উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর তুরাগে পরকীয়ার জেরে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুনের ঘটনা ঘটেছে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. রাসেল (২২)। জানা গেছে, বন্ধু হৃদয়ের স্ত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রাসেল। এর জেরেই রাসেলকে খুন করেন হৃদয়। এই ঘটনায় হৃদয়ের স্ত্রীও আহত হয়েছেন।
তুরাগ থানাধীন বৃন্দাবন এলাকায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। নিহত ব্যক্তির বাবা বাদী হয়ে তুরাগ থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, হৃদয়ের স্ত্রীর সঙ্গে রাসেলের পরকীয়া ছিল। এর জেরেই লোহার শাবল দিয়ে আঘাত করে রাসেলকে আহত করেন হৃদয়। এ সময় স্ত্রীকেও কুপিয়ে জখম করেন তিনি। আহত অবস্থায় রাসেল ও হৃদয়ের স্ত্রীকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদয়ের স্ত্রীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তুরাগ থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আসমাউল হুসনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃন্দাবনে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুনের ঘটনায় নিহত রাসেলের বাবা বাদী হয়ে হৃদয়কে একমাত্র আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। মামলা নং-৮ (১) ২২।’
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে এসআই বলেন, হৃদয় বাসায় গিয়ে তাঁর বউয়ের সঙ্গে রাসেলকে দেখতে পান। পরে রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন হৃদয়। তখন ফোনে হৃদয় রাসেলের বাবাকে বলে, ‘আপনার ছেলে অসুস্থ। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’ পরে যাওয়ার পথে রাসেলের বাবা দেখেন তাঁর ছেলেকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে উত্তরা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এস এম আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়েছে। তবে খুনের মোটিভ এখনো জানা যায়নি। হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত চলছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর তুরাগে পরকীয়ার জেরে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুনের ঘটনা ঘটেছে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. রাসেল (২২)। জানা গেছে, বন্ধু হৃদয়ের স্ত্রীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রাসেল। এর জেরেই রাসেলকে খুন করেন হৃদয়। এই ঘটনায় হৃদয়ের স্ত্রীও আহত হয়েছেন।
তুরাগ থানাধীন বৃন্দাবন এলাকায় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। নিহত ব্যক্তির বাবা বাদী হয়ে তুরাগ থানায় হত্যা মামলা করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, হৃদয়ের স্ত্রীর সঙ্গে রাসেলের পরকীয়া ছিল। এর জেরেই লোহার শাবল দিয়ে আঘাত করে রাসেলকে আহত করেন হৃদয়। এ সময় স্ত্রীকেও কুপিয়ে জখম করেন তিনি। আহত অবস্থায় রাসেল ও হৃদয়ের স্ত্রীকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। হৃদয়ের স্ত্রীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তুরাগ থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) আসমাউল হুসনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃন্দাবনে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুনের ঘটনায় নিহত রাসেলের বাবা বাদী হয়ে হৃদয়কে একমাত্র আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। মামলা নং-৮ (১) ২২।’
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে এসআই বলেন, হৃদয় বাসায় গিয়ে তাঁর বউয়ের সঙ্গে রাসেলকে দেখতে পান। পরে রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করেন হৃদয়। তখন ফোনে হৃদয় রাসেলের বাবাকে বলে, ‘আপনার ছেলে অসুস্থ। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’ পরে যাওয়ার পথে রাসেলের বাবা দেখেন তাঁর ছেলেকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে উত্তরা জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) এস এম আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয়েছে। তবে খুনের মোটিভ এখনো জানা যায়নি। হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্ত চলছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫