নাগরিকদের ওপর চীন ‘গণহত্যা’ চালিয়েছে এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে বলে রায় দিয়েছেন ‘দ্য উইঘুর ট্রাইব্যুনাল’ নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি বেসরকারি ট্রাইব্যুনাল। ব্রিটিশ আইনজীবী স্যার জিওফ্রে নাইসকে প্রধান করে গঠিত ট্রাইব্যুনালটি গত বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন। তবে এই রায়কে ‘ভাঁড়দের রাজনৈতিক প্রহসন’ এবং আন্তর্জাতিক মহলকে বিভ্রান্ত করতে চীনবিরোধীদের ‘অপতৎপরতা’ বলে মন্তব্য করেছে চীন।
ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়, ‘দীর্ঘ শুনানিতে যেসব তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চীনের (পিআরসি) বর্তমান প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তা ও চাইনিজ কমিউনিস্ট পার্টিকে জিনজিয়াংয়ে কয়েক বছরে যেসব কর্মকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী করা যায়।’
শুনানির সভাপতি স্যার জিওফ্রে রায় প্রকাশের দিন বলেন, ‘উইঘুর এবং অন্য সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমিয়ে তাদের সংস্কৃতি ধ্বংস করে চীনের মূলধারায় যুক্ত করতে চীন পরিকল্পিতভাবে সুনির্দিষ্ট নীতি বাস্তবায়ন করছে।’
তবে জিনজিয়াংয়ে ‘গণহত্যার সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণ’ পাওয়া যায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ এবং বন্ধ্যা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গণহত্যার উদ্দেশ্যেই এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলা যায়।
মিউনিখভিত্তিক ‘দ্য ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেস’-এর আহ্বানে ২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ‘দ্য উইঘুর ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করেন স্যার জিওফ্রে নাইস। চলতি বছরের জুন ও সেপ্টেম্বরে ৭০ জনের বেশি প্রত্যক্ষদর্শী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী দেন, যাঁদের অনেকে একসময় জিনজিয়াংয়ের বন্দীশিবিরে ছিলেন।
বৃহস্পতিবারের রায়কে ঐতিহাসিক মন্তব্য করে ডব্লিউইউসির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডলকুন ইসা বলেন, ‘এ রায়ের পর আন্তর্জাতিক মহলের চুপ করে থাকার আর কোনো যুক্তি নেই।’ ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা কনভেনশনে যেসব দেশ সই করেছে, উইঘুর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে আইনগতভাবে তারা বাধ্য বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কিন্তু উইঘুরে চীনের গণহত্যা বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে মতবিরোধ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সরকার উইঘুরদের ওপর গণহত্যা হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, লিথুনিয়ার সংসদও একই ধরনের প্রস্তাব পাস করেছে। কিন্তু গণহত্যা ‘সুনির্দিষ্ট বিষয়’ হওয়ায় একে গণহত্যা বলে স্বীকৃতি দেয়নি ব্রিটিশ সরকার।
অন্যদিকে যে ট্রাইব্যুনালটি রায় দিয়েছেন, চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা আন্তর্জাতিক মহলের জন্য বাধ্যতামূলক কোনো কিছু করার এখতিয়ার সেটির নেই। তবে এ রায় জিনজিয়াংয়ে যা সংঘটিত হচ্ছে, তার পক্ষে মতামত গঠনে সাহায্য করবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জিনজিয়াং প্রদেশের উইঘুর, খাজাক এবং অন্য সংখ্যালঘু নাগরিকদের ওপর চীন ‘গণহত্যা’ চালিয়েছে এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে বলে রায় দিয়েছেন ‘দ্য উইঘুর ট্রাইব্যুনাল’ নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি বেসরকারি ট্রাইব্যুনাল। ব্রিটিশ আইনজীবী স্যার জিওফ্রে নাইসকে প্রধান করে গঠিত ট্রাইব্যুনালটি গত বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন। তবে এই রায়কে ‘ভাঁড়দের রাজনৈতিক প্রহসন’ এবং আন্তর্জাতিক মহলকে বিভ্রান্ত করতে চীনবিরোধীদের ‘অপতৎপরতা’ বলে মন্তব্য করেছে চীন।
ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়, ‘দীর্ঘ শুনানিতে যেসব তথ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চীনের (পিআরসি) বর্তমান প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তা ও চাইনিজ কমিউনিস্ট পার্টিকে জিনজিয়াংয়ে কয়েক বছরে যেসব কর্মকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী করা যায়।’
শুনানির সভাপতি স্যার জিওফ্রে রায় প্রকাশের দিন বলেন, ‘উইঘুর এবং অন্য সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমিয়ে তাদের সংস্কৃতি ধ্বংস করে চীনের মূলধারায় যুক্ত করতে চীন পরিকল্পিতভাবে সুনির্দিষ্ট নীতি বাস্তবায়ন করছে।’
তবে জিনজিয়াংয়ে ‘গণহত্যার সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণ’ পাওয়া যায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ এবং বন্ধ্যা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গণহত্যার উদ্দেশ্যেই এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলা যায়।
মিউনিখভিত্তিক ‘দ্য ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেস’-এর আহ্বানে ২০২০ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ‘দ্য উইঘুর ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করেন স্যার জিওফ্রে নাইস। চলতি বছরের জুন ও সেপ্টেম্বরে ৭০ জনের বেশি প্রত্যক্ষদর্শী ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী দেন, যাঁদের অনেকে একসময় জিনজিয়াংয়ের বন্দীশিবিরে ছিলেন।
বৃহস্পতিবারের রায়কে ঐতিহাসিক মন্তব্য করে ডব্লিউইউসির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডলকুন ইসা বলেন, ‘এ রায়ের পর আন্তর্জাতিক মহলের চুপ করে থাকার আর কোনো যুক্তি নেই।’ ১৯৪৮ সালের জাতিসংঘের গণহত্যা কনভেনশনে যেসব দেশ সই করেছে, উইঘুর বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে আইনগতভাবে তারা বাধ্য বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কিন্তু উইঘুরে চীনের গণহত্যা বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে মতবিরোধ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র সরকার উইঘুরদের ওপর গণহত্যা হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, নেদারল্যান্ডস, লিথুনিয়ার সংসদও একই ধরনের প্রস্তাব পাস করেছে। কিন্তু গণহত্যা ‘সুনির্দিষ্ট বিষয়’ হওয়ায় একে গণহত্যা বলে স্বীকৃতি দেয়নি ব্রিটিশ সরকার।
অন্যদিকে যে ট্রাইব্যুনালটি রায় দিয়েছেন, চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা আন্তর্জাতিক মহলের জন্য বাধ্যতামূলক কোনো কিছু করার এখতিয়ার সেটির নেই। তবে এ রায় জিনজিয়াংয়ে যা সংঘটিত হচ্ছে, তার পক্ষে মতামত গঠনে সাহায্য করবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪