চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যার দায়ে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ১ লাখ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) শাহেদুল করিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত যুবক হলেন—মো. আল মামুন মোহনকে (৩২)। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার শায়েস্তানগর গ্রামের মৃত মমতাজ মাস্টারের ছেলে।
নিহতেরা হলেন—তানজিনা আক্তার রিতু (২০) ও শাশুড়ি পারভীন বেগম (৪৫)। তারা চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া এলাকার প্রবাসী মো. সেলিম খানের মেয়ে ও স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন—রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মজিবুর রহমান ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘মামলাটি তিন বছরের অধিক সময় চলমান অবস্থায় আদালত ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ, মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা ও আসামি তার অপরাধ স্বীকার করায় আদালত এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি মামুন উপস্থিত ছিলেন।’
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী হিসেবে আরও ছিলেন অ্যাডভোকেট দেবাশীষ কর মধু ও অ্যাডভোকেট জসিমউদদীন (২)। অপরদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী সেলিম আকবর ও আইনজীবী সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর মামুন ও রিতুর বিয়ে হয়। মামুনের বাড়িতে ঘর না থাকায় রিতু বাবার বাড়িতে থাকতেন। এরই মধ্যে মামুন বিদেশে চলে যান। সেখানে কাজ না পেয়ে দেড় বছর পরে দেশে ফিরে আসেন। এরই মধ্যে নানা কারণে সন্দেহ সৃষ্টি হয় মামুন ও রিতুর মধ্যে। এরপর ২০২০ সালের ১৩ মে সন্ধ্যায় ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়ায় এলাকায় সেলিম খানের তিন তলা ভবনের নিচতলায় সামনে ইফতারের সময় স্ত্রী ও শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন মামুন। ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।
ছুরিকাঘাত করার পর রিতু ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং তার মা পারভীন বেগম ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এই ঘটনায় রিতুর চাচা মো. লিয়াকত খান ফরিদগঞ্জ থানায় মামুনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন সময়ের ফরিদগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শহীদ হোসেন। তিনি তদন্ত শেষে ওই বছর ২৯ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে স্ত্রী ও শাশুড়িকে হত্যার দায়ে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে ১ লাখ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) শাহেদুল করিম এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত যুবক হলেন—মো. আল মামুন মোহনকে (৩২)। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার শায়েস্তানগর গ্রামের মৃত মমতাজ মাস্টারের ছেলে।
নিহতেরা হলেন—তানজিনা আক্তার রিতু (২০) ও শাশুড়ি পারভীন বেগম (৪৫)। তারা চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়া এলাকার প্রবাসী মো. সেলিম খানের মেয়ে ও স্ত্রী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন—রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মজিবুর রহমান ভূঁইয়া। তিনি বলেন, ‘মামলাটি তিন বছরের অধিক সময় চলমান অবস্থায় আদালত ২৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। সাক্ষ্য-প্রমাণ, মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা ও আসামি তার অপরাধ স্বীকার করায় আদালত এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি মামুন উপস্থিত ছিলেন।’
মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী হিসেবে আরও ছিলেন অ্যাডভোকেট দেবাশীষ কর মধু ও অ্যাডভোকেট জসিমউদদীন (২)। অপরদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী সেলিম আকবর ও আইনজীবী সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর মামুন ও রিতুর বিয়ে হয়। মামুনের বাড়িতে ঘর না থাকায় রিতু বাবার বাড়িতে থাকতেন। এরই মধ্যে মামুন বিদেশে চলে যান। সেখানে কাজ না পেয়ে দেড় বছর পরে দেশে ফিরে আসেন। এরই মধ্যে নানা কারণে সন্দেহ সৃষ্টি হয় মামুন ও রিতুর মধ্যে। এরপর ২০২০ সালের ১৩ মে সন্ধ্যায় ফরিদগঞ্জ উপজেলার গৃদকালিন্দিয়ায় এলাকায় সেলিম খানের তিন তলা ভবনের নিচতলায় সামনে ইফতারের সময় স্ত্রী ও শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেন মামুন। ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় স্থানীয় লোকজন তাঁকে ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।
ছুরিকাঘাত করার পর রিতু ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং তার মা পারভীন বেগম ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এই ঘটনায় রিতুর চাচা মো. লিয়াকত খান ফরিদগঞ্জ থানায় মামুনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন সময়ের ফরিদগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ শহীদ হোসেন। তিনি তদন্ত শেষে ওই বছর ২৯ ডিসেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪