নিজস্ব প্রতিবেদক
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় তৎকালীন বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে সংঘটিত ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত হওয়া সদস্যরা ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বহালের দাবিতে আবারও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন।
আজ রোববার সকাল থেকে ঢাকার জিগাতলায় বিজিবি সদর দপ্তরের ৪ নম্বর গেটের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তারা। কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন শতাধিক সাবেক সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া সাবেক হাবিলদার তারেক আজিজ বলেন, ‘আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা করতে আসিনি। শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের দাবি জানাতে এসেছি। আমাদের চাওয়া একটাই—পিলখানা ঘটনার পর যারা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে চাকরি হারিয়েছেন, তাদের ক্ষতিপূরণসহ পুনর্বহাল করা হোক।’
ঘটনাটির প্রকৃত তদন্ত ও বিচার না হওয়ায় অনেক নিরপরাধ সদস্য মিথ্যা মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন বা চাকরিচ্যুত হয়েছেন বলে দাবি করেন তাঁরা। বিডিআরস সদস্যরা বলেন, তাদের মধ্যে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
এর আগে গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’ রোববার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
সংগঠনের সভাপতি ফয়জুল আলম বলেন, ‘পিলখানা ট্র্যাজেডির বিচার ও তদন্তে স্বচ্ছতা ছিল না। আমরা চাই, একটি নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করে নির্দোষ সদস্যদের মুক্তি এবং চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
তিনি বলেন, তদন্ত কমিশনের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ থাকা ‘ব্যতীত’ শব্দ ও কার্যপরিধি-২ এর (ঙ) ধারা প্রত্যাহার করতে হবে। যেসব সদস্য মিথ্যা সাক্ষীর ভিত্তিতে দণ্ডিত, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
সাংবাদিকদের তিনি আরও জানান, গত ৫ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন ও আলোচনা করেও সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই তারা রাজপথে নেমেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ১৫ মার্চের মধ্যে সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই তারা ফের কর্মসূচি দিয়েছেন।
পিলখানার সামনে আন্দোলনকারী সাবেক সদস্যদের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকতে ধানমন্ডি থানা পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়। তবে আন্দোলনকারীরা জানান, তারা সাংবিধানিক অধিকার অনুযায়ী শান্তিপূর্ণভাবেই কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সাবেক বিডিআর সদস্যরা জড়ো হয়ে অবস্থান নিতে শুরু করলে পিলখানার চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, বিজিবি ও সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়। জলকামানসহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখা হয়।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় তৎকালীন বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে সংঘটিত ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের পর চাকরিচ্যুত হওয়া সদস্যরা ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বহালের দাবিতে আবারও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন।
আজ রোববার সকাল থেকে ঢাকার জিগাতলায় বিজিবি সদর দপ্তরের ৪ নম্বর গেটের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন তারা। কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন শতাধিক সাবেক সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া সাবেক হাবিলদার তারেক আজিজ বলেন, ‘আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা করতে আসিনি। শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের দাবি জানাতে এসেছি। আমাদের চাওয়া একটাই—পিলখানা ঘটনার পর যারা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে চাকরি হারিয়েছেন, তাদের ক্ষতিপূরণসহ পুনর্বহাল করা হোক।’
ঘটনাটির প্রকৃত তদন্ত ও বিচার না হওয়ায় অনেক নিরপরাধ সদস্য মিথ্যা মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন বা চাকরিচ্যুত হয়েছেন বলে দাবি করেন তাঁরা। বিডিআরস সদস্যরা বলেন, তাদের মধ্যে অনেকেই পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
এর আগে গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’ রোববার সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেয়।
সংগঠনের সভাপতি ফয়জুল আলম বলেন, ‘পিলখানা ট্র্যাজেডির বিচার ও তদন্তে স্বচ্ছতা ছিল না। আমরা চাই, একটি নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করে নির্দোষ সদস্যদের মুক্তি এবং চাকরি ফিরিয়ে দেওয়া হোক।’
তিনি বলেন, তদন্ত কমিশনের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ থাকা ‘ব্যতীত’ শব্দ ও কার্যপরিধি-২ এর (ঙ) ধারা প্রত্যাহার করতে হবে। যেসব সদস্য মিথ্যা সাক্ষীর ভিত্তিতে দণ্ডিত, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
সাংবাদিকদের তিনি আরও জানান, গত ৫ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন ও আলোচনা করেও সাড়া না পেয়ে বাধ্য হয়েই তারা রাজপথে নেমেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ১৫ মার্চের মধ্যে সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। তাই তারা ফের কর্মসূচি দিয়েছেন।
পিলখানার সামনে আন্দোলনকারী সাবেক সদস্যদের কর্মসূচি থেকে বিরত থাকতে ধানমন্ডি থানা পুলিশের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়। তবে আন্দোলনকারীরা জানান, তারা সাংবিধানিক অধিকার অনুযায়ী শান্তিপূর্ণভাবেই কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সাবেক বিডিআর সদস্যরা জড়ো হয়ে অবস্থান নিতে শুরু করলে পিলখানার চারপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, বিজিবি ও সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়। জলকামানসহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন সরঞ্জাম প্রস্তুত রাখা হয়।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫