বিনোদন ডেস্ক
রাষ্ট্রের অনুমতি ছাড়া কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমা প্রদর্শনের অপরাধে ইরানের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সাঈদ রুস্তাইকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ইরানের একটি আদালত। সিএনএন জানিয়েছে, পরিচালকের সঙ্গে জেলে পাঠানো হয়েছে ‘লেইলাস ব্রাদার্স’ সিনেমার প্রযোজককেও।
সিনেমাটিতে ইরানের ভেঙে পড়া অর্থনীতি, প্রতিবাদকারী বিক্ষোভকারীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর মারধর, রক্তাক্ত ইরানের ছবি তুলে ধরা হয়েছে। গত বছর সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার পর থেকে ইরানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সিনেমাটি গত বছরের কান উৎসবে পাম ডি’অরের জন্য প্রতিযোগিতায় ছিল। এটি সর্বোচ্চ পুরস্কার না পেলেও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সমালোচক ফেডারেশন পুরস্কার জিতে নিয়েছিল।
গেল মঙ্গলবার ইরানের সংস্কারবাদী দৈনিক ইতেমাদ জানায়, রুস্তাই ও প্রযোজক জাভেদ নরুজবেগিকে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি প্রদর্শনের দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রুস্তাই ও নরুজবেগিকে ‘ইসলামি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রচারণায় অবদান রাখার’ জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম জানায়, ‘লেইলাস ব্রাদার্স’ নিষিদ্ধ করার কারণ, এটি ‘অনুমতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রবেশ করে নিয়ম ভঙ্গ করেছে’ এবং পরিচালক সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এটি ‘সংশোধন’ করতে অস্বীকার করেছেন।
কান ছাড়াও বিখ্যাত ফরাসি চলচ্চিত্র উৎসবেও প্রদর্শিত হয় ‘লেইলাস ব্রাদার্স’। তবে ইরানের কর্তৃপক্ষ এটিকে অস্কারের জন্য মনোনীত করেনি, উল্টে সমালোচনার মুখে পড়েন পরিচালক সাঈদ রুস্তাই।
তবে পুরো সময়টা জেলে থাকতে হবে না তাঁদের, মাত্র ৯ দিন জেলে থাকলেই চলবে। বাকি সময়টা দেশের ঐতিহ্য বজায় রেখে কীভাবে সিনেমা তৈরি করতে হয়, তা নিয়ে কোর্স করতে হবে তাঁদের। এ সময় তাঁরা অন্য পরিচালক, প্রযোজকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবেন না।
এদিকে ইরানের অভ্যন্তরেও এমন সাজা নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ইরানি সিনেমা ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশন একটি অনলাইন বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে ‘এই রায় অপমানজনক’।
রাষ্ট্রের অনুমতি ছাড়া কান চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমা প্রদর্শনের অপরাধে ইরানের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক সাঈদ রুস্তাইকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ইরানের একটি আদালত। সিএনএন জানিয়েছে, পরিচালকের সঙ্গে জেলে পাঠানো হয়েছে ‘লেইলাস ব্রাদার্স’ সিনেমার প্রযোজককেও।
সিনেমাটিতে ইরানের ভেঙে পড়া অর্থনীতি, প্রতিবাদকারী বিক্ষোভকারীদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনীর মারধর, রক্তাক্ত ইরানের ছবি তুলে ধরা হয়েছে। গত বছর সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার পর থেকে ইরানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সিনেমাটি গত বছরের কান উৎসবে পাম ডি’অরের জন্য প্রতিযোগিতায় ছিল। এটি সর্বোচ্চ পুরস্কার না পেলেও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সমালোচক ফেডারেশন পুরস্কার জিতে নিয়েছিল।
গেল মঙ্গলবার ইরানের সংস্কারবাদী দৈনিক ইতেমাদ জানায়, রুস্তাই ও প্রযোজক জাভেদ নরুজবেগিকে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি প্রদর্শনের দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রুস্তাই ও নরুজবেগিকে ‘ইসলামি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রচারণায় অবদান রাখার’ জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম জানায়, ‘লেইলাস ব্রাদার্স’ নিষিদ্ধ করার কারণ, এটি ‘অনুমতি ছাড়াই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রবেশ করে নিয়ম ভঙ্গ করেছে’ এবং পরিচালক সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এটি ‘সংশোধন’ করতে অস্বীকার করেছেন।
কান ছাড়াও বিখ্যাত ফরাসি চলচ্চিত্র উৎসবেও প্রদর্শিত হয় ‘লেইলাস ব্রাদার্স’। তবে ইরানের কর্তৃপক্ষ এটিকে অস্কারের জন্য মনোনীত করেনি, উল্টে সমালোচনার মুখে পড়েন পরিচালক সাঈদ রুস্তাই।
তবে পুরো সময়টা জেলে থাকতে হবে না তাঁদের, মাত্র ৯ দিন জেলে থাকলেই চলবে। বাকি সময়টা দেশের ঐতিহ্য বজায় রেখে কীভাবে সিনেমা তৈরি করতে হয়, তা নিয়ে কোর্স করতে হবে তাঁদের। এ সময় তাঁরা অন্য পরিচালক, প্রযোজকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবেন না।
এদিকে ইরানের অভ্যন্তরেও এমন সাজা নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ইরানি সিনেমা ডিরেক্টরস অ্যাসোসিয়েশন একটি অনলাইন বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে ‘এই রায় অপমানজনক’।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫