আদালত প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের করা মামলায় নিজেই আসামি হয়ে জামিনের আবেদন করলেন। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
মামলাটির তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ জানুয়ারি বাবুলের মামলায় তাঁকেই গ্রেপ্তার দেখানোর অনুমতি দেন আদালত। গ্রেপ্তার দেখানোর পর আজ মামলাটিতে জামিন চেয়ে দায়রা আদালতে জামিনের আবেদন জানান।
এর আগে ২ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) পিবিআই চট্টগ্রামের পরিদর্শক আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক নিহতের স্বামী বাবুলের করা মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেছিলেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাবুলের করা মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য গত বছর ৩ নভেম্বর পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত। আমরা তদন্তে হত্যার সাথে বাবুলের সম্পৃক্ত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছি।’
এদিকে বাবুলের শ্বশুরের করা মামলাটির তদন্ত একই সংস্থা তদন্ত করছে। দু-এক দিনের মধ্যে মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাবুল আক্তার ষড়যন্ত্রের শিকার। মহলবিশেষের ইন্ধনে তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘মাহমুদা হত্যা মামলায় ৫১ জনেরও বেশি সাক্ষী ১৬১ ধারায় সাক্ষ্য দিয়েছে। সেখানে কেউই বাবুলের নাম বলেননি। বাবুল জঙ্গি, কালোবাজারিসহ দেশদ্রোহীদের আতঙ্ক ছিল। এদের ষড়যন্ত্রে তাঁদের কতিপয় দোসরের মাধ্যমে বাবুলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকাল সোয়া ৭টায় নগরীর জিইসি মোড়ে মিতু খুন হন। তিনি ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে জিইসির মোড় যাচ্ছিলেন। সে সময় মোটরসাইকেলে করে তিন দুর্বৃত্ত মিতুকে ঘিরে ধরে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নগরের পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় এ বছর ১২ মে আদালতে পিবি আই চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেন। একইদিন বাবুল আক্তারের শ্বশুর মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুল আক্তারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মিতু হত্যার অভিযোগে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। এই মামলায় বাবুল ১৭ মে থেকে কারাগারে আছেন।
চট্টগ্রামে স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের করা মামলায় নিজেই আসামি হয়ে জামিনের আবেদন করলেন। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমান শুনানি শেষে তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন।
মামলাটির তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ জানুয়ারি বাবুলের মামলায় তাঁকেই গ্রেপ্তার দেখানোর অনুমতি দেন আদালত। গ্রেপ্তার দেখানোর পর আজ মামলাটিতে জামিন চেয়ে দায়রা আদালতে জামিনের আবেদন জানান।
এর আগে ২ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) পিবিআই চট্টগ্রামের পরিদর্শক আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক নিহতের স্বামী বাবুলের করা মামলায় বাবুলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেছিলেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাবুলের করা মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য গত বছর ৩ নভেম্বর পিবিআইকে নির্দেশ দেন আদালত। আমরা তদন্তে হত্যার সাথে বাবুলের সম্পৃক্ত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছি।’
এদিকে বাবুলের শ্বশুরের করা মামলাটির তদন্ত একই সংস্থা তদন্ত করছে। দু-এক দিনের মধ্যে মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়া হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাবুলের আইনজীবী শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাবুল আক্তার ষড়যন্ত্রের শিকার। মহলবিশেষের ইন্ধনে তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘মাহমুদা হত্যা মামলায় ৫১ জনেরও বেশি সাক্ষী ১৬১ ধারায় সাক্ষ্য দিয়েছে। সেখানে কেউই বাবুলের নাম বলেননি। বাবুল জঙ্গি, কালোবাজারিসহ দেশদ্রোহীদের আতঙ্ক ছিল। এদের ষড়যন্ত্রে তাঁদের কতিপয় দোসরের মাধ্যমে বাবুলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।’
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকাল সোয়া ৭টায় নগরীর জিইসি মোড়ে মিতু খুন হন। তিনি ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে জিইসির মোড় যাচ্ছিলেন। সে সময় মোটরসাইকেলে করে তিন দুর্বৃত্ত মিতুকে ঘিরে ধরে গুলি করে হত্যা করে। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নগরের পাঁচলাইশ থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় এ বছর ১২ মে আদালতে পিবি আই চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) দেন। একইদিন বাবুল আক্তারের শ্বশুর মোশারফ হোসেন বাদী হয়ে বাবুল আক্তারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মিতু হত্যার অভিযোগে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। এই মামলায় বাবুল ১৭ মে থেকে কারাগারে আছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে