নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেটস্থ দোকান মালিক সমিতির অফিস কক্ষে ঢুকে ব্যবসায়ী নেতাকে মারধরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের হাতে বেধড়ক মারের শিকার ব্যবসায়ী নেতা সমিতির প্রচার সম্পাদক মনির হোসেন বাপ্পীর পাশে দাঁড়িয়েছেন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। এ নিয়ে তাঁরা শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে সমিতির অফিসে জরুরি সভা করেছেন।
সভায় এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানানো হয় বলে জানান সমিতির সহসভাপতি দস্তগীর আজাদ। তা না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
এ দিকে ঘটনার দুদিন পেরিয়ে গেলেও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তবে আগামী সোমবার (৮ এপ্রিল) ওই মার্কেটের ব্যবসায়ী নেতাদের চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডেকেছেন বলে জানা গেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে মেয়র তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ওই ঘটনায় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মেয়র। তবে এখনো কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানান এ কর্মকর্তা।
গত বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টায় সমিতির অফিসে ঢুকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজেমী ও স্টেট অফিসার রেজাউল করিম ব্যবসায়ী নেতা মনির হোসেন বাপ্পীকে মারধর করেন।
শুধু তাই নয়, মনিরকে অফিস থেকে বের করে মারতে মারতে নিচে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে তাঁর শার্ট ছিঁড়ে গেছে, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম হয়েছেন।
সিটি করপোরেশনের ওই দুই কর্মকর্তার নেতৃত্বে করপোরেশনের একদল নিরাপত্তা রক্ষী হামলায় অংশ নেন। কয়েকজন পুলিশ কর্মীও সেখানে ছিলেন কিন্তু তাঁরা নীরব দর্শক ছিলেন।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছালেহ আহমদ শনিবার বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনায় আমরা সভা করেছি। আমরা চাই এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক।’
সমিতির যুগ্ম সম্পাদক হানিফ পেয়ারু বলেন, ‘ব্যবসায়ী সমিতির অফিসে এসে এভাবে আইন নিজের হাতে তুলে দেওয়া কতটুকু আইন সম্মত হলো তা বিবেচনার ভার নগরবাসীর ওপর দিলাম।’
এদিকে মারধরের পুরো ঘটনাটি সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড হয়েছে। সেই দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে নগরীতে সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের সমালোচনা করছেন নগরবাসী।
চট্টগ্রাম নগরীর মৌসুমী আবাসিক এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এভাবে সমিতির অফিসে ঢুকে গুন্ডামি স্টাইলে ব্যবসায়ীকে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের মারধর আইনকে কবর দেওয়ার শামিল! এর বিচার না হলে ভবিষ্যতে আরও ঘটনা ঘটবে।’
চট্টগ্রাম নগরীর আগ্রাবাদ সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেটস্থ দোকান মালিক সমিতির অফিস কক্ষে ঢুকে ব্যবসায়ী নেতাকে মারধরের ঘটনায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের হাতে বেধড়ক মারের শিকার ব্যবসায়ী নেতা সমিতির প্রচার সম্পাদক মনির হোসেন বাপ্পীর পাশে দাঁড়িয়েছেন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। এ নিয়ে তাঁরা শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে সমিতির অফিসে জরুরি সভা করেছেন।
সভায় এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানানো হয় বলে জানান সমিতির সহসভাপতি দস্তগীর আজাদ। তা না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
এ দিকে ঘটনার দুদিন পেরিয়ে গেলেও সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে দোষীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
তবে আগামী সোমবার (৮ এপ্রিল) ওই মার্কেটের ব্যবসায়ী নেতাদের চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডেকেছেন বলে জানা গেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে মেয়র তাঁদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ওই ঘটনায় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন মেয়র। তবে এখনো কারও বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানান এ কর্মকর্তা।
গত বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টায় সমিতির অফিসে ঢুকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার লতিফুল হক কাজেমী ও স্টেট অফিসার রেজাউল করিম ব্যবসায়ী নেতা মনির হোসেন বাপ্পীকে মারধর করেন।
শুধু তাই নয়, মনিরকে অফিস থেকে বের করে মারতে মারতে নিচে নিয়ে যাওয়া হয়। এতে তাঁর শার্ট ছিঁড়ে গেছে, শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম হয়েছেন।
সিটি করপোরেশনের ওই দুই কর্মকর্তার নেতৃত্বে করপোরেশনের একদল নিরাপত্তা রক্ষী হামলায় অংশ নেন। কয়েকজন পুলিশ কর্মীও সেখানে ছিলেন কিন্তু তাঁরা নীরব দর্শক ছিলেন।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছালেহ আহমদ শনিবার বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়ীকে মারধরের ঘটনায় আমরা সভা করেছি। আমরা চাই এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক।’
সমিতির যুগ্ম সম্পাদক হানিফ পেয়ারু বলেন, ‘ব্যবসায়ী সমিতির অফিসে এসে এভাবে আইন নিজের হাতে তুলে দেওয়া কতটুকু আইন সম্মত হলো তা বিবেচনার ভার নগরবাসীর ওপর দিলাম।’
এদিকে মারধরের পুরো ঘটনাটি সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড হয়েছে। সেই দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে নগরীতে সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের সমালোচনা করছেন নগরবাসী।
চট্টগ্রাম নগরীর মৌসুমী আবাসিক এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এভাবে সমিতির অফিসে ঢুকে গুন্ডামি স্টাইলে ব্যবসায়ীকে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের মারধর আইনকে কবর দেওয়ার শামিল! এর বিচার না হলে ভবিষ্যতে আরও ঘটনা ঘটবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪