নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে করা মামলায় ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত এই মামলার ১১৪ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী বাবলুর রহমান রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা এই মামলায় অলিফ কুমার বিশ্বাস, আইয়ুব আলী বাঁধনসহ সাতজনকে চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং অন্য তিনজনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা পলাতক। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
২০২২ সালের ৩ জানুয়ারি ১২৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার শুরু হয়।
২০১৭ সালে দেশব্যাপী ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা বেড়ে যাওয়া পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ১৯ অক্টোবর মধ্যরাতে গণমাধ্যমকর্মীদের দেওয়া কিছু তথ্যের সূত্র ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল ও অমর একুশে হলে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
এ সময় গ্রেপ্তার হন আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মহিউদ্দিন রানা নামে দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে গ্রেপ্তার হন ভর্তি হতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থী ইশরাক হোসেন রাফি। তাঁদের দেওয়া তথ্য ও হলের অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদে সিআইডি জানতে পারে, প্রশ্ন ফাঁসের এই ঘটনার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমীর, মিজান, আজাদ, ওমেগা কোচিংয়ের তন্ময়, মাইলস্টোন স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র সুব্রত জড়িত। এই সংঘবদ্ধ চক্রের দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক রয়েছে বলেও জানতে পারে সিআইডি।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর শাহবাগ থানায় সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিনহাজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন পুলিশের সাইবার তদন্ত ইউনিটের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার দাস। আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
তদন্ত শেষে দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১০৪ জনের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। তবে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় সবাইকে খালাস দেন।
অন্যদিকে ১২৪ জনের বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইনে পৃথক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০১৯ সালের ২৩ জুন এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সেই ১২৪ জনের মধ্যে ১১৪ জনই খালাস পেলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে করা মামলায় ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক এ রায় দেন।
এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত এই মামলার ১১৪ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন।
আসামি পক্ষের আইনজীবী বাবলুর রহমান রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা এই মামলায় অলিফ কুমার বিশ্বাস, আইয়ুব আলী বাঁধনসহ সাতজনকে চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং অন্য তিনজনকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা পলাতক। তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
২০২২ সালের ৩ জানুয়ারি ১২৪ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ২০১৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগের মামলায় আনুষ্ঠানিকভাবে বিচার শুরু হয়।
২০১৭ সালে দেশব্যাপী ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা বেড়ে যাওয়া পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ১৯ অক্টোবর মধ্যরাতে গণমাধ্যমকর্মীদের দেওয়া কিছু তথ্যের সূত্র ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল ও অমর একুশে হলে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
এ সময় গ্রেপ্তার হন আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মহিউদ্দিন রানা নামে দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে গ্রেপ্তার হন ভর্তি হতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থী ইশরাক হোসেন রাফি। তাঁদের দেওয়া তথ্য ও হলের অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদে সিআইডি জানতে পারে, প্রশ্ন ফাঁসের এই ঘটনার সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সমীর, মিজান, আজাদ, ওমেগা কোচিংয়ের তন্ময়, মাইলস্টোন স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র সুব্রত জড়িত। এই সংঘবদ্ধ চক্রের দেশব্যাপী নেটওয়ার্ক রয়েছে বলেও জানতে পারে সিআইডি।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর শাহবাগ থানায় সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মিনহাজুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলাটি তদন্ত করেন পুলিশের সাইবার তদন্ত ইউনিটের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার দাস। আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
তদন্ত শেষে দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ১০৪ জনের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। তবে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলায় সবাইকে খালাস দেন।
অন্যদিকে ১২৪ জনের বিরুদ্ধে পাবলিক পরীক্ষা (অপরাধ) আইনে পৃথক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। ২০১৯ সালের ২৩ জুন এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সেই ১২৪ জনের মধ্যে ১১৪ জনই খালাস পেলেন।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
০৯ মার্চ ২০২৫সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫রাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫