টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে সিদ্দিক আহম্মদের দুই হাতের কবজি কেটে নিয়ে উল্লাস করার মামলায় আসামি শামসুল হক ওরফে বদা ফলাকে (৩৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে শামসুল জানান, সিদ্দিকের দুই হাত কেটেছিল আটজনের একটি দল। তিনি ওই সময় সিদ্দিকের প্যান্ট, শার্ট টেনে চেপে ধরেছিলেন। আর সিদ্দিকের খালাতো ভাই নুর আলম দুই হাতের কবজি কাটেন। পরে তাঁরা প্রতিপক্ষ এনামের ভাবির কাছে হাত দুটো নিয়ে যান।
গত শুক্রবার দিবাগত রাতে গ্রেপ্তারের পর শামসুল হক এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন বলে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম জানান। এর আগে সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়ার নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে একটি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও একটি গুলিসহ গ্রেপ্তার করা হয়। কবজি কটার ঘটনার ছয় দিনে এই কোনো আসামি গ্রেপ্তার হলো।
গ্রেপ্তার শামসুল হক থানা-পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে খুন, মাদক ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। ওসি আব্দুল হালিম জানান, শাসমুল হকের ঘরের শয়ন কক্ষের তোশকের নিচ থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও অস্ত্র আইনের একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। সর্বশেষ অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় শামসুল হকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। গতকাল আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
আব্দুল হালিম আরও জানান, গত ২৬ নভেম্বর টেকনাফ সদর ইউনিয়নে নাজিরপাড়া এলাকায় সিদ্দিক আহম্মদ নামের এক ব্যক্তির দুই কবজি কেটে নিয়ে প্রকাশ্যে উল্লাস করে প্রতিপক্ষ। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এই ঘটনা ঘটে। ওই মামলা শামসুল হক এজাহার নামীয় ৫ নম্বর আসামি।
ঘটনার পর সিদ্দিকের পরিবার জানায়, স্থানীয় ইউপি সদস্য এনামুল হক, চাদ মিয়া, সাব মিয়াসহ একদল ইয়াবাকারবারী দা, লম্বা কিরিচসহ অস্ত্র-শসস্ত্রের বহর নিয়ে গাড়ি নিয়ে এসে হামলা চালায়। এসময় তার দুই হাতের কবজি কেটে নিয়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেন হামলাকারীরা। পরে তাঁরা উল্লাস করেন।
কক্সবাজারের টেকনাফে সিদ্দিক আহম্মদের দুই হাতের কবজি কেটে নিয়ে উল্লাস করার মামলায় আসামি শামসুল হক ওরফে বদা ফলাকে (৩৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে শামসুল জানান, সিদ্দিকের দুই হাত কেটেছিল আটজনের একটি দল। তিনি ওই সময় সিদ্দিকের প্যান্ট, শার্ট টেনে চেপে ধরেছিলেন। আর সিদ্দিকের খালাতো ভাই নুর আলম দুই হাতের কবজি কাটেন। পরে তাঁরা প্রতিপক্ষ এনামের ভাবির কাছে হাত দুটো নিয়ে যান।
গত শুক্রবার দিবাগত রাতে গ্রেপ্তারের পর শামসুল হক এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন বলে টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম জানান। এর আগে সদর ইউনিয়নের নাজিরপাড়ার নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে একটি পিস্তল, ম্যাগাজিন ও একটি গুলিসহ গ্রেপ্তার করা হয়। কবজি কটার ঘটনার ছয় দিনে এই কোনো আসামি গ্রেপ্তার হলো।
গ্রেপ্তার শামসুল হক থানা-পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। তাঁর বিরুদ্ধে খুন, মাদক ও অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। ওসি আব্দুল হালিম জানান, শাসমুল হকের ঘরের শয়ন কক্ষের তোশকের নিচ থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, মাদক ও অস্ত্র আইনের একাধিক মামলা রয়েছে। তিনি একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। সর্বশেষ অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় শামসুল হকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। গতকাল আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
আব্দুল হালিম আরও জানান, গত ২৬ নভেম্বর টেকনাফ সদর ইউনিয়নে নাজিরপাড়া এলাকায় সিদ্দিক আহম্মদ নামের এক ব্যক্তির দুই কবজি কেটে নিয়ে প্রকাশ্যে উল্লাস করে প্রতিপক্ষ। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এই ঘটনা ঘটে। ওই মামলা শামসুল হক এজাহার নামীয় ৫ নম্বর আসামি।
ঘটনার পর সিদ্দিকের পরিবার জানায়, স্থানীয় ইউপি সদস্য এনামুল হক, চাদ মিয়া, সাব মিয়াসহ একদল ইয়াবাকারবারী দা, লম্বা কিরিচসহ অস্ত্র-শসস্ত্রের বহর নিয়ে গাড়ি নিয়ে এসে হামলা চালায়। এসময় তার দুই হাতের কবজি কেটে নিয়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেন হামলাকারীরা। পরে তাঁরা উল্লাস করেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫