চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আবারও এক ছাত্রীর হেনস্তা ও ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একই সময় ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা তাঁর বাগ্দত্তাকে মারধর ও ছিনতাইয়েরও অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গত রোববার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাসের লেডিস ঝুপড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিচার চেয়ে সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী। পাশাপাশি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত। অন্যদিকে তাঁর বাগ্দত্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২–১৩ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী লিখেছেন, রোববার রাত ৩টা ২৫ মিনিটে লেডিস ঝুপড়িতে বসে থাকা অবস্থায় এক ন্যক্কারজনক ঘটনার শিকার হই। আমি ও আমার বাগ্দত্তা কথা বলা অবস্থায় দুইজন মুখোশধারী ব্যক্তি এসে আমাদের দুপাশ থেকে ব্লক করে বসে এবং আমাদের অযাচিত কথাবার্তা ও প্রশ্ন করা শুরু করে। তাদের উত্তর দেওয়ার একপর্যায়ে তারা গালি–গালাজ শুরু করে এবং আমাদের ফোন পার্স চেক করে নিজেদের দখলে নেয়। তাদের একজন বাজেভাবে স্পর্শ করা শুরু করে।
ঘটনার একপর্যায়ে আমার ফোনের লক খোলার জন্য ধমক দিতে শুরু করে। লক না খোলার কারণে আমাকে মারধর শুরু করে। একই কাজ আমার বাগ্দত্তার সঙ্গেও করে। পরে তারা আমার পার্স, তিনটি মোবাইল ফোন ও বাগ্দত্তার প্রায় ৫ হাজার টাকা নিয়ে লেডিস ঝুপড়ির পেছন দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ ঘটনায় প্রক্টর অফিসে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী হেনস্তার ঘটনা এর আগেও বেশ কয়েকবার ঘটেছে। গত বছর ১৭ জুলাই রাতে এক ছাত্রীকে বিবস্ত্র করার অভিযোগ ওঠে পাঁচ তরুণের বিরুদ্ধে। এর আগে শাটল ট্রেনেও বেশ কয়েকজন ছাত্রীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আবারও এক ছাত্রীর হেনস্তা ও ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একই সময় ভুক্তভোগীর সঙ্গে থাকা তাঁর বাগ্দত্তাকে মারধর ও ছিনতাইয়েরও অভিযোগ করা হয়েছে। এ ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
গত রোববার দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাসের লেডিস ঝুপড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিচার চেয়ে সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী। পাশাপাশি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) করেছেন তিনি।
ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত। অন্যদিকে তাঁর বাগ্দত্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২–১৩ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ছিলেন।
লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী লিখেছেন, রোববার রাত ৩টা ২৫ মিনিটে লেডিস ঝুপড়িতে বসে থাকা অবস্থায় এক ন্যক্কারজনক ঘটনার শিকার হই। আমি ও আমার বাগ্দত্তা কথা বলা অবস্থায় দুইজন মুখোশধারী ব্যক্তি এসে আমাদের দুপাশ থেকে ব্লক করে বসে এবং আমাদের অযাচিত কথাবার্তা ও প্রশ্ন করা শুরু করে। তাদের উত্তর দেওয়ার একপর্যায়ে তারা গালি–গালাজ শুরু করে এবং আমাদের ফোন পার্স চেক করে নিজেদের দখলে নেয়। তাদের একজন বাজেভাবে স্পর্শ করা শুরু করে।
ঘটনার একপর্যায়ে আমার ফোনের লক খোলার জন্য ধমক দিতে শুরু করে। লক না খোলার কারণে আমাকে মারধর শুরু করে। একই কাজ আমার বাগ্দত্তার সঙ্গেও করে। পরে তারা আমার পার্স, তিনটি মোবাইল ফোন ও বাগ্দত্তার প্রায় ৫ হাজার টাকা নিয়ে লেডিস ঝুপড়ির পেছন দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ ঘটনায় প্রক্টর অফিসে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। পাশাপাশি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছি।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী হেনস্তার ঘটনা এর আগেও বেশ কয়েকবার ঘটেছে। গত বছর ১৭ জুলাই রাতে এক ছাত্রীকে বিবস্ত্র করার অভিযোগ ওঠে পাঁচ তরুণের বিরুদ্ধে। এর আগে শাটল ট্রেনেও বেশ কয়েকজন ছাত্রীকে যৌন হেনস্তার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫