সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বীর নিবাস থেকে মাকে পিটিয়ে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক ছেলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুরে সাটুরিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মা মরিয়ম বেগম (৬৫)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) (ওসি) ইমাম আল মেহেদী। আজ সকালে উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের গোয়ারিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
লিখিত অভিযোগে মরিয়ম বলেন, তাঁর স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গনি মারা যাওয়ার পর মেয়ে জহুরাকে নিয়ে ওই বীর নিবাসে অনেক দুঃখ কষ্টে বসবাস করেন তিনি। বীর নিবাস দখল ও মুক্তিযোদ্ধার ভাতার জন্য এর আগেও তাঁর বড় ছেলে মহিউদ্দিন (৪৫) তাঁকে মারধর করে বের করে দিয়েছিলেন। পরে স্থানীয় মাতব্বরদের সহায়তায় মীমাংসা হয়। আজ শুক্রবার আনুমানিক সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুনরায় তাঁকে পিটিয়ে বীর নিবাস থেকে বের করে দেন ছেলে মহিউদ্দিন। এ সময় মেয়ে জহুরা বাধা দিলে তাঁকেও মারধর করা হয়।
মরিয়ম বেগম বলেন, ‘আমার বড় ছেলে মহিউদ্দিন আমার স্বামী বেঁচে থাকা অবস্থায় আমাদের কখনো ভাত–কাপড় দেয়নি। ও ওর স্ত্রী নিয়ে আলাদা সংসার করে। এখন আমার স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতার টাকা চায়। না দেওয়ায় ও (মহিউদ্দিন) আজ আমাকে ও আমার মেয়েকে পিটিয়ে বীর নিবাস থেকে বের করে দিয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’
সাবেক সাটুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাটুরিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আ খ ম নুরুল হক বলেন, ‘প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গনির বড় ছেলে মহিউদ্দিন তাঁর মা ও বোনের সঙ্গে যে ঘটনাটি ঘটিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গণির স্ত্রী মরিয়ম বেগম মারা যাওয়ার পর ওই বীর নিবাসের তার ছেলে–মেয়েরা সমহারে অংশীদার হবেন, এর আগে নয়।’
সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) (ওসি) ইমাম আল মেহেদী বলেন, অভিযোগটি পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় বীর নিবাস থেকে মাকে পিটিয়ে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক ছেলের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার দুপুরে সাটুরিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মা মরিয়ম বেগম (৬৫)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) (ওসি) ইমাম আল মেহেদী। আজ সকালে উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের গোয়ারিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
লিখিত অভিযোগে মরিয়ম বলেন, তাঁর স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গনি মারা যাওয়ার পর মেয়ে জহুরাকে নিয়ে ওই বীর নিবাসে অনেক দুঃখ কষ্টে বসবাস করেন তিনি। বীর নিবাস দখল ও মুক্তিযোদ্ধার ভাতার জন্য এর আগেও তাঁর বড় ছেলে মহিউদ্দিন (৪৫) তাঁকে মারধর করে বের করে দিয়েছিলেন। পরে স্থানীয় মাতব্বরদের সহায়তায় মীমাংসা হয়। আজ শুক্রবার আনুমানিক সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে পুনরায় তাঁকে পিটিয়ে বীর নিবাস থেকে বের করে দেন ছেলে মহিউদ্দিন। এ সময় মেয়ে জহুরা বাধা দিলে তাঁকেও মারধর করা হয়।
মরিয়ম বেগম বলেন, ‘আমার বড় ছেলে মহিউদ্দিন আমার স্বামী বেঁচে থাকা অবস্থায় আমাদের কখনো ভাত–কাপড় দেয়নি। ও ওর স্ত্রী নিয়ে আলাদা সংসার করে। এখন আমার স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা ভাতার টাকা চায়। না দেওয়ায় ও (মহিউদ্দিন) আজ আমাকে ও আমার মেয়েকে পিটিয়ে বীর নিবাস থেকে বের করে দিয়েছে। আমি এর বিচার চাই।’
সাবেক সাটুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাটুরিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আ খ ম নুরুল হক বলেন, ‘প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গনির বড় ছেলে মহিউদ্দিন তাঁর মা ও বোনের সঙ্গে যে ঘটনাটি ঘটিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা উসমান গণির স্ত্রী মরিয়ম বেগম মারা যাওয়ার পর ওই বীর নিবাসের তার ছেলে–মেয়েরা সমহারে অংশীদার হবেন, এর আগে নয়।’
সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) (ওসি) ইমাম আল মেহেদী বলেন, অভিযোগটি পেয়েছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২২ দিন আগে