টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হওয়া কৃষক ফরিদ মিয়া হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে টাঙ্গাইলের পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বাকিতে ইয়াবা না দেওয়ায় ফরিদকে খুন করা হয়েছে বলে গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে পিবিআই।
আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান পিবিআই টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমীন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের মো. আনোয়ার তালুকদারের ছেলে মো. অলি তালুকদার (১৯), একই এলাকার মৃত সিরাজ মন্ডলের ছেলে মো. কামাল হোসেন (২৯) এবং উপজেলার শালিয়ারা এলাকার মো. শফিকুল আলমের ছেলে মো. সোহানুর ইসলাম ফারদিন (২০)।
পিবিআই পুলিশ সুপার জানান, গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নাগরপুরের সহবতপুর ইউনিয়নের বীর শলীল গ্রামের তোরাপ আলীর ছেলে ফরিদ মিয়া সেচপাম্প বন্ধ করতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন শনিবার দুপুরের দিকে ফরিদের চাচাতো ভাই মধু ও প্রতিবেশী পান্নু মিয়া মেশিন ঘরের বাইরে তালা ঝুলতে দেখেন।
এ সময় তাঁরা মেশিন ঘরের বেড়ার ফাঁক দিয়ে ফরিদকে চৌকির ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁরা ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া না পাওয়ায় ফরিদের বাড়িতে খবর দেন। এরপর বাড়ির লোকজন ও স্থানীয়রা এসে মেশিন ঘরের তালা ভেঙে হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ফরিদের লাশ উদ্ধার করেন। উদ্ধার হওয়া মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। এই ঘটনায় ফরিদের স্ত্রী শারমিন সুলতানা লিলি বাদী হয়ে নাগরপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে মোহাম্মদ সিরাজ আমীন জানান, ফরিদ নিজেও ইয়াবা সেবন করতেন এবং আসামিদের কাছে ইয়াবা বিক্রি করতেন। ঘটনার সময় গ্রেপ্তারকৃতদের কাছে টাকা না থাকায় ফরিদের কাছে বাকিতে ইয়াবা চান। কিন্তু এর আগের বাকি টাকা পরিশোধ না করায় ফরিদ ইয়াবা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া ও মারামারি হয়। একপর্যায়ে আসামিরা ফরিদের হাত, পা ও মুখ বেঁধে মেশিন ঘরে থাকা রেঞ্চ দিয়ে প্রথমে মাথায় আঘাত করেন। পরে শ্বাসরোধে হত্যা করে ফরিদের কাছে থাকা ইয়াবা নিয়ে পালিয়ে যান।
টাঙ্গাইলের পিবিআইর পুলিশ সুপার আরও জানান, নাগরপুরের ফরিদ হত্যা মামলাটি থানা-পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে পিবিআই। পুলিশ পরিদর্শক (নি.) এ কে এম আলীনূর হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল ফরিদ উদ্দিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে কার্যক্রম শুরু করে। তারা তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার ও প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হওয়া কৃষক ফরিদ মিয়া হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে টাঙ্গাইলের পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বাকিতে ইয়াবা না দেওয়ায় ফরিদকে খুন করা হয়েছে বলে গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে পিবিআই।
আজ বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান পিবিআই টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমীন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের মো. আনোয়ার তালুকদারের ছেলে মো. অলি তালুকদার (১৯), একই এলাকার মৃত সিরাজ মন্ডলের ছেলে মো. কামাল হোসেন (২৯) এবং উপজেলার শালিয়ারা এলাকার মো. শফিকুল আলমের ছেলে মো. সোহানুর ইসলাম ফারদিন (২০)।
পিবিআই পুলিশ সুপার জানান, গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নাগরপুরের সহবতপুর ইউনিয়নের বীর শলীল গ্রামের তোরাপ আলীর ছেলে ফরিদ মিয়া সেচপাম্প বন্ধ করতে গিয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। পরদিন শনিবার দুপুরের দিকে ফরিদের চাচাতো ভাই মধু ও প্রতিবেশী পান্নু মিয়া মেশিন ঘরের বাইরে তালা ঝুলতে দেখেন।
এ সময় তাঁরা মেশিন ঘরের বেড়ার ফাঁক দিয়ে ফরিদকে চৌকির ওপর পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাঁরা ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া না পাওয়ায় ফরিদের বাড়িতে খবর দেন। এরপর বাড়ির লোকজন ও স্থানীয়রা এসে মেশিন ঘরের তালা ভেঙে হাত, পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ফরিদের লাশ উদ্ধার করেন। উদ্ধার হওয়া মরদেহের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন ছিল। এই ঘটনায় ফরিদের স্ত্রী শারমিন সুলতানা লিলি বাদী হয়ে নাগরপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে মোহাম্মদ সিরাজ আমীন জানান, ফরিদ নিজেও ইয়াবা সেবন করতেন এবং আসামিদের কাছে ইয়াবা বিক্রি করতেন। ঘটনার সময় গ্রেপ্তারকৃতদের কাছে টাকা না থাকায় ফরিদের কাছে বাকিতে ইয়াবা চান। কিন্তু এর আগের বাকি টাকা পরিশোধ না করায় ফরিদ ইয়াবা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া ও মারামারি হয়। একপর্যায়ে আসামিরা ফরিদের হাত, পা ও মুখ বেঁধে মেশিন ঘরে থাকা রেঞ্চ দিয়ে প্রথমে মাথায় আঘাত করেন। পরে শ্বাসরোধে হত্যা করে ফরিদের কাছে থাকা ইয়াবা নিয়ে পালিয়ে যান।
টাঙ্গাইলের পিবিআইর পুলিশ সুপার আরও জানান, নাগরপুরের ফরিদ হত্যা মামলাটি থানা-পুলিশের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে পিবিআই। পুলিশ পরিদর্শক (নি.) এ কে এম আলীনূর হোসেনের নেতৃত্বাধীন দল ফরিদ উদ্দিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে কার্যক্রম শুরু করে। তারা তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার ও প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৫ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৫ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৯ দিন আগে