নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
স্ত্রীকে আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় অভিযুক্ত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। অভিযুক্ত মিজানুর হালিশহর থানায় কর্মরত ছিলেন।
এ ঘটনায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার মো. আব্দুল ওয়ারিশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় মামলার পর অভিযুক্ত মিজানুর রহমান পলাতক রয়েছেন। বর্তমানে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত। নিয়মানুযায়ী এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগীয় মামলা হয়। তাঁর ক্ষেত্রেও সেটি হবে।’
সেই সঙ্গে মামলাটির তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান হালিশহর থানার ওসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী।
গত শুক্রবার হালিশহর শান্তিবাগে ভাড়া বাসায় ফাতেমা আক্তার কলিকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। ওই ঘটনায় ফাতেমার বাবা আহছান উল্ল্যাহ বাদী হয়ে মিজানুরকে আসামি করে আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা করেন।
আহছান উল্যাহ অভিযোগে উল্লেখ করেন, ফাতেমা আক্তারকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন স্বামী। স্বামীর বিবাহবহির্ভুত সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় তাঁর মেয়েকে প্রায় সময়ই নির্যাতন করা হতো। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে একাধিকবার বৈঠকও হয়েছিল।
পুলিশ জানায়, এই দম্পতির বাড়ি নোয়াখালী সদর উপজেলায়। ২০১৪ সালে তাঁদের বিয়ে হয়। সাত ও পাঁচ বছরের দুটি সন্তান রয়েছে। ঘটনার দিন তাঁদের বড় মেয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ছিল। মাকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে বাবাই নামিয়ে আনে, সেটি সে দেখেছে। ফাতেমার গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। সেটি কেটে তাঁকে নামানো হয়েছিল। পরে ফাতেমাকে চট্টগ্রাম আগ্রাবাদে মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে।
স্ত্রীকে আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় অভিযুক্ত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এমন তথ্য জানানো হয়েছে। অভিযুক্ত মিজানুর হালিশহর থানায় কর্মরত ছিলেন।
এ ঘটনায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার মো. আব্দুল ওয়ারিশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘটনায় মামলার পর অভিযুক্ত মিজানুর রহমান পলাতক রয়েছেন। বর্তমানে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত। নিয়মানুযায়ী এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিভাগীয় মামলা হয়। তাঁর ক্ষেত্রেও সেটি হবে।’
সেই সঙ্গে মামলাটির তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান হালিশহর থানার ওসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী।
গত শুক্রবার হালিশহর শান্তিবাগে ভাড়া বাসায় ফাতেমা আক্তার কলিকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধারের পর চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। ওই ঘটনায় ফাতেমার বাবা আহছান উল্ল্যাহ বাদী হয়ে মিজানুরকে আসামি করে আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা করেন।
আহছান উল্যাহ অভিযোগে উল্লেখ করেন, ফাতেমা আক্তারকে বিভিন্ন সময় মারধর করতেন স্বামী। স্বামীর বিবাহবহির্ভুত সম্পর্কে বাধা দেওয়ায় তাঁর মেয়েকে প্রায় সময়ই নির্যাতন করা হতো। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে একাধিকবার বৈঠকও হয়েছিল।
পুলিশ জানায়, এই দম্পতির বাড়ি নোয়াখালী সদর উপজেলায়। ২০১৪ সালে তাঁদের বিয়ে হয়। সাত ও পাঁচ বছরের দুটি সন্তান রয়েছে। ঘটনার দিন তাঁদের বড় মেয়ে প্রত্যক্ষদর্শী ছিল। মাকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে বাবাই নামিয়ে আনে, সেটি সে দেখেছে। ফাতেমার গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। সেটি কেটে তাঁকে নামানো হয়েছিল। পরে ফাতেমাকে চট্টগ্রাম আগ্রাবাদে মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫