নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পদ্মা সেতু এলাকা থেকে গত সাড়ে চার বছরে ১৬ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করার অভিযোগে শরীয়তপুরের জাজিরা ও মাদারীপুরের শিবচর থানা-পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ ব্যাপারে ১৩টি মামলাও হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বেশির ভাগই পাগলের মতো আচরণ করেছেন। তাঁদের কয়েকজন নিজের নাম-পরিচয়ও বলেননি।
শরীয়তপুর জেলা পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা করে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা ১১টি মামলায় শরীয়তপুর জেলা-পুলিশ অভিযোগপত্র দিয়েছে।
শরীয়তপুরের জাজিরা থানার পুলিশ জানিয়েছে, জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা গত ২৭ জুলাই লালু নামের এক ভারতীয় নারীকে গ্রেপ্তার করেন। তার আগে ২৫ জুন গ্রেপ্তার করা হয় রূপসা রায় দিপককে। ২৩ জুন রাতে বিজলি কুমার রায় নামে আরেকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে জাজিরা থানার পদ্মা সেতু এলাকা থেকে ১৫ জন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে কোনো ভিসা কিংবা পাসপোর্ট পাওয়া যায়নি। অবৈধভাবে তাঁরা এ দেশে প্রবেশ করেছিলেন। ২০২০ সালের ৬ মার্চ পদ্মা সেতু এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন ভারতীয় নাগরিক প্রমথ কুমার চঞ্চল ও সঞ্জয় সেন।
মাদারীপুরের শিবচর থানার ওসি মিরাজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, সম্প্রতি গৌরী নামে এক ভারতীয় নাগরিককে পদ্মা সেতুর কাঁঠালবাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ভারতের একটি ঠিকানা দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি কারাগারে। গ্রেপ্তার হওয়া নারী ছদ্মবেশ নিয়েছিলেন বলে তিনি মনে করেন।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেছেন, এসব লোকজন কেন পদ্মা সেতু এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন, তার কোনো কারণ জানা যায়নি। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
পদ্মা সেতু এলাকা থেকে গত সাড়ে চার বছরে ১৬ ভারতীয় নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করার অভিযোগে শরীয়তপুরের জাজিরা ও মাদারীপুরের শিবচর থানা-পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে। এ ব্যাপারে ১৩টি মামলাও হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বেশির ভাগই পাগলের মতো আচরণ করেছেন। তাঁদের কয়েকজন নিজের নাম-পরিচয়ও বলেননি।
শরীয়তপুর জেলা পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা করে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা ১১টি মামলায় শরীয়তপুর জেলা-পুলিশ অভিযোগপত্র দিয়েছে।
শরীয়তপুরের জাজিরা থানার পুলিশ জানিয়েছে, জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদস্যরা গত ২৭ জুলাই লালু নামের এক ভারতীয় নারীকে গ্রেপ্তার করেন। তার আগে ২৫ জুন গ্রেপ্তার করা হয় রূপসা রায় দিপককে। ২৩ জুন রাতে বিজলি কুমার রায় নামে আরেকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে জাজিরা থানার পদ্মা সেতু এলাকা থেকে ১৫ জন ভারতীয়কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে কোনো ভিসা কিংবা পাসপোর্ট পাওয়া যায়নি। অবৈধভাবে তাঁরা এ দেশে প্রবেশ করেছিলেন। ২০২০ সালের ৬ মার্চ পদ্মা সেতু এলাকা থেকে গ্রেপ্তার হন ভারতীয় নাগরিক প্রমথ কুমার চঞ্চল ও সঞ্জয় সেন।
মাদারীপুরের শিবচর থানার ওসি মিরাজ হোসেন আজকের পত্রিকা’কে বলেন, সম্প্রতি গৌরী নামে এক ভারতীয় নাগরিককে পদ্মা সেতুর কাঁঠালবাড়ি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ভারতের একটি ঠিকানা দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি কারাগারে। গ্রেপ্তার হওয়া নারী ছদ্মবেশ নিয়েছিলেন বলে তিনি মনে করেন।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলেছেন, এসব লোকজন কেন পদ্মা সেতু এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন, তার কোনো কারণ জানা যায়নি। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫