ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও বাঞ্ছারামপুর প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে আওয়ামী লীগ নেতা অলি মিয়া হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন দুই আসামি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরফিন আহমেদ হ্যাপির আদালতে গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারা জবানবন্দি দেন।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল বুধবার সকালে সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা হলেন—ইকবাল হোসেন (৫৪) ও তাঁর প্রধান সহকারী নৈমুদ্দিন (৩৮)। ইকবাল হোসেন উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে এবং একই এলাকার মৃত আলী আহম্মদের ছেলে নৈমুদ্দিন।
নিহত অলি মিয়া ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
এই ব্যাপারে ওসি নূরে আলম জানান, গত রোববার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক ইউপি সদস্য অলি মিয়ার মুখের টেঁটা মেরে হত্যা করা হয়। হত্যার পর অভিযুক্ত ইকবালসহ তাঁর সহযোগীরা পালিয়ে যান। এই ঘটনায় পুলিশ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করে। ৩১ জানুয়ারি মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ডিবি ও পুলিশের একটি টিম সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ইকবাল হোসেন ও নৈমুদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে। এরপর দিন বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরফিন আহমেদ হ্যাপির আদালতে গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
ইকবালের দেওয়া জবানবন্দির বরাত দিয়ে ওসি নূরে আলম বলেন, ‘অলি মেম্বারের সঙ্গে ইকবাল ও তাঁর গ্রুপের লোকদের কয়েক বছর ধরে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। গত ২৯ জানুয়ারি ইকবাল গ্রুপের নৈমুদ্দিনকে অলির বাড়ির সামনে পেয়ে অলি মেম্বার ধাওয়া দেয়। তখন নৈমুদ্দিন ফোন দিয়ে সবুজ, ইকবাল, সজল, মিস্টারসহ ১০ / ১২ জনকে আসতে বলেন। ইকবাল, সবুজ, নৈমুদ্দিনসহ উল্লিখিত সবাই টেঁটা, রাম দা নিয়ে এসে অলি মেম্বারকে ঘিরে ফেলে এবং টেটা মেরে হত্যা করে।’
ওসি বলেন, ‘ইকবাল একজন দুর্ধর্ষ অপরাধী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ অন্তত ১০টি মামলা চলমান রয়েছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পূর্ব বিরোধের জের ধরে আওয়ামী লীগ নেতা অলি মিয়া হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন দুই আসামি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরফিন আহমেদ হ্যাপির আদালতে গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারা জবানবন্দি দেন।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে গতকাল বুধবার সকালে সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা হলেন—ইকবাল হোসেন (৫৪) ও তাঁর প্রধান সহকারী নৈমুদ্দিন (৩৮)। ইকবাল হোসেন উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে এবং একই এলাকার মৃত আলী আহম্মদের ছেলে নৈমুদ্দিন।
নিহত অলি মিয়া ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
এই ব্যাপারে ওসি নূরে আলম জানান, গত রোববার (২৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার সলিমাবাদ ইউনিয়নের তাতুয়াকান্দি গ্রামে ৬ নম্বর ওয়ার্ডে সাবেক ইউপি সদস্য অলি মিয়ার মুখের টেঁটা মেরে হত্যা করা হয়। হত্যার পর অভিযুক্ত ইকবালসহ তাঁর সহযোগীরা পালিয়ে যান। এই ঘটনায় পুলিশ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করে। ৩১ জানুয়ারি মধ্যরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ডিবি ও পুলিশের একটি টিম সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ইকবাল হোসেন ও নৈমুদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে। এরপর দিন বৃহস্পতিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আরফিন আহমেদ হ্যাপির আদালতে গ্রেপ্তারকৃত দুই আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
ইকবালের দেওয়া জবানবন্দির বরাত দিয়ে ওসি নূরে আলম বলেন, ‘অলি মেম্বারের সঙ্গে ইকবাল ও তাঁর গ্রুপের লোকদের কয়েক বছর ধরে স্থানীয় আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। গত ২৯ জানুয়ারি ইকবাল গ্রুপের নৈমুদ্দিনকে অলির বাড়ির সামনে পেয়ে অলি মেম্বার ধাওয়া দেয়। তখন নৈমুদ্দিন ফোন দিয়ে সবুজ, ইকবাল, সজল, মিস্টারসহ ১০ / ১২ জনকে আসতে বলেন। ইকবাল, সবুজ, নৈমুদ্দিনসহ উল্লিখিত সবাই টেঁটা, রাম দা নিয়ে এসে অলি মেম্বারকে ঘিরে ফেলে এবং টেটা মেরে হত্যা করে।’
ওসি বলেন, ‘ইকবাল একজন দুর্ধর্ষ অপরাধী। তার বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতিসহ অন্তত ১০টি মামলা চলমান রয়েছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪