পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়ায় কিশোর আকিব হাসান (১৭) খুনের ঘটনার প্রধান আসামি আমান উল্লাহ খান আমিন (২৪) ওরফে রহমত উল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে পটিয়া থানা-পুলিশের একটি দল। আমিনের স্ত্রীর সঙ্গে আকিবের অনৈতিক সম্পর্কের জের ধরে তিনি ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে জানিয়েছেন।
গতকাল শনিবার রাতে চট্টগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কৌশিক আহমেদ খন্দকার তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এর আগে গত শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম মহানগরী হতে আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পৌর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ গোবিন্দরখীল এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। কুমিল্লা জেলায় মৃত আলমগীর খানের ছেলে তিনি। জবানবন্দি শেষে তাঁকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পটিয়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আমিন উল্লার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে কিশোর আকিব হাসান খুন হন। অভিযুক্ত আমিন ও নিহত আকিব দুজনে এক সঙ্গে রং মিস্ত্রির কাজ করতেন। সেই সুবাদে দুজনের গভীর সম্পর্ক থেকে আমিনের ঘরে আশ্রয় পান আকিব। সেখানে বন্ধুর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ানোর ফলে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন আমিন। পরিকল্পনা মোতাবেক দোকান থেকে ৬০ টাকা দামের একটি ছুরি কেনেন আমির। কাজের কথা বলে পরিকল্পনা করে নিয়ে যান হাইদগাঁও ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত আশ্রয়ণ প্রকল্পে। সেখানে নেওয়ার পর নির্জন স্থানে স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় বিষয়টি তুলে বিবাদ শুরু করে আমিন। বিবাদের একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে আকিবকে হত্যার পর টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে মুখ বন্ধ করে দেন। এরপর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ওই ঘরের মালিক নতুন ঘরে গিয়ে অব্যবহৃত ট্যাংক থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে মুখ খোলার পর মরদেহ দেখতে পান।
এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে নিহত আকিব হাসানের বাবা মোহম্মদ আলী হাসান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আমিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
পটিয়ায় কিশোর আকিব হাসান (১৭) খুনের ঘটনার প্রধান আসামি আমান উল্লাহ খান আমিন (২৪) ওরফে রহমত উল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে পটিয়া থানা-পুলিশের একটি দল। আমিনের স্ত্রীর সঙ্গে আকিবের অনৈতিক সম্পর্কের জের ধরে তিনি ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে জানিয়েছেন।
গতকাল শনিবার রাতে চট্টগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কৌশিক আহমেদ খন্দকার তাঁর জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এর আগে গত শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম মহানগরী হতে আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পৌর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ গোবিন্দরখীল এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। কুমিল্লা জেলায় মৃত আলমগীর খানের ছেলে তিনি। জবানবন্দি শেষে তাঁকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পটিয়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আমিন উল্লার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে কিশোর আকিব হাসান খুন হন। অভিযুক্ত আমিন ও নিহত আকিব দুজনে এক সঙ্গে রং মিস্ত্রির কাজ করতেন। সেই সুবাদে দুজনের গভীর সম্পর্ক থেকে আমিনের ঘরে আশ্রয় পান আকিব। সেখানে বন্ধুর স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ানোর ফলে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেন আমিন। পরিকল্পনা মোতাবেক দোকান থেকে ৬০ টাকা দামের একটি ছুরি কেনেন আমির। কাজের কথা বলে পরিকল্পনা করে নিয়ে যান হাইদগাঁও ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত আশ্রয়ণ প্রকল্পে। সেখানে নেওয়ার পর নির্জন স্থানে স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় বিষয়টি তুলে বিবাদ শুরু করে আমিন। বিবাদের একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে আকিবকে হত্যার পর টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে মুখ বন্ধ করে দেন। এরপর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ওই ঘরের মালিক নতুন ঘরে গিয়ে অব্যবহৃত ট্যাংক থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে মুখ খোলার পর মরদেহ দেখতে পান।
এ ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে নিহত আকিব হাসানের বাবা মোহম্মদ আলী হাসান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আমিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫