কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় এক কিশোরী মায়ের (১৫) পরস্পর বিরোধী দুটি ভিডিও নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। গত ১৬ আগস্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একটি কন্যাসন্তান প্রসব করে ওই কিশোরী। সে সন্তানের পিতৃপরিচয় নিয়ে একেক সময় একেক বক্তব্য দিচ্ছে। এরই মধ্যে সেই ভিডিও ফেসবুক ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ওই কিশোরী প্রায় পাঁচ বছর ধরে কাপাসিয়া উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধানের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করছিল।
ভাইরাল হওয়া প্রথম ভিডিওতে উপজেলার কড়িহাতা গ্রামের ওই কিশোরী জানায়, গত জুনে ডাক্তারি পরীক্ষায় জানতে পারে সে অন্তঃসত্ত্বা। তখন তাকে গৃহকর্তা সাখাওয়াত হোসেন ও তাঁর পরিবারের লোকজন পাশের বাড়িতে সরিয়ে রাখেন। এর কয়েক দিন পর তাকে ওই বাড়ির গৃহকর্মীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক দিন পরই ওই কিশোরী গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে স্বামী ছেড়ে চলে যায়।
গত ১ আগস্ট ওই কিশোরী তার মায়ের সঙ্গে তরগাঁও খেয়াঘাট এলাকায় জনৈক মোমেন মিয়ার বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকে। গত ১৬ আগস্ট এ বাড়িতে সন্তান নিয়ে ফিরে আসে কিশোরী।
এরপরই নানা জনে সন্তানের পিতৃ পরিচয় জানতে চাওয়া শুরু করে। কিশোরী প্রথমে বলে এ সন্তানের বাবা সাখাওয়াত চেয়ারম্যান। সম্প্রতি যেই যুবকের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল তিনি এই সন্তানের বাবা নয় বলে জানায় সে।
ভাইরাল হওয়া দ্বিতীয় ভিডিওতে ওই কিশোরী দাবি করে, কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত সদস্য কানিজ ফাতেমা রোহিতা তাকে সন্তানের বাবা হিসেবে চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেনের নাম বলতে শিখিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে চেয়ারম্যান তার সন্তানের বাবা নন।
এ দুটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার আগে পর্যন্ত ওই কিশোরীকে তার ভাড়া বাসায় পাওয়া গেলেও মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) থেকে তাকে ও তার মাকে আর সেখানে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা এখন কোথায় আছে সে তথ্যও কেউ দিতে পারছেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধান বলেন, তিনি ওই কিশোরীকে নিজের মেয়ের মতো করে লালন পালন করেছেন। তাঁর সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র মূলকভাবে এ অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি ওই সন্তানের ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পিতৃপরিচয় নিশ্চিত করা এবং তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় এক কিশোরী মায়ের (১৫) পরস্পর বিরোধী দুটি ভিডিও নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে। গত ১৬ আগস্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একটি কন্যাসন্তান প্রসব করে ওই কিশোরী। সে সন্তানের পিতৃপরিচয় নিয়ে একেক সময় একেক বক্তব্য দিচ্ছে। এরই মধ্যে সেই ভিডিও ফেসবুক ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ওই কিশোরী প্রায় পাঁচ বছর ধরে কাপাসিয়া উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধানের বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করছিল।
ভাইরাল হওয়া প্রথম ভিডিওতে উপজেলার কড়িহাতা গ্রামের ওই কিশোরী জানায়, গত জুনে ডাক্তারি পরীক্ষায় জানতে পারে সে অন্তঃসত্ত্বা। তখন তাকে গৃহকর্তা সাখাওয়াত হোসেন ও তাঁর পরিবারের লোকজন পাশের বাড়িতে সরিয়ে রাখেন। এর কয়েক দিন পর তাকে ওই বাড়ির গৃহকর্মীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক দিন পরই ওই কিশোরী গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টি জানতে পেরে স্বামী ছেড়ে চলে যায়।
গত ১ আগস্ট ওই কিশোরী তার মায়ের সঙ্গে তরগাঁও খেয়াঘাট এলাকায় জনৈক মোমেন মিয়ার বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকে। গত ১৬ আগস্ট এ বাড়িতে সন্তান নিয়ে ফিরে আসে কিশোরী।
এরপরই নানা জনে সন্তানের পিতৃ পরিচয় জানতে চাওয়া শুরু করে। কিশোরী প্রথমে বলে এ সন্তানের বাবা সাখাওয়াত চেয়ারম্যান। সম্প্রতি যেই যুবকের সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছিল তিনি এই সন্তানের বাবা নয় বলে জানায় সে।
ভাইরাল হওয়া দ্বিতীয় ভিডিওতে ওই কিশোরী দাবি করে, কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত সদস্য কানিজ ফাতেমা রোহিতা তাকে সন্তানের বাবা হিসেবে চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেনের নাম বলতে শিখিয়ে দিয়েছেন। প্রকৃতপক্ষে চেয়ারম্যান তার সন্তানের বাবা নন।
এ দুটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার আগে পর্যন্ত ওই কিশোরীকে তার ভাড়া বাসায় পাওয়া গেলেও মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) থেকে তাকে ও তার মাকে আর সেখানে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা এখন কোথায় আছে সে তথ্যও কেউ দিতে পারছেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধান বলেন, তিনি ওই কিশোরীকে নিজের মেয়ের মতো করে লালন পালন করেছেন। তাঁর সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র মূলকভাবে এ অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি ওই সন্তানের ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পিতৃপরিচয় নিশ্চিত করা এবং তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫